দুবাই ইফতারের সময়সূচি ২০২৪

দুবাই ইফতারের সময়সূচি

আপনি কি দুবাইয়ের ইফতারের সময়সূচি ২০২৪ সংগ্রহ করতে চাচ্ছেন বা কখন ইফতারের সময়সূচি শুরু হয় বা শেষ হয় এই বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনি পড়তে পারেন। আশা করি এখান থেকে উপকৃত হবেন। কেননা আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে মূলত দুবাইয়ের ইফতারের সময়সূচি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এখান থেকে আপনি খুব সহজে দুবাইয়ের ইফতারের সময়সূচি সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। আর এজন্য আপনাকে এই আর্টিকেলটি পড়তে হবে। কেননা আপনি যদি আর্টিকেলটি না পড়েন তাহলে আপনি সময়সূচী গুলো সঠিকভাবে সংগ্রহ করে নিতে পারবেন না। তাহলে আর দেরি না করে চলুন শুরু করা যাক। আর আপনি আপনার প্রয়োজনীয় সময়সূচী গুলো সংগ্রহ করে নিন।

রমজান মাস হচ্ছে একটি বরকতময় মাস। এই মাসটি হলো রহমতের মাস। এই মাসেই সিয়াম সাধনা করা হয় বা রোজা রাখা হয়। রোজা রাখার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টা করা হয়। আর এই মাসে যদি ঠিকমতো আল্লাহর ইবাদত করা যায় তাহলে সে বান্দার উপর আল্লাহর রহমত বর্ষিত হয়। আবার কোন বান্দা যদি পূর্ববর্তী ভুলের জন্য আল্লাহর কাছে মন থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করে তাহলে আল্লাহ তার উপর রহমত বর্ষণ করে এবং তাকে ক্ষমা করে দেন। কেননা আল্লাহ তা’আলা অনেক বেশি ক্ষমাশীল এবং আল্লাহর রহমতের পরিমাণ অনেক বেশি। তাই প্রত্যেকটা বান্দার উচিত রমজান মাসে বেশি বেশি করে আল্লাহর ইবাদত করা এবং আল্লাহর কাছে পূর্ববর্তী ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা।

তাছাড়া রমজান মাসেও ধনের পরিমাণও বেড়ে যায়। রমজান মাসে অনেক ধনী ব্যক্তিরা যাকাত প্রদান করে বা অভাবী বা দুঃখী ব্যক্তিদের মাঝে দান-খয়রাত করে। এর মাধ্যমে অভাবী ব্যক্তিরা যেমন সচল হতে পারে তেমনি ভাবে ধনী ব্যক্তিদের ধন সম্পদ পবিত্র হয়। এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে। আর রমজান মাসের পরেও গরিবদের মাঝে দান এর পরিমাণ অব্যাহত রাখতে হবে। তাছাড়া রমজান মাসে রোজা রাখার মাধ্যমে যেমন আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন করা যায় তেমনি ভাবে অনেক বেশি শিক্ষা লাভ করা যায়। তাছাড়া অভাবী বা দুঃখী মানুষের কষ্ট বোঝা যায় এবং তারা না খেয়ে থাকলে কতটা কষ্ট পাবে সেই বিষয়টির ধারণা অর্জন করা যায়। এর ফলে মানুষ অনেক বেশি সহানুভূতিশীল হয়ে উঠে। আর গরিবদের সহযোগিতার মানসিকতা তৈরি হয়।

তবে রমজান মাসে রোজা রাখার ক্ষেত্রে আমাদের যত্নশীল হতে হবে। কেননা অনেকের দেখা যায় যে সময় সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান থাকে না। ফলে কোন সময়ে সেহরি করতে হবে বা সেহরীর সময় কখন শেষ হচ্ছে এই বিষয়গুলো তারা অজ্ঞ থাকে না। ফলে সঠিক সময়ে তারা সেহরি বা ইফতার করে না। আর এর ফলে তাদের রমজান মাসে রোজা রেখে পর্যাপ্ত পরিমাণে সন্তুষ্টি অর্জিত নাও হতে পারে।

তাই অবশ্যই সময়ের উপর আমাদের মনোযোগী হতে হবে এবং সেহেরী বা ইফতারের নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আমাদের সেহরি ও ইফতার শেষ করতে হবে। আর কোন ব্যক্তি যদি তা না করেন তাহলে তার মাধ্যমে সে সুন্দরভাবে রোজাটি রাখতে পারবেনা। আর এজন্য দেখা যায় যে অনেকেই রমজান মাসের সেহরি বা ইফতারের সময় গুলো কখন এই বিষয়ে সার্চ করতে থাকে। তারা যেন খুব সহজে পেয়ে যায় তাই আমাদের আজকে আর্টিকেলটি লিখা হয়েছে।

তবে অন্যান্য দেশের ইফতারের সময়সূচির সাথে দুবাই দেশের ইফতারের সময়সূচি এক হবে না। কারণ ভূগোলিক অবস্থানগত কারণে বিভিন্ন দেশের সময় বিভিন্ন রকম হতে পারে। তাই দুবাই দেশটিরও ইফতারের সময়সূচি অন্যান্য দেশের তুলনায় আলাদা। এজন্য দুবাই দেশটির ইফতারের সময়সূচি গুলো আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। এই আর্টিকেলটি থেকে আপনি খুব সহজেই দুবাই দেশটির ইফতারের সময়সূচি সংগ্রহ করে নিতে পারবেন যা আপনার রমজান মাসে অনেক বেশি কাজে আসবে।

About শাহরিয়ার হোসেন 4780 Articles
Shahriar1.com ওয়েবসাইটে আপনার দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় যা কিছু দরকার সবকিছুই পাবেন।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*