বিজ্ঞানের একটি শাখা হলো প্রাকৃতিক বিজ্ঞান। যুক্তি দিয়ে পর্যবেক্ষণ করে অথবা পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে প্রাকৃতিক কোনো বিষয় সম্বন্ধে ব্যাখ্যা দেওয়া বা সে সম্বন্ধে ভবিষ্যৎবাণী করাই হলো প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের কাজ। রসায়ন প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের একটি শাখা, যেখানে পদার্থের গঠন পদার্থের ধর্ম এবং পদার্থের পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা করা হয়। পদার্থ টা জীব ই হোক বা জড় হোক সবই রসায়নের আলোচনার বিষয়।
প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা যেমন পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, উদ্ভিদবিদ্যা, প্রাণিবিদ্যা অনুজীব বিজ্ঞান, জ্যোতির্বিজ্ঞান, মৃত্তিকা বিজ্ঞান ইত্যাদি শাখা রয়েছে। আমরা যে খাবার খাচ্ছি তার মধ্যে কি কি পদার্থ আছে বা তা কিভাবে আছে সেটি রসায়নের বিষয়। আবার আমর অনেক সাধের সাইকেলটিও যেটা কেনার সময় অনেক সুন্দর ছিল কিন্তু কিছুদিন পরেই সাইকেলের যেসব অংশ লোহার তৈরি ছিল তার কোথাও কোথাও কেন মরিচা পড়ে গেছে সেগুলো রসায়নের বিষয়।
আজ আমাদের এখানে দেখাতে হবে রসায়নের জনক কে বা আধুনিক রসায়নের জনক কে। আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটটি এখনো ভিজিট করেননি তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে সকল বিষয়ের তথ্য এবং যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর দেওয়া থাকে। আপনাদের যে কোন প্রশ্নের উত্তর জানতে আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করুন। আবার আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নেওয়া যায়। প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে আপনাদের এক্সট্রা কোন চার্জের প্রয়োজন হবে না।
তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটের কোন প্রশ্নের উত্তর যদি পছন্দ হয় বা প্রয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই নিতে পারবেন অনায়াসে। আমাদের ওয়েবসাইটের প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে হলে নিচে ডাউনলোড অপশন এ গিয়ে সেখানে দেখানো প্রয়োজনীয় লিংকে ক্লিক করে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরটি গ্রহণ করতে পারবেন বা ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
অত্যন্ত দুর্বল শিক্ষার্থী ও আমাদের ওয়েবসাইটের প্রশ্নের উত্তরের ভাষা বুঝতে পারে কারণ আমাদের ওয়েবসাইটের প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর অত্যন্ত সহজ সরল সাবলীল এবং প্রাঞ্জল ভাষায় উত্তর দেওয়া থাকে। তাই যে কোন শিক্ষার্থীর জন্য আমাদের ওয়েবসাইটের প্রশ্নের উত্তরের ভাষা বোধগম্য হয়। প্রাচীনকাল থেকেই শুরু হয় মানুষের রসায়নের ব্যবহার। অর্থাৎ সেই প্রাচীন গুহাবাসী মানুষদের থেকে শুরু হয়েছে রসায়নের ব্যবহার সম্পর্কে ধারণা। প্রাচীনকালে মানুষ পশু শিকার করার জন্য ব্রোঞ্জ দিয়ে ভালো মানের অস্ত্র তৈরি করত। রসায়নের বর্তমান জায়গায় আসার জন্য অনেক বিজ্ঞানের এই অবদান রয়েছে।
রসায়নের এই অবদানের জন্য আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন বিজ্ঞানী বা দার্শনিক ও অনেক মতবাদের মত কিন্তু সেই ধারণা গুলো পরীক্ষামূলক কোনো ভীত্তি ছিল না এই কারণে সেগুলি ইতিহাসের স্থান পায়নি । বিভিন্ন বিজ্ঞানী রসায়ন নিয়ে গবেষণা করলেও রসায়নের প্রকৃত রহস্য গুলো তাদের কাছে পরিষ্কার ছিল না। তবে রসায়নের প্রকৃত রহস্য উদ্ভাবন করে রসায়ন চর্চা প্রথম শুরু করেন অ্যান্টনি ল্যাভসিয়ে, রোবট বয়েল, স্যার ফ্রান্সিস বেকন এবং জন ডালটন সহ অন্যান্য বিজ্ঞানী। তবে রসায়ন বিজ্ঞানের জনক তো একজনই হবে। তাই বিভিন্ন বিজ্ঞানীর অবদানের মধ্যেও যে বিজ্ঞানীর অবদান সব চাইতে বেশি তাকে রসায়নের জনক বলা হয়ে থাকে।
তাই এখন আমরা বলতে পারি রসায়নের জনক হিসেবে কাকে বলা হয়ে থাকে।
আধুনিক রসায়নের জনক হিসেবে এন্টনি ল্যাভসিয়কে বলা হয়।
তাই আমরা বলতে পারি রসায়নের জনক বিজ্ঞানী এন্টনি ল্যাভসিয়
তাই আপনাদেরকে বলি আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনারা বারবার ভিজিট করুন। আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাদের প্রয়োজনীয় দৈনন্দিন বিষয়ে যে ধরনের তথ্য উপাত্ত প্রয়োজন সে সকল তথ্য-উপাত্তই আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে থাকি। তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট টি ভিজিট করলে অবশ্যই আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যটি বা কাঙ্খিত তথ্যটি আমাদের এখান থেকে অবশ্যই পাবেন বলে আশা রাখি। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট টি ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন আর আমরা আপনাদের জন্য সকল প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি সঠিকভাবে উপস্থাপন করে পাশে থাকবো।
Leave a Reply