facebook বলতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কে বুঝে থাকি। অর্থাৎ এই যোগাযোগ মাধ্যমটা আসলে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইনে যোগাযোগ মাধ্যম। পূর্বের যে যোগাযোগ মাধ্যম ছিল সেটির পরিবর্তে এখন অনলাইন সামাজিক প্লাটফর্ম যোগাযোগ মাধ্যম হচ্ছে ফেসবুক। এই ফেসবুক সামাজিক প্ল্যাটফর্মের বর্তমান মালিক মেটাপ্ল্যাটফর্মস। এটি এখন বিশ্ব সামাজিক যোগাযোগ ব্যবস্থার ওয়েবসাইট হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে। এই ফেসবুক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটি অর্থাৎ সামাজিক প্ল্যাটফর্মটি ২০০৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি তারিখে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। facebook সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একজন ব্যক্তি বিনামূল্যে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। তারপর সে তার বন্ধু বান্ধব সকলকে আমন্ত্রণ জানিয়ে তাদের সাথে বন্ধু এটাস্টমেন্ট করে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে।
সকল বন্ধু-বান্ধবের সাথে তথ্য আদান-প্রদান এবং কথোপকথন করতে পারে অন্যান্য চার্জ ছাড়াই। আর এ কারণেই এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটি অর্থাৎ ফেসবুক বর্তমানে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হয়ে উঠেছে। এবং এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক অনিয়ম দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা হয়ে থাকে। তবে শুধু অন্যায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা হয়ে থাকে এটিও ঠিক নয় এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটি ব্যবহার করে বর্তমানে অনেক হিংসা বা অপপ্রচার বা উস্কানি, ভুল তথ্য ইত্যাদি উপস্থাপন করে একজন ব্যক্তি সমাজের মধ্যে অনেক হিংসাত্মক ঘটনা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য দায়ী হচ্ছে। অর্থাৎ এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক কখনো কখনো ভালো কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে আবার কখনো এটি খারাপ কাজও করে ফেলছে। কারণ একজন খারাপ ব্যক্তি তার দূরভীসন্ধি মূলক আচরণ গুলি বা কর্মকান্ড গুলি এই ফেসবুকের মাধ্যমে তুলে ধরছে।
তাতে সমাজের অনেক ক্ষতিও হচ্ছে। তাই বলা যায় ফেসবুক একদিকে যেমন মানুষের অনেক ভালো কাজ করছে অর্থাৎ কোন ব্যক্তি হারিয়ে গেলে অথবা কারো রক্তের প্রয়োজন হলে অথবা কোন সংবাদ অতি দ্রুততার সঙ্গে দেওয়া যায় এই ফেসবুকের মাধ্যমে। আবার হিংসাত্মক ঘটনাগুলো খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ছড়িয়ে পড়ে এই ফেসবুকের মাধ্যমেই। এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটি পৃথিবীর ১৯৩ এরও বেশি দেশের মধ্যে 111 টি দেশের ভাষা এখানে সংযোজিত হয়েছে। অর্থাৎ ১১১ প্রকারের ভাষা ফেসবুকে প্রচলিত আছে, এইসব ভাষা গুলি ব্যবহার করে ফেসবুক তার তথ্য আদান-প্রদান কথাবার্তা ইত্যাদি বলা যায়।
এই ১১১ প্রকারের ভাষার মধ্যে আমাদের বাংলা ভাষা ইংরেজি চাইনিজ হিন্দি আরবি হাঙ্গেরিয়ো ইত্যাদি সকল ভাষায় আছে অর্থাৎ আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলোর ভাষা অবশ্যই আছে যা দিয়ে আমরা প্রতিবেশী দেশের সাথে যোগাযোগ করতে পারি এবং পৃথিবীর প্রায় সকল দেশের সঙ্গেই ভাষা গুলি ব্যবহার করে যোগাযোগ করতে পারব। আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটটি এখনো ভিজিট করেননি তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।
আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা চিকিৎসা ভূগোল দর্শন ইতিহাস দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় এ ধরনের সকল তথ্যই আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে থাকি। তাই আপনাদের যে ধরনের তথ্য প্রয়োজন সে সকল সব ধরনের তথ্য আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা থাকে। তাই আপনারা যদি আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে তথ্যগুলি দেখে নেন অর্থাৎ যে তথ্যগুলি আপনার প্রয়োজন সেগুলি দেখে নেন তাহলে আপনাদের অবশ্যই উপকৃত হবেন বলে আমরা আশা করি।
আবার আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনারা তথ্যগুলি ডাউনলোডও করে নিতে পারবেন কোন ঝামেলা ছাড়াই। কারণ আমাদের ওয়েবসাইট থেকে কোন তথ্য বা প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করে নিতে এক্সট্রা কোন চার্জের প্রয়োজন হয় না। তাহলে চলুন আমরা দেখি ফেসবুকের জনক কে। ফেসবুকের জনক মার্ক জুকারবার্গ। তিনি ২০০৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি তারিখে ফেসবুক আবিষ্কার করেন এবং তা প্রতিষ্ঠিত করেন।
তাই ফেসবুকের জনক হিসেবে মার্ক ইলিয়ট জুকারবার্গ (ইংরেজি: Mark Elliot Zuckerberg বলা হয়ে থাকে। তিনি একজন আমেরিকান কম্পিউটার বিজ্ঞানী এবং কম্পিউটার প্রোগ্রামার ও কম্পিউটার ডেভলপার হিসেবে পরিচিত। তার প্রতিষ্ঠিত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটি এখন বিশ্বে খুব জনপ্রিয়। বা একথা বলা যায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে।
Leave a Reply