ভাইয়ের মেয়ে সন্তানকে ভাতিজি বলা হয়। চাচা এবং ভাতিজির সম্পর্ক খুব গভীর সম্পর্ক। একজন চাচা তার ভাতিজিকে নিজের সন্তানের মত ভালবাসে। ভাতিজির জন্মদিনে আপনি যদি সুন্দর একটি শুভেচ্ছা তাকে জানাতে চান এবং জন্মদিনের শুভেচ্ছা এর সন্ধান করে থাকেন তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন। দয়া করে আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়বেন। তাহলে বুঝতে পারবেন চাচা এবং ভাতিজির সম্পর্ক। নিজের ভাতিজার জন্মদিনে পাঠানোর জন্য কিছু শুভেচ্ছা আর উদাহরণ দেখে নিন:-
১// শুভ জন্মদিন মামনি। তুমি আমার জীবনের আল্লাহর দেওয়া একটি উপহার। তোমার সাথে সময় কাটাতে আমার খুব ভালো লাগে। শুভ জন্মদিন আমার তোতা পাখি।
২// শুভ জন্মদিন প্রিয় ভাতিজি। কোনদিন তোকে নিজের সন্তানের চেয়ে কম ভালোবাসি নি। আমি তোকে কতটা ভালোবাসি সেটা নিশ্চয়ই তুই জানিস। আজ তোর জন্মদিন। তাই আজ আমি তোকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা এবং ধন্যবাদ জানাতে চাই। ধন্যবাদ মামনি আমার জীবনে আসার জন্য। ধন্যবাদ আমাকে এতটা ভালোবাসা দেওয়ার জন্য। চাচা তোমাকে খুব ভালোবাসি মা। জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা নিও। বেঁচে থাকো। অনেক বড় হও। জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। শুভ জন্মদিন।
৩// happy birthday to you dear. many many happy returns of the day. happy birthday. thank you so much for makes my eye shine and makes me smile. I love you so much and we love you so much. you are our princess. our little princess is big princess now. happy birthday my little one. uncle loves you. শুভ জন্মদিন মামনি।
৪// আজকের এই শুভলগ্নে প্রথমবার পৃথিবীর আলো দেখে একরাশ খুশির ঝুড়ি নিয়ে জন্ম হয়েছিল তোমার। আজ এই শুভ লগ্ন যেন হাজার হাজার বছর পরও তোমার জীবনে ফিরে আসে। তুমি দীর্ঘজীবী হও। সৃষ্টিকর্তা তোমার আয়ু বৃদ্ধি করুন। শুভ জন্মদিন।
৫// শুভ জন্মদিন। জন্মদিনের জন্য রইল সহস্র ভালোবাসা এবং শত শত শুভকামনা মঙ্গলবার্তা। জন্মদিনে তোমাকে জানাতে চাই জন্মদিনের একটি মিষ্টি শুভেচ্ছা। তুমি আমার এই শুভেচ্ছা গ্রহন করো। এবং আমার তরফ থেকে তোমার আগামী জীবনের জন্য রইল শুধুই শুভকামনা। অনেক অনেক শুভ হোক তোমার জন্মদিন। অনেক অনেক শুভ হোক তোমার জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত।
৬// জীবনে অনেক বড় হও। জীবনে চন্দ্র তারা নক্ষত্রের মতো উজ্জ্বল হও। সকলকে ছাড়িয়ে নিজের স্বপ্নের দিকে অগ্রসর হও। সবার মধ্যে নিজের একটি সুন্দর পরিচয় গড়ে তোলো। নিজের উপর বিশ্বাস রাখো। জন্মদিনের দিনে অনেক ভালোবাসা ও আশীর্বাদ রইল। শুভ জন্মদিন।
৭// জন্মদিনের জন্য প্রাণঢালা অভিনন্দন। তোমার জন্মদিন ভরে উঠুক শত শত খুশির মুহূর্তে। তোমার জীবনে যেন অন্ধকারের কোন জায়গা না থাকে। আলোয় আলোয় ভরে উঠুক তোমার জীবনের সকল মুহূর্ত। মা বাবার গর্ভের কারন হও। মা-বাবাকে ভালো রাখো। শুভ জন্মদিন।
৮// জন্মদিনের দিনে একটাই প্রার্থনা করি তুমি যেন তোমার জন্ম ধাত্রী মা-বাবাকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ খুশী দান করো। তুমি যেন তাদের গর্ভের কারন হয়ে ওঠো। তুমি তাদের যেন সব সময় হাসি খুশিতে রাখো। তুমি যেন হয়ে উঠতে পারো তোমার মা-বাবার শ্রেষ্ঠ এবং আদর্শ সন্তান। সব সময় মা-বাবাকে শ্রদ্ধা করবে। মনে রাখবে তাদের অবদান তোমার জীবনে কতটা। তারা তোমাকে জন্ম দিয়েছেন বলেই তুমি আজ পৃথিবীর আলো দেখতে পেয়েছ। সব সময় মা বাবার খুশি কে প্রাধান্য দিয়ে জীবনের সফলতার দিকে অগ্রসর হবে। অনেক অনেক শুভকামনা এবং অনেক অনেক আশীর্বাদ রইল। শুভ জন্মদিন।
৯// সময় স্রোতের মতো চলে যায়। সময় কারো জন্য অপেক্ষা করে না। আজ আমাদের সেই ছোট্ট তোতা পাখিটা কত বড় হয়ে গেছে। এই চাচাটার কথা কি মনে পড়ে মা?
আজ তোমার জন্মদিন। তাই প্রতিবছরের মধ্যেও আজকেও তোমাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা পাঠাচ্ছি। তুমি অনেক ভালো থেকো, সুখে থেকো। তোমার ছোটবেলার দিনগুলো আজও আমার মনে আছে। ছোটবেলায় তুমি আমাদের সঙ্গে কত খেলা করতে কত কথা বলতে। জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। অনেক ভালোবাসা রইলো। শুভ জন্মদিন
Leave a Reply