গর্ভে সন্তান ছেলে এটি যদি আপনি নিশ্চিত হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে কিছু লক্ষণ ফলো করতে হবে এবং যে লক্ষণ গুলোর মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার গর্বের সন্তান ছেলে অথবা মেয়ে। তবে সবার আগে একটি বিষয়ে একেবারে ক্লিয়ার করতে চায় সেটা হচ্ছে গর্বের সন্তান ছেলে হোক বা মেয়ে হোক দুটোতেই আপনি খুশি কিন্তু এটা পারিবারিক চাপে বা আত্মীয়স্বজনের জানার কোন প্রয়োজন নেই।
তবে হ্যাঁ শুধুমাত্র লক্ষণ গুলোর মাধ্যমে যদি আপনি বুঝতে চান আপনার গর্ভে থাকা সন্তান ছেলে না মেয়ে তাহলে ঠিক আছে তবে আপনি যেতে আলাদাভাবে প্যাথলজিক্যাল টেস্ট করতে চান তাহলে সেটা অপরাধ। আল্লাহ তাআলা আমাদের এই টেস্ট করতে মানা করেছেন তবে অবশ্যই সেখানে যদি গর্ভে থাকা সন্তানের সুস্থতা এবং মায়ের সুস্থতা নির্ভর করে তাহলে আপনি টেস্ট করাতে পারেন।
ছেলে সন্তান পেটের কোন দিকে থাকে
আজকে আমরা জানার চেষ্টা করব গর্বে থাকা ছেলে সন্তান পেটের কোন দিকে থাকে সে সম্পর্কে। আপনার অবশ্যই এ সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং আরও জানতে পারবেন ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ সমূহ এবং সেই সন্তানগুলো হলে গর্ভের গর্ভধারিণী মায়ের কি কি সমস্যা বা কি কি সিমটম দেখা দিতে পারে।
গর্ভাবস্থায় বাচ্চা পেটে কোন পাশে থাকে
সাধারণত গর্ভাবস্থায় যদি কোন গর্ভবতী মায়ের পায়ের পাতা বেশি ঠান্ডা হয়ে যায় এবং সব সময় ঠান্ডা থাকে তাহলে মনে করতে হবে সেই গর্ভে থাকা সন্তান ছেলে এটা একটি লক্ষণ যেটা আদিকাল থেকে আমাদের দেশের মেনে চলা হচ্ছে।
গর্ভবতী মায়ের চুলের ঘনত্বের ওপর নির্ভর করেও গর্ভ থাকা সন্তান ছেলে না মেয়ে সেটা নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। সাধারণত আগের দিনের মানুষটা মনে করত মায়ের চুল বৃদ্ধির হার দেখেও বলে দেয়া সম্ভব এটা এবং এখানে একাধিক কেস স্টাডি করে দেখা গেছে যে মায়ের চুলগুলো যদি স্বাভাবিকভাবে বেশি হয় তাহলে কোন সন্দেহ থাকে না আসন্ন বাচ্চা ছেলে হতে চলেছে। এছাড়াও দেখা গেছে যে ঘুম থেকে ওঠার পর গর্ভবতী মায়ের যদি ঘন ঘন মাথা ঘোরাও বমি বমি ভাব লক্ষণ দেখা দেয় তাহলে ধারণা করা হয় যে গর্ভে থাকা সন্তান ছেলে।
ছেলে হবে না মেয়ে হবে বলে দেবে সহজ পরীক্ষা
তবে অবশ্য এই ক্ষেত্রে যে পরীক্ষাগুলো রয়েছে সেই পরীক্ষাগুলো আপনি মায়ের সুস্থতা এবং সন্তানের সুস্থতা ছাড়া অযথা করবেন না। কারণ হলো এটা অনেক বড় একটি অপরাধ এবং এই অপরাধের ফলে আপনার জেল জরিমানা হতে পারে। তবে সন্তানের সুস্থতার জন্য অবশ্যই অনেকে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করে থাকেন এবং সে আর্টসনোগ্রাফির হার্ট রেট মেপে থাকেন। এ সময় যদি দেখা যায় যে বাচ্চার হার্ট রেট ১৪০ বিট পদে মিনিট হয়েছে তাহলে মনে করতে হবে গর্ভে থাকা সন্তান হচ্ছে ছেলে বাচ্চা।
ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ সমূহ
অনেক সময় দেখা যায় যে গর্ভবতী মায়ের ইউরিনের কালার দেখে ছেলে বাচ্চা না মেয়ে বাচ্চা সেটা নির্ধারণ করা যায়। যদি গাঢ় হলদেটে কালার হয় তাহলে ধরে নিতে হবে যে গর্ভে থাকা সন্তান ছেলে হতে চলেছে।এছাড়াও হাতের তালু বারে বারে শুকিয়ে যাবে প্রেগন্যান্সির অবস্থাতে এবং এই অবস্থাতে এই লক্ষণ দেখে অনেকেই মনে করে যে গর্ভে থাকা সন্তানটি হতে চলেছে ছেলে সন্তান।
এছাড়াও ব্রণের প্রকোপ অর্থাৎ প্রেগনেন্সির সময় একাধিক হরমোনের পরিবর্তন হয় এবং এই পরিবর্তন জনিত কারণে যদি ত্বকের রোগের প্রকম বৃদ্ধি পায় তাহলে জানতে হবে গর্ভে থাকা সন্তানটি হতে চলেছে ছেলে।এছাড়াও ক্ষুধা বেশি লাগার একটি ধারণা রয়েছে তবে এটা প্রায়ই প্রত্যেক মায়ের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে যে গর্ভে থাকা সন্তান ছেলে হলে ক্ষুধা বেশি লাগে এবং এটা সাধারণত একটি লক্ষণ যেটা দেখে অনেকেই বুঝতে পারে গর্ভে থাকা সন্তান ছেলে হতে চলেছে না মেয়ে হতে চলেছে
Leave a Reply