ব্যথার ট্যাবলেট এর নাম – ব্যথার ওষুধের নাম কি

দৈনন্দিন প্রয়োজনে আমরা যখন বিভিন্ন কাজ করি তখন দেখা যায় যে কোন না কোন ভাবে আমাদের শরীরের কোন অংশে আঘাত লাগে অথবা কোন কাজের কারণে আমাদের শরীর ব্যথা হয়ে ওঠে। একটা পর্যায়ে এ সকল ব্যথা যদি অসহনীয় হয়ে যায় তাহলে দেখা যায় আমাদের ভেতরে ব্যথার ওষুধ খাওয়ার প্রবণতা চালু হয়ে যায়। তাই আপনারা যারা বিভিন্ন ধরনের ব্যথায় ভুগছেন অথবা সাময়িক ব্যাথার কারণে কষ্ট পাচ্ছেন তারা ব্যথার ওষুধ খেলেই এ ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন এবং ব্যথা ওষুধ খাওয়ার মাধ্যমে আপনারা শারীরিকভাবে আরাম পাবেন।
আপনি হঠাৎ করে যদি ব্যথা অনুভব করেন তাহলে আগে লক্ষ্য করবেন ব্যথাটা কোন জায়গা থেকে উৎপত্তি হয়েছে এবং এক্ষেত্রে সেই ব্যথাটা আপনার দীর্ঘদিনের কিনা। তাছাড়া যদি কোন কাজের কারণে আপনার ব্যথা হয়ে থাকে তাহলে এই ব্যথা উপশম করার জন্য আপনারা ব্যথার ট্যাবলেট খেতে পারেন। তবে যে সকল ব্যথা অল্প কয়েকদিনের ভিতরে ভালো হয়ে যাবে সেগুলোর জন্য আপনারা আলাদাভাবে ওষুধ না খেয়ে একটু ধৈর্য ধারণ করুন। কারণ ব্যথার ওষুধ যদি আপনি খেয়ে থাকেন তাহলে তার সঙ্গে আপনাকে এসিডিটির ওষুধ খেতে হবে।
ব্যথার ওষুধ খেলে এসিডিটির ওষুধ খেতে হয় এবং এক্ষেত্রে আপনি যদি ব্যথার ওষুধ নিয়মিত ভাবে কোন কারনে খেয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে বলব যে এভাবে ক্রমগতভাবে ব্যথার ওষুধ না খেয়ে আপনারা ভালো চিকিৎসা গ্রহণ করুন। যদি কোন ব্যথা আপনি সহ্য করতে না পারেন এবং কোন ভাবে সেটার ওষুধ খেয়ে ব্যথা দমিয়ে রাখেন তাহলে দেখা যাবে যে আপনাকে প্রতিনিয়ত ব্যথার ওষুধ খেয়ে এই ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া লাগছে। তবে নিয়মিতভাবে ব্যথার ওষুধ খেলে আপনাকে বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে হতে পারে এবং এক্ষেত্রে শরীর ফুলে যাওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হিসেবে দাঁড়ায়।
তাছাড়া অতিরিক্ত পরিমাণ ব্যথার ট্যাবলেট সেবন করা কিডনির পক্ষে ক্ষতিকর। তাই একজন সচেতন মানুষ হিসেবে আপনার ব্যথা যদি হঠাৎ করে উদ্ভূত হয় তাহলে তার জন্য ব্যথার ওষুধ খেয়ে তা যদি ভালো হয়ে যায় তাহলে পরবর্তীতে না খাওয়াই ভালো। আর যদি বুঝতে পারেন ব্যাথা ভালো হয়নি এবং ক্রমাগতভাবে ব্যাথার ওষুধ খাওয়ার পরে হয়তো অল্প একটু আরাম পাচ্ছেন তাহলে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করে আপনারা চিকিৎসা গ্রহণ করলেই সবচাইতে ভালো হবে।