আমরা যখন কোন শব্দের অর্থ জানার চেষ্টা করি তখন সেটা জেনে নেওয়ার জন্য আমাদেরকে সঠিক সোর্স ব্যবহার করতে হয়। তবে এমন অনেক শব্দ রয়েছে যেগুলো অনেক জানাশোনা ব্যক্তির সামনে গিয়ে প্রশ্ন করা যায় না অথবা যে সকল বিষয় আমাদের কাছে বড়দের বলে মনে হয় সেগুলো সকলের কাছে আলোচনা করা যায় না। তাই বর্তমান সময়ে google এর কল্যাণে আমরা যে কোন বিষয় খুব সহজে জেনে নিতে পারি বলে এই সুবিধা কাজে লাগানোর চেষ্টা করব।
তাই এখানে যারা ভিজিট করার মাধ্যমে নপুংসক মানে জানতে এসেছেন তাদের উদ্দেশ্যে আমরা এ বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করব যাতে করে আপনাদের ভেতরের ধারণাগুলো স্পষ্ট হয়ে যায়। তাই উপরের আলোচনার ভিত্তিতে আপনারা যখন এ বিষয়গুলো জানার আগ্রহ করবেন তখন অবশ্যই শেষ পর্যন্ত আমাদের ওয়েবসাইটের প্রদান করা পোস্ট গুলো পড়ে দেখার জন্য বলব।
আমাদের জীবনে চলার পথে বন্ধুবান্ধবদের না হলে অথবা বিভিন্ন পাঠ্যবইয়ে অথবা বিভিন্ন ধরনের আউট হয়ে যখন আমরা কোন শব্দ থেকে থাকে তখন সেটা আসলে কি বোঝাচ্ছে তা বোঝার চেষ্টা করব। তবে কিছু কিছু শব্দ করলেই বোঝা যায় এগুলো সকলের সঙ্গে আলোচনার করা যাবে না অথবা সকলকে এ ধরনের প্রশ্ন জিজ্ঞেস করাটা সমীচীন হবে না। তাই আপনার হাতে যখন অ্যান্ড্রয়েড হ্যান্ডসেট হয়েছে এবং গুগল যেহেতু আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নের উত্তর প্রদান করে থাকে সেহেতু এখানকার এই প্রশ্নের ভিত্তিতে আমরা হয়তো এটা গুগলের কাছে প্রশ্ন করে জেনে নিতে পারি।
তাই আপনারা যখন এখানকার তথ্য গুলো ভিজিট করার মাধ্যমে নপুংসক শব্দটির অর্থ জানতে চাইবেন তখন মানে হল যে খোঁজা। অথবা হিজরা অর্থ এটা ব্যবহার করা হয়ে থাকে। স্বাভাবিক দৃষ্টিকোণ থেকে একটা পুরুষের যে স্বাভাবিক গুণগুলো থাকা লাগে অথবা পুরুষের পুরুষত্বহীন বিষয়গুলো যখন উঠে আসে তখন আমরা তাকে নপুংসক বলে থাকি। অর্থাৎ একজন পুরুষের যে সকল গুণাবলী থাকা প্রয়োজন
অথবা একজন পুরুষ যখন যে নির্দিষ্ট কারণে পুরুষের সেখানে যদি কমতে থাকে অথবা সেই জিনিসের ক্ষেত্রে যদি অক্ষমতা থেকে থাকে তখন অবশ্যই তাকে নপুংসক অথবা খোঁজা বলা হবে। উপরের আলোচনার ভিত্তিতে আশা করি আপনাদের প্রশ্নের উত্তর প্রদান করতে পেরেছি এবং এ প্রসঙ্গে যদি আরও বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আমাদেরকে প্রশ্ন করতে পারেন।
নপুংসক শব্দটির অর্থ এখানে আমরা স্বাভাবিকভাবে আলোচনা করলাম এবং যদি বিস্তারিত ভাবে আরো আলোচনা করি তাহলে পলিসি ভায়োলেশনের কারণে সেটা হয়তো আপনারা আর জানতে পারবেন না। তাই এখানকার আলোচনার ভিত্তিতে এটাই বুঝতে পারলেন যে একজন পুরুষের যে গুণাবলী থাকার কারণে সে আসলে পুরুষ হয়ে ওঠে তখন তাকে আমরা আসল পুরুষ বলে থাকি। আর যদি তার সেই সব গুণগুলো নষ্ট হয়ে যায় অথবা সেই ক্ষেত্রে যদি তার অক্ষমতা প্রকাশ করে থাকে তখন আমরা তাকে নপুংসক বলে থাকি। উপরের আলোচনার ভিত্তিতে আশা করি যে আপনাদের প্রশ্নের উত্তর প্রদান করতে সক্ষম হয়েছে।
Leave a Reply