
বর্তমান সময়ে উন্নত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির জন্য বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার তৈরি করা থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ কাজে এটা কঠিন ব্যবহার করা হয়। কোন মানুষের পরিচিতির জন্য যেমন তার নাম ব্যবহার করা হয় অথবা তার বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করা হয় তেমনি কম্পিউটারের ভাষায় কোন কিছুকে আলাদাভাবে নাম না দিয়ে নির্দিষ্ট কিছু কোডিং এর মাধ্যমে তাদের সংকেত প্রদান করা হয় এবং সেই সংকেত অনুযায়ী তাদেরকে খুঁজে পেতে খুব সুবিধা হয়।
তাই যেকোনো তথ্যকে অথবা যে কোন নতুন বিষয়কে কোডের সাহায্যে যদি সংকেত প্রদান করা হয় অথবা তাদেরকে পরিচয় ফুটিয়ে তোলা হয় তাহলে দেখা যাবে যে পরবর্তীতে খুব সহজে খুজে পেতে সুবিধা হবে এবং এর জন্য যে কোডিং সিস্টেমে কোন ডেটার নামকরণ করা হয় তাকে ডেটা কোডিং বলে। অর্থাৎ আমরা ডেটা কোডিং সম্পর্কে যা বুঝলাম তা হল যে কোন তথ্যকে যখন সংখ্যা বা অক্ষর দিয়ে অথবা কোন চিহ্ন দিয়ে তাকে নির্দিষ্টকরণ করা যাবে বা আলাদা করা যাবে অথবা খুঁজে পেতে সুবিধা হবে তখন তাকে আমরা ডেটা কোডিং বলবো।
অর্থাৎ একটা মানুষের নাম যদি রহিম রাখা হয় তাহলে কম্পিউটারের কোন তথ্যকে রহিম নামে রাখা যাবেনা বরং কোন সংকেতের মাধ্যমে তাকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করতে হবে। আর পরবর্তীতে সেই সংকেত দ্বারা আমরা খুব সহজে সার্চ করে তাদেরকে বের করে আনতে পারব এবং গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যবহার করতে পারব। তাই কম্পিউটারের সফটওয়্যার সংক্রান্ত কোনো কাজ শিখতে চাইলে প্রোগ্রামিং শেখাটা এবং প্রোগ্রামিং এর ভেতরে যে সকল কোড রয়েছে সেগুলো শেখাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
কারণ এই coding আপনাদেরকে আপনার কাজের দক্ষতা এবং নির্ভরতাকে বৃদ্ধি করে দেবে এবং এর ফলে আপনি দৈনন্দিন জীবনে প্রচুর কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন। এতে করে দুরূহ এবং জটিল ডেটাকে সহজেও সংক্ষিপ্ত করে কম্পিউটারে লিপিবদ্ধ করা যায় এবং এর মাধ্যমে দেখা যায় যে উপযুক্ত সর্টিং বা সাজানোর কাজে এটা এমন ভাবেই নিয়োজিত থাকে যে আমাদের তথ্য খুঁজে পেতে সুবিধা হয়।
তবে আপনারা যারা ডেটাকোডিং এর নিয়ম লিখতে বা জানতে চাইছিলেন তাদের উদ্দেশ্যে এখানে আমাদের সেই তথ্য প্রদান করা হলো এবং আপনারা ডেটা কোডিং এর নিয়ম জেনে নিয়ে সেই অনুযায়ী সেই ডেটা কঠিন সাজালে দেখা যাবে যে খুব সুবিধা পাচ্ছেন এবং কেউ যদি ইন্টারনেট থেকে অথবা ইউটিউবের ভিডিও দেখে ডেটাকোডিং এর নিয়ম জানতে চান তাহলে সেটা দেখে নিতে পারেন।
Leave a Reply