আপনারা যদি দেশের বাইরে যাওয়ার ক্ষেত্রে কোন দেশে যাওয়ার জন্য কত বছর হলে আবেদন করা যায় সেটা জানতে চান তাহলে এখানে আমরা সে বিষয়ে আলোচনা করব। কারণ যারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে চান অথবা স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যেতে চান তাদের একটা নির্দিষ্ট বয়স হয়েছে এবং এই বয়স অতিক্রম করতে পারলে আপনারা ভিসা সংক্রান্ত প্রসেস অবলম্বন করতে পারবেন।
তাই কোন দেশে যাবার ক্ষেত্রে কত বছর লাগে অথবা কত বছর হলে আবেদন করা যায় সে প্রসঙ্গে যখন জেনে নিতে পারবেন তখন আপনাদের জন্য ভালো হবে এবং সেই অনুযায়ী আপনারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন। তাছাড়া প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট থাকার ভিত্তিতে পাসপোর্ট এবং ভিসা সংক্রান্ত কাজগুলো করা যাবে বলে অবশ্যই সেগুলো আগে থেকে সংগ্রহ করে রেখে আবেদন করতে হবে।
আপনারা যেহেতু পাসপোর্ট এবং ভিসা সংক্রান্ত কাজগুলো জানতে চান অথবা কোন দেশে যাবার ক্ষেত্রে কত বছর নির্ধারণ হয় থাকলে সে সম্পর্কে জেনে নিয়ে আবেদন করতে পারবেন তারা এখানকার এই তথ্য গুলো ভালোমতো পড়ে দেখুন। প্রকৃতপক্ষে আমাদের দেশ থেকে দেশের বাইরে প্রচুর পরিমাণে মানুষজন পড়ালেখার উদ্দেশ্যে যাচ্ছে অথবা সেখানে কাজের উদ্দেশ্যে যাচ্ছে।
আমাদের দেশ থেকে যেমন প্রত্যেক বছর শ্রমিক বা লেবার পদে কাজে যাচ্ছে তেমনি ভাবে অনেকেই আছে যারা উচ্চতার শিক্ষা গ্রহণ করে সেখানে বিভিন্ন কোম্পানিতে যোগদান করার সুযোগ পাচ্ছে। তাই আপনার বয়স যদি অল্প হয়ে থাকে এবং দেশের বাইরে পাড়ি জমিয়ে যদি নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে আপনাকে আগে থেকে সচেতন হতে হবে।
পূর্ব পরিকল্পনা ছাড়া এ সকল কাজে তাড়াতাড়ি কোন কিছু করা সম্ভব নয় এবং যথেষ্ট সময় নিয়ে প্রত্যেকটি ডকুমেন্ট সংক্রান্ত কাজগুলো সঠিকভাবে করতে হবে। তাই কোন দেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে যখন বয়সের বিষয়টা আপনাদের জানা থাকবে তখন থেকেই আপনারা আবেদন সংক্রান্ত কাজগুলো আগে থেকে করতে পারলে সেটা খুব ভালো হবে এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আপনারা যেতে পারবেন।
বর্তমানে আমাদের দেশ থেকে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ সহকারে ইংল্যান্ড অথবা আমেরিকাতে অনেকেই পড়াশোনার উদ্দেশ্যে যাচ্ছেন। তাই আপনার উদ্দেশ্য যদি পড়াশোনা করা হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে অবশ্যই স্কলারশিপ পেতে হবে অথবা নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে।
আবেদন করার ক্ষেত্রে যদি সেখানে অ্যাডমিশন সিস্টেমে ভর্তির কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে তাহলে প্রস্তুতি গ্রহণ করার পাশাপাশি আপনি অবশ্যই উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে আবেদন করবেন। সেক্ষেত্রে দেশের বাইরে গিয়ে যখন পড়াশোনা করবেন তখন আপনার বয়স ১৮ হতে হবে অথবা পারিবারিক সূত্রে যদি আপনি সেখানে যেতে পারেন তাহলে অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আপনাকে সেখানে ভর্তি নিতে পারবেন।
তাছাড়া নির্দিষ্ট ক্যাটাগরিতে যদি পড়াশোনা করতে চান অথবা পোস্ট ডক্টরেট করতে চান তাহলে আপনাকে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করতে হবে এবং এ দেশে যদি গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করেন তাহলে নির্দিষ্ট বয়সসীমা পার করার পরেই আপনাকে আবেদন করতে হবে।আর যদি কাজের উদ্দেশ্যে যান তাহলে শিশুদের কখনোই সেখানে শ্রমিক হিসেবে যোগদান করাবে না অথবা নির্দিষ্ট একটা অভিজ্ঞতা অর্জন করতেও আপনাকে একটা বয়স পেরোতে হবে। সকল দিক বিবেচনা করে নির্দিষ্ট দেশগুলোতে যাওয়ার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট পরিমাণ বয়স নির্ধারণ করা হয়ে থাকে এবং আপনি কোন দেশে যেতে চান সেটা আমাদের ওয়েবসাইটে লিখে জানান।
তাহলে আমরা সেই অনুযায়ী তথ্য সংগ্রহ করে আপনাদের মাঝে তথ্য সরবরাহ করব যাতে করে আপনাদের এটা বুঝতে সুবিধা হয় এবং আপনাদের বিশেষ সংক্রান্ত কাজ করতে কোন ধরনের অসুবিধা না হয়।তাই যারা বিদেশে কাজের উদ্দেশ্য অথবা পড়াশোনার উদ্দেশ্যে যেতে চান তারা এখানে বয়স সংক্রান্ত বিষয়ে জানতে এসেছিলেন বলে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকমের নিয়ম চালু করা আছে। এ প্রসঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা না করে কোন দেশে যেতে চান সেটা লিখে জানালেই আমরা সে অনুযায়ী আপনাদের উদ্দেশ্যে তথ্য প্রদান করতে পারব।
Leave a Reply