
পাটিগণিত হচ্ছে গণিতের একটি প্রাচীন শাখা। বাঙ্গালীদের শুরু হয় পাটিগণিত দিয়ে অংক শেখা। তাই পাটিগণিত আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ অংক শিক্ষার পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে সংখ্যার যোগ বিয়োগ গুণ ভাগ সূচকীকরণ বর্গমূল ইত্যাদি শেখানো হয় শিক্ষার্থীদের। তাই বলা যেতে পারে পাটিগণিত হচ্ছে গণিতের একটি মৌলিক শাখা। এই শাখার মাধ্যমেই গণিতের ক্লাসিক্যাল জিনিসগুলি শেখানো হয় শিক্ষার্থীদের। বিংশ শতাব্দীর শুরুর পূর্ব পর্যন্ত পাটিগণিত এবং উচ্চতর পাটিগণিত পরিভাষা দুইটি সংখ্যা তত্ত্ব হিসেবে ব্যবহার করা হতো। আমাদের এই ভারতবর্ষেই প্রথম শূন্য আবিষ্কার করে। গণিতবিদ আর্যভট্ট শূন্য আবিষ্কার করেন। তিনি আমাদের এই ভারতীয় উপমহাদেশের অধিবাসী। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।
আমাদের ওয়েবসাইটে চিকিৎসা শিল্প সাহিত্য বিজ্ঞান দর্শন ইত্যাদি সকল শাস্ত্রের আপনাদের প্রয়োজনীয় সকল তথ্য উক্তি ভাষণ প্রকাশ করা থাকে। তাই আপনাদের চলার পথে যে ধরনের উক্তি ভাষণ বা প্রয়োজনীয় তথ্য প্রয়োজন সেগুলি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে পেতে পারেন।
আবার প্রতিটি শিক্ষার্থী যদি তাই আমাদের এই ওয়েবসাইটটি বার বার ভিজিট করে তাহলে তারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে উত্তরগুলি বা তথ্যগুলি প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নেওয়া যায়। আবার আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তর বা কোন তথ্য ডাউনলোড করে নিতে আপনার এক্সট্রা কোন টাকা পয়সা খরচ হয় না। তাই আপনারা চাইলেই একদম ফ্রিতে আপনার প্রয়োজনীয় উত্তরটি বা তথ্যটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। তারা ভিজিট করলে আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য গুলি তাদের জীবনের জন্য অনেক কাজে লাগবে। কারণ আমরা শিক্ষার্থীদের জন্য তাদের শ্রেণী অনুযায়ী সকল বিষয়ের প্রশ্নের উত্তরগুলি প্রকাশ করে থাকি।
তাই তারা যদি চায় তাহলে পাঠ্যপুস্তকের পাশাপাশি অথবা শ্রেণীর পড়ালেখার পাশাপাশি আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য গুলি দেখতে থাকলে ভবিষ্যৎ জীবনে যে জ্ঞান অর্জিত হবে তারা তাদের কোথাও ঠেকে যেতে দিবেনা। পাটিগণিতের উৎপত্তি এবং প্রসার লাভ করে আমাদের এই ভারতীয় উপমহাদেশেই। ভারতীয় উপমহাদেশের অনেক গণিতবিদ ছিলেন যারা বিশ্বে গণিতকে অনেক সমৃদ্ধে লাভ করতে সাহায্য করেছে। এরকম গণিতবিদদের মধ্যে আমরা বলতে পারি আর্যভট্ট ব্রহ্মগুপ্ত তলেমি এদের কথা।
দৈনন্দিন জীবনে আমরা সবাই গাণিতিক হিসাবের সঙ্গে জড়িত থাকি। কেউ শিল্প প্রতিষ্ঠানে অর্থ বিনিয়োগ করে পণ্য উৎপাদন করেন আবার উৎপাদিত পণ্য বাজারে পাইকারদের নিকট বিক্রয় করেন। আবার পাইকারগণ তাদের ক্রয়-কৃত পণ্য বাজারে খুচরা ব্যবসায়ীদের নিকট বিক্রয় করেন। পরিশেষে খুচরা ব্যবসায়ীগণ তাদের ক্রয়-কৃত পণ্য সাধারন ক্রেতাদের নিকট বিক্রয় করেন। প্রত্যেক স্তরেই সবাই মুনাফা লাভ করেন বা করতে চান। তাই বিভিন্ন কারণে মানুষ সবসময় এই গণিতের সঙ্গে বা অংকের সঙ্গে জড়িত থাকে।
আর আমরা এই ক্রয় বিক্রয় অথবা মুনাফা লাভ ক্ষতি এগুলি অবশ্যই পাটিগণিতের সংখ্যা দিয়েই প্রকাশ করে থাকি বা বুঝে থাকি। আবার আমরা যখন নিরাপত্তার স্বার্থে টাকা ব্যাংকে আমানত হিসেবে রাখি তখনও হিসাব করেই অর্থ গুলি আমাদের রাখতে হয় ব্যাংকে। এখানেও গণিতের হিসাব করতে হয় নানা দিক থেকে নানাভাবে। তাই আমরা অবশ্যই গণিতের সম্পর্কে সব সময়ই ভাবতে হয় বা গণিত আমাদের জীবন ধরে আছে। তাই একথা বলা হয় বা বলা যেতে পারে যে পাটিগণ িত আমাদের বাঙ্গালীদের জীবনেই সবচাইতে বেশি প্রভাব বিস্তার করে আছে।
তাই পাটিগণিত সম্পর্কে আমাদের আত্মকান্ত জানতে হবে। তাহলে আমরা এখন দেখতে পারি, পাটিগণিতের জনক কে বা কে পাটিগণিত আবিষ্কার করেন। পাটিগণের অংক আবিষ্কার করেন আমাদের উপমহাদেশের গণিতবিদ আর্যভট্ট । তাই পাটিগণিতের জনক হিসেবে যার নাম বলা যায় তিনিই হলেন আর্যভট্ট ।
এই ধরনের আপনাদের দৈনন্দিন জীবনে যে ধরনের তথ্য প্রয়োজন হয় সকল তথ্য আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে পাবেন আর এই কারণেই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করুন এবং এখানে দেওয়া সকল তথ্যগুলি আপনারা দেখে নিলে আপনাদের জীবনটি অনেক সহজ সরল সুন্দর হতে পারে।
Leave a Reply