
২০২৪ সালের এপ্রিল মাসের 3 তারিখ থেকে চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে সকল জেলার ব্যক্তিরা সিয়াম সাধনা করতে পারবেন। এই সিয়াম সাধনা করতে হলে আমাদেরকে নিয়মমতো সেহরি ও ইফতার করতে হবে। তাছাড়া মধ্যবর্তী সময় এবং পরবর্তী সময়ে যে ধরনের ইবাদত রয়েছে সেগুলো যদি আমরা যথা নিয়মে করি তাহলে এই মাহে রমজানের সওয়াব হাসিল করতে পারব। আমাদের ওয়েবসাইটে সকল জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি দিয়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে এখানে আজকে এই পোস্টে কক্সবাজার জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রদান করছি।
এই সময় সূচি ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রকাশ করার সময় সূচির ওপরই নির্ভর করে প্রস্তুত করা হয়েছে এবং কক্সবাজার জেলার সঙ্গে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর সময়সূচী পার্থক্য রয়েছে সেই পার্থক্যের উপরে নির্ভর করে সময়সূচী প্রস্তুত করা হয়েছে। আপনি যদি কক্সবাজার জেলায় বসবাস করেন তাহলে অবশ্যই এই সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ডাউনলোড করে নিবেন এবং সেটি ডাউনলোড করে নিয়ে আপনার এলাকায় বসবাসরত অন্যান্য মানুষের মাঝে তা শেয়ার করতে পারেন।
প্রকৃতপক্ষে ইফতারের সময় আমরা সকলে একত্রিত হতে পারলেও সেহরির সময় অনেকেই ঘুম থেকে জেগে উঠতে পারে না এবং এক্ষেত্রে যথাসময়ে সেহরি সম্পন্ন করতে পারিনা। সেই ক্ষেত্রে সেহেরী সম্পন্ন করার জন্য আমাদের ভেতরে অনেক তাড়াহুড়া শুরু হয়ে যায় এবং অনেকেই আছেন যারা আযান দেওয়া পর্যন্ত এ সেহেরী করতে থাকেন। তবে সেহেরী করতে হবে সেহরির শেষ সময় হওয়ার আগেই।
মাহে রমজান মাস শুরু হওয়ার আগেই প্রত্যেক বছর যে সময়ে এই রমজান মাস শুরু হয়েছে সময়ের সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের উপরে নির্ভর করে এবং বাংলাদেশের অন্যান্য দিক এর উপরে নির্ভর করে ইসলামিক ফাউন্ডেশন সময়সূচি প্রকাশ করে থাকে। তাছাড়া ইসলামিক ফাউন্ডেশন শুধু ঢাকা তেলের ওপরে নির্ভর করে এ সময় সূচি প্রকাশ করে থাকে বলে অন্যান্য জেলার অবস্থান এর উপরে নির্ভর করে কোন জেলায় কতটুকু সময়ের পার্থক্য হবে তা উল্লেখ করে থাকে।
আপনি যখন এই সময় সূচির পার্থক্য বুঝতে পারবেন তখন কক্সবাজার জেলার সঙ্গে চেয়ে তিন মিনিট সময় কমিয়ে দিতে হবে তা বুঝতে পারবেন এবং সেই সময় কমিয়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর অরজিনাল সময়সূচির সঙ্গে সেহরির শেষ সময় এবং ইফতারের সময় বুঝতে পারবেন।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী
আজকের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৪
Leave a Reply