বন্যেরা বনে সুন্দর শিশুরা মাতৃক্রোড়ে-এই প্রবাদ বাক্যটি আমরা অনেকেই জানি বা শুনে থাকবো। অর্থাৎ একজন মানুষ যে জায়গাতে খাপ খাইয়ে চলতে পারে তাকে ঠিক সেখানে রাখাই উচিত। এতে যেমন তার বিকাশ ঘটতে পারে অনায়াসে তেমনি ভাবে সেই মানুষ এখানে বসবাস করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। তাই আজকে আমাদের ওয়েবসাইটের এই পোষ্টের আলোচ্য বিষয়বস্তু হলো একজন মানুষ একটি নির্দিষ্ট পরিবেশে কিভাবে খাপ খাইয়ে চলতে পারে এবং কিভাবে বাইরের পরিবেশে গেলে সেই মানুষ আর খাপ খাইয়ে চলতে পারে না।
আর এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা যেমন ব্যবহার করে থাকি কম পানির মাছ বেশি পানিতে উঠলে বেশি লাফালাফি করে এর ইংরেজি অনুবাদ পেতে আপনারা নিচের দিকে দেখুন। মাছ পানিতে থাকতে পছন্দ করে এবং পানির পরিবেশ একটি মাছের জন্য সবচাইতে নিরাপদ এবং উপযোগী। কিন্তু একটি মাছকে যদি ডাঙ্গায় তুলে ফেলা হয় তাহলে সেই মাছ যেমন তরপাতে বা লাফাতে থাকে তেমনি ভাবে সেই মাছ এক সময় পানির অভাবে মারা যায়। আমরা যেমন স্থলে বসবাস করি এবং আমরা কখনই পানির নিচে বসবাস করতে পারবোনা।
তেমনি ভাবে মাছের পরিবেশ হল পানিকে কেন্দ্র করে। তাই আমরা যেমন স্থলের মানুষ পানিতে বসবাস করতে পারব না তেমনিভাবে মাছ ডাঙায় বসবাস করতে পারবে না। তাই প্রত্যেকটি প্রাণীর একটি নির্দিষ্ট পরিবেশ রয়েছে যে একটি নির্দিষ্ট স্থানে বসবাস করতে পছন্দ করে এবং সেখানে সে তার জীবন ধারণ করতে পারে। তাই একটি মানুষকে অথবা প্রাণীকে তার বিপরীত পরিবেশে বসবাস করার জন্য আগ্রহ সৃষ্টি না করে অথবা চাপাচাপি না করে সে যে পরিবেশে থাকতে পছন্দ করে তাকে ঠিক সেই পরিবেশে থাকতে দেওয়া উচিত।
= Being unnecessarily flashy is pointless
তাছাড়া একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো বন্যেরা বনে সুন্দর শিশুরা মাতৃক্রোড়ে। বন্য জীবজন্তু যেমন বনে স্বাচ্ছন্দ ভাবে বিচরণ করতে পারে তেমনি একটি শিশু কখনোই বনে বসবাস করতে পারবে না। বরং তাঁর নিরাপদ স্থান হবে তার নিজের মায়ের কোলে। তাই সকলকে তার নির্দিষ্ট পরিবেশে থাকতে দেওয়া উচিত এবং সে যে পরিবেশে থাকলে অনায়াসে জীবন যাপন করতে পারবে বাঁচতে পারবে তাকে সে পরিবেশে বেঁচে থাকার সুযোগ দেওয়া উচিত।
Leave a Reply