সাধারণত “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল বিভিন্ন উপকারে আসতে পারে তাই “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়মটা জেনে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। ডাক্তাররা যেভাবে আপনাদের “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল খেতে বলে অবশ্যই আপনাদের সেভাবে “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল খেতে হবে তবে আপনি যদি নিজে থেকে “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল খেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে এই নিয়মগুলো জেনে রাখা উচিত।
আমরা সকলে জানি যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যে উপাদান গুলো আমাদের শরীরে অনেক বেশি উপকারী তার মধ্যে “ভিটামিন-ই ”হচ্ছে একটি। “ভিটামিন-ই ”আপনার শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকার পরেও আপনি যদি “ভিটামিন-ই ”বেশি বেশি খান তাহলে সেটা আপনার জন্য ক্ষতির কারণও হতে পারে তাই সবসময় ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলার চেষ্টা করবেন এবং “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম গুলো জেনে শুনে খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
“ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল কেন খাবেন
“ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল খাওয়ার সবথেকে বেশি ব্যবহার হচ্ছে চুলের সমস্যার কারণে। তার কারণ হলো “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল খাওয়ার ফলে আপনার চুলের সকল ধরনের দুর্বলতা দূর হবে তাই আপনারা যারা “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল নিয়মিত খেতে চান তারা অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চুলের বিভিন্ন যত্ন নেওয়ার জন্য “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল খেতে পারে।
অনেক রোগের ফলে অ্যানিমিয়া হওয়া চিকিৎসায় ভিটামিন-ই অত্যন্ত ব্যবহৃত একটি ঔষধ। তবে এই ক্ষেত্রে অবশ্যই “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করতে হবে এবং ডাক্তাররা যেভাবে আপনাকে “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল খেতে বলে সেভাবে আপনাকে “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল খেতে হবে।
অবশ্য “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে এবং সেই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে বাঁচতে হলে আপনাকে “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল সঠিক নিয়মে খেতে হবে। এবং আমাদের আশেপাশের যে “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুলগুলো রয়েছে সে “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুলগুলো কয় ধরনের রয়েছে সেগুলো জানতে হবে।
“ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল খাওয়ার উপকারিতা
দেখা যায় চুলের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা আছে যেমন চুল পড়া রোগ এবং চুল অতিরিক্ত পাতলা হওয়া তাদের ক্ষেত্রে “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান এবং এর উপকারিতা অনেক বেশি। তাদের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল সরাসরি সেবন করতে বলা হয় না এর পাশাপাশি তাদের সরাসরি “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল মাথার ওপর এপ্লাই করতে বলা হয় যার মাধ্যমে চুলের পড়া কমা এবং চুল ঘন হতে “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল প্রচুর পরিমাণে সাহায্য করে।
এছাড়াও মেয়েদের রূপচর্চার ক্ষেত্রে “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। ছেলে অথবা মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রে “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল সরাসরি ত্বকের উপর অ্যাপ্লাই করা যায় এবং ত্বকের উপর অ্যাপ্লাই করার সঙ্গে সঙ্গে অবশ্যই ত্বক আগের থেকে অনেক বেশি সুন্দর ও নরম হয়ে ওঠে এর পাশাপাশি উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। মেয়েদের বিভিন্ন ধরনের দুর্বলতা থেকে দূর করার জন্য ডাক্তার “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল রেফার করতে পারে তাই এই “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুলের উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী “ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল সেবন করতে হবে।
“ভিটামিন-ই ”ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম
সাধারণত “ভিটামিন-ই ”ক্যাপ ৪০০ বাংলাদেশে বেশি ব্যবহার হয় এবং এই 400 গ্রামের “ভিটামিন-ই ”এর খাবার নিয়ম যদি বলতে হয় তাহলে দিনে একবার আপনাকে এই ভিটামিন খেতে হবে। তবে অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে এই ভিটামিন ই৪০০ এর বদলে ভিটামিন ই২০০ দেয়া হয় এবং সেটা দিনে দুইবার অর্থাৎ সকালে এবং রাতে খেতে বলা হয়।
তবে যারা ভিটামিন ই৪০০ খাচ্ছেন তাদের ক্ষেত্রে দুপুরের পর অর্থাৎ খাবার পর ভিটামিন ই৪০০ ট্যাবলেট একটি খেতে হবে অর্থাৎ দিনে একটি ট্যাবলেট তারা খেতে পারে। এর থেকে বেশি ডোজ খাওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে তার কারণ হলো অতিরিক্ত “ভিটামিন-ই ”আপনার শরীরে সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।
Leave a Reply