কৃতবিদ্যা কোন সমাস

কৃতবিদ্যা কোন সমাস

আপনারা যারা বিভিন্ন ধরনের সমাস নিয়ে কনফিউশনে রয়েছেন অথবা ও সমাস পাঠ করার পরেও বিভিন্ন সমস্যার ব্যাসবাক্য করতে পারছেন না তারা আজকে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এ ধরনের সহায়তা পেয়ে থাকবেন। বিভিন্ন ধরনের নিয়োগ পরীক্ষা থেকে শুরু করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষাগুলোতে কৃতবিদ্যা কোন সমাস এটা নির্ণয় করতে বলা হয়। এই বিষয়টি আপনাদের অনেকের হয়তো মনে থাকে না এবং এই ক্ষেত্রে আপনারা পরীক্ষার কেন্দ্রে বিভিন্ন ধরনের উত্তর প্রদান করে চলে আসেন।

আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমিক কৃতবিদ্যা শব্দের ব্যাসবাক্য সম্পর্কে জানিয়ে দেবো এবং সেই সাথে এটি কোন সমাস সেটা আপনারা জানতে পারবেন। বিভিন্ন ধরনের সমাসের ব্যাসবাক্য আপনারা যখন বিভিন্ন বইয়ে খুজে না পেয়ে থাকেন তখন আপনারা চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটের কমেন্ট বক্সে সেটা লিখে দিলে আমরা আপনাদেরকে সে বিষয়ে সাহায্য করতে পারি।

যদি আমাদেরকে সমাস সম্পর্কে কিছু বলতে হয় তাহলে বলবো যে সমাজ হলো এমন একটি ব্যাকরণগত আলোচনা। সমাসের মাধ্যমে যখন অনেকগুলো শব্দকে আলোচনা করা হয় তখন দেখা যায় যে একটি বিষয়ের অর্থ প্রকাশ করার জন্য অনেকগুলো শব্দকে ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু সমাসের মাধ্যমে যখন অনেকগুলো শব্দকে সংক্ষেপ করে নির্দিষ্ট একটি শব্দের মধ্যে নিয়ে আসা হয় তখন সেটার যেমন শব্দ মাধুর্যতা বৃদ্ধি পায় তেমনিভাবে একজন লেখকের অথবা বক্তার অনেক কাজ কমে যায়। তাই সমাস সম্পর্কে আমাদেরকে জানতে হবে এবং সমাসের মাধ্যমে যখন আমরা কোন কিছু ব্যবহার করব তখন সেটা আমাদের যে কোন আলোচনায় শব্দের এবং বাক্যের স্মৃতি মধুরতা বৃদ্ধি করবে।

বাংলা ব্যাকরণের সমাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি টপিক এবং এই টপিক অনেকগুলো আলোচনা করে থাকে বলে অনেক সময় একজন শিক্ষার্থীর পক্ষে সবগুলো মনে রাখা সম্ভব হয়ে থাকে না। তাছাড়া কিছু কিছু নিত্য সমস্যা রয়েছে যেগুলোর আলোচনা আমরা অনেকেই বুঝতে পারিনা অথবা পড়ার পরেও আমাদের মনে থাকে না। তাই আপনাদের জন্য আজকে আমাদের ওয়েবসাইটে কৃতবিদ্য সমাসের বিস্তারিত আলোচনা প্রদান করা হলো। আমরা যদি সাধারণ দৃষ্টিকোণ থেকে কৃতবিদ্যা সমাস একটি কি সে সম্পর্কে বলতে চাই তাহলে বলব যে এড়িয়ে একটি বহুব্রীহি সমাস। এখন এটা কোন দিক থেকে বহুব্রীহি ব্যাসবাক্যের মাধ্যমে যদি জানতে চান তাহলে নিচের এই তথ্যগুলো অবশ্যই পড়বেন।

বহুব্রীহি সমাসের যে বৈশিষ্ট্য আছে তার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো এখানে পূর্বপদ এবং পর্ব পদের অর্থ বোঝানো হয়ে থাকে না। পূর্বপদ অথবা পর পদের ওপরে গুরুত্বপূর্ণ না করে সম্পূর্ণ অন্য পদের উপরে গুরুত্ব প্রদান করে বলে এখানে বহুব্রীহি সমাসের সার্থকতা রয়েছে। তাই আমরা যখন এটাকে বহুব্রীহি সমাজ প্রমাণ করতে চাইবো তখন এটার ব্যাসবাক্য দাঁড়াবে কৃত বিদ্যা যার।

অর্থাৎ এখানে পূর্বপদ অথবা পর পদের কোন অর্থ প্রকাশ না করে সম্পূর্ণ একটি নতুন সমাসবদ্ধ পদ তৈরি হচ্ছে। তাই আপনারা যারা এই সমাসবদ্ধ পদ সম্পর্কে জানতে পারছিলেন না তারা আজকে এখান থেকে জেনে নিতে পারলেন এবং কৃতবিদ্যা যার ব্যাসবাক্যের পুরোপুরি শব্দ হচ্ছে কৃতবিদ্য। আর এটা সম্পূর্ণ অন্য ধরনের অর্থ প্রকাশ করার কারণে বহুব্রীহি সমাসের অন্তর্ভুক্ত একটি সমাস হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে।

About শাহরিয়ার হোসেন 4780 Articles
Shahriar1.com ওয়েবসাইটে আপনার দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় যা কিছু দরকার সবকিছুই পাবেন।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*