
আপনারা যারা জমি না কিনে কিভাবে বাড়ি বানাবো এই পদ্ধতি জানতে চান তাদের জন্য আজকে আমাদের ওয়েবসাইটে এই বিশেষ ব্যবস্থা সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। বাংলাদেশের অনেক মানুষ গৃহহীন রয়েছেন। তবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনেক পরিবারকে গৃহ প্রদান করার মাধ্যমে এই পরিস্থিতি অনেকটাই লেখক করেছেন এবং ভবিষ্যতেও তিনি করবেন বলে আমরা আশাবাদী।
তবে কারো যদি গৃহ না থাকে অথবা কারো যদি বাড়ি না থাকে তাহলে বসবাস করার জন্য তিনি অনেক সমস্যাই পড়ে থাকেন। তাই আপনি যদি বসবাসের বাড়ি তৈরি করতে চান তাহলে আজকের দেখানো এই নিয়ম অনুসরণ করে এই পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন এবং কাজ করতে পারেন।
প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের জনগণের সংখ্যা অনুসরণ করে আপনারা যদি জমির হিসাব করতে যান তাহলে দেখা যাবে যে খুব বেশি জমি বাংলাদেশ মাথাপিছু নেই। জনগণ প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পেতে থাকলেও জমির পরিমাণ একই থাকার কারণে বর্তমান সময়ে অনেক আবাদি জমি এবং বিভিন্ন বন জঙ্গল উজাড় করে বসবাসের উপযোগী করে তোলা হচ্ছে।
তাছাড়া অন্যান্য পারিপার্শ্বিক পরিচিতির কথা বিবেচনা করে যদি আমরা বলতে চাই তাহলে দেখা যাবে যে বিগত কয়েক বছরের তুলনায় জমির দাম এত পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে যে একজন দিন আনা দিন খাওয়া মানুষ জমি কিনতে গিয়ে অনেক কষ্ট করছেন।তবে আপনি যদি জমি কেনার চেষ্টা করেও জমি কিনতে না পারেন তাহলে আজকে আমাদের ওয়েবসাইটের দেখানো নিয়ম অনুসরণ করে নির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন এবং জমি ছাড়া অথবা জমি না কিনে বাড়ি করতে পারেন।
আপনি যখন জমি ছাড়া অথবা জমি না কিনে বাড়ি করতে চাইবেন তখন আপনাকে এমন কোন পরিচিত ব্যক্তির সঙ্গে খাতির রাখতে হবে যিনি আপনাকে বসবাস করার জন্য সামান্য জমি কয়েক বছরের জন্য প্রদান করবে। তবে এরকম মানুষ শহর পর্যায়ে আপনি পাবেন না। কারণ দখলদারিত্বের সমস্যা নিয়ে অনেকেই এই কাজগুলো করে থাকেন না। গ্রাম পর্যায়ে মানুষ গুলো মানুষের সমস্যার কথা বিবেচনা করে অনেক সময় দেখা যায় যে ফাঁকা জায়গাতে কয়েক বছরের জন্য বসবাস করার জায়গা প্রদান করে থাকে এবং এক্ষেত্রে আপনারা এই সুযোগ গ্রহণ করতে পারেন। তবে এই সুযোগ গ্রহণ করতে হলে আপনাকে জমির মালিকের সঙ্গে বোঝাপড়া থাকতে হতে হবে অথবা ভালো সম্পর্ক থাকতে হবে।
আপনি যদি জমি ছাড়া পারে করতে চান অথবা সহজে বাড়ি পেতে চান তাহলে দেখা যাবে যে আপনার আর্থিক পরিচিত বড় বিবেচনা করে আপনি যখন একটি আবেদন পত্র আপনাদের এলাকার স্থানীয় নেতাদের প্রদান করবেন তখন তার আপনার বিষয়টি বিবেচনা করবে। যখন বাজেট আসবে তখন আপনাকে গুচ্ছগ্রাম অথবা গৃহায়নের যে কর্মসূচি রয়েছে সেই আওতায় এনে আপনাকে নির্দিষ্ট বাড়ি প্রদান করতে পারে অথবা গুচ্ছগ্রামে ঘর প্রদান করতে পারে।
মোটকথা হলো বর্তমানে জমির যে চাহিদা রয়েছে সেই চাহিদা অনুসারে কেউ আপনাকে জমি ফ্রিতে দেবে না এবং এক্ষেত্রে আপনাকে কষ্ট দিতে অর্থ দিয়ে জমি ক্রয় করে সেখানে বাড়ি করতে হবে। আর যদি ফ্রিতে এই সমস্যা গুলো সমাধান করতে চান তাহলে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের দেওয়ার সুযোগ সুবিধা পাওয়ার জন্য আপনারা আবেদন করে রাখতে পারেন এবং আপনার আবেদনের উপর ভিত্তি করে হয়তো খাস জমিতে জমিসহ বাড়ি পেয়ে যেতে পারেন ।
Leave a Reply