বারবার একই জিনিস যোগ করার বদলে একটি জিনিস যতটি তত দ্বারা গুণ করলেই গুণফল পাব। বারবার যোগ করলে যে উত্তরটি পাব এখানে গুন করে ওই একই উত্তর পাবো। তাহলে আমরা বারবার যোগ করার চাইতে কোন জিনিস যতবার তত দিয়ে গুণ করলে তাড়াতাড়ি উত্তর পাওয়া যায় এক্ষেত্রে গুণের সুবিধা অনেক বেশি। আর এজন্যই গুণাঙ্ক আমাদের হিসাবের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে দাঁড়ায়। আজ আমাদের গুণক নির্ণয়ের সূত্র দেখাতে হবে। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটি কে ভিজিট করুন, কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাদের প্রয়োজনীয় শিক্ষা বিষয়ক সকল প্রশ্নের উত্তর অত্যন্ত নির্ভুলভাবে দেওয়া হয়ে থাকে।
যেহেতু প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর সঠিক হওয়া আবশ্যক তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নগুলি ডাউনলোড করে নেওয়া যেতে পারে। তাই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনাদের যাদের প্রয়োজন, তারা তাদের প্রয়োজনীয় প্রশ্ন গুলি ডাউনলোড করে নিতে, ওয়েবসাইটের নিচের অংশে গিয়ে ডাউনলোড অপশন ,সেখান থেকে প্রয়োজনীয় প্রশ্ন সিলেক্ট করে ডাউনলোড করে নিতে পারেন অনায়াসেই। আপনারা চাইলে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনাদের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতেও পারবেন।
আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনারা প্রশ্নের আপনার প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে কোন ধরনের চার্জের দরকার হয় না। তাই যেকোনো সময় যে কোন প্রশ্নের উত্তর আপনারা নিয়ে নিতে পারবেন। আমরা জানি কোন অংক শুরু হয় যোগ অংক দিয়ে। এরপর বিয়োগ গুন ভাগ ইত্যাদি আমার আমাদের শিক্ষা নিতে হয় খুব ভালো করে। কারণ গণিত যেহেতু আমাদের যোগ-বিয়োগ গুণ ভাগ এই চারটি প্রক্রিয়ার জন্য সবচাইতে বেশি ব্যবহার হয়। এছাড়াও অনেক করা হয়ে থাকে কিন্তু যোগ বিয়োগ গুণ ভাগ এই চারটি প্রক্রিয়ায় সব থেকে বেশি ব্যবহার হয়।
গূনের অংশ তিনটি যথাক্রমে গুণ্য, গুণক এবং গুনফল। যে সংখ্যা দ্বারা গুণ করা হয় তাকে গুণক বলা হয়। আবার যে সংখ্যা কে গুণ করা হয় সেই সংখ্যাটি গুণ্য। এবং গুণ্য ও গুণক, গুণ করার পর যে উত্তরটি পাওয়া যায় তা হচ্ছে গুণফল।
গুণক=গুণফল/গুণ্য
তাহলে আমরা দেখলাম যে গুণক নির্ণয়ের সূত্রটি কি হয় বা কি হতে পারে। তাহলে গুণক নির্ণয় করতে আমাদের আর কোন অসুবিধা হবে না। তাহলে আমরা গুণফল নির্ণয় করতে যে যে তথ্য দরকার ছিল সেগুলো আমরা পেয়ে গেলাম। তাহলে আমাদের আর গুণফল নির্ণয় করতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। একজন শিক্ষার্থীর যেহেতু গণিতে ভালো হলেই মোটামুটি সে ভালো শিক্ষার্থীর হয়ে উঠতে পারে। তাই আমাদের সবার উচিত প্রথমে মাতৃ ভাষার সাবজেক্টের পর গণিতটি ভালো করে শিখে নিতে হবে।
আমাদের শিশুকাল থেকেই গণিত ভালো করার জন্য প্রথমে যোগ বিয়োগ গুণ ভাগ ইত্যাদি শিখে নিলে তাদের ভিত্তি মজবুত হবে। মজবুত ভিত্তি পরবর্তীতে অন্যান্য সূত্র শিখে অংক শিখিয়ে এগিয়ে যেতে পারবে তার শিক্ষার জীবনে। সে কারণে একজন শিক্ষার্থীকে প্রথমের ভিত্তি গুলি মজবুত করে নিয়েই এগিয়ে যেতে হবে পরবর্তী ধাপে। প্রথম থেকে যদি আমাদের ভিত্তি দুর্বল হয় তাহলে সমস্ত শিক্ষাজীবন তার ওপর গড়ে উঠতে পারবে না। তাই আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে শিশুকালের শিক্ষা জীবন টি যদি ভালোভাবে গড়ে উঠতে দিতে।
ছোট শিক্ষার্থীরাই যদি অনেক ভাল ভাবে আনন্দের শহীদ করতে পারে সেজন্য তাদের অবশ্যই সূত্রের মাধ্যমে বাণিজ্যের মাধ্যমে গণিতগুলো অংক গুলো করানো উচিত। আর এই সূত্রগুলো বইয়ে খুজে না পেলে অবশ্যই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে প্রয়োজনীয় সূত্রগুলো দেখে নিতে পারবেন। যেহেতু আমাদের ওয়েবসাইটে সব সময় নির্ভুলভাবে সত্য গুলি প্রকাশ করা হয়ে থাকে তাই আপনারা আমাদের এখান থেকে আপনাদের সূত্রগুলি নিলে অবশ্যই উপকৃত হবেন। তাই তাই আপনাদের উচিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকা এবং আমরাও আপনাদের সঠিক উত্তর প্রদান করে সব সময় পাশে থাকবো।
Leave a Reply