জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর জনক কে

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর জনক কে

প্রথমেই আমরা জানি জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং কি। জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং হলো কোন জীব থেকে একটি নির্দিষ্ট জিন বহনকারী ডিএনএ পৃথক করে ভিন্ন একটি জীবের মধ্যে স্থানান্তরের কৌশলকেই জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বলে। এই জেনেটিকস ইঞ্জিনিয়ারিং কে আবার মডিফিকেশনও বলা হয়ে থাকে। এটি সাধারণত উন্নত প্রাণী বা উদ্ভিদ তৈরিতে সাহায্য করে। অর্থাৎ আমরা এ কথা বলতে পারি যে বায়োটেকনোলজির প্রসেসিং এর মাধ্যমে কোন জীবের জিনোম কে নিজের সুবিধামতো সাজিয়ে নেওয়ার প্রচেষ্টাই হচ্ছে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাজ। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে বর্তমানে জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং এর অনেক সুবিধা অসুবিধা দুই রয়েছে।

তবে এই জেনেটিকস ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধাগুলো ই বেশি এবং বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে পারলে অবশ্যই আগামী ভবিষ্যতে অনেক সুফল বয়ে আনবে। বর্তমান আধুনিক বিশ্বে চিকিৎসা শাস্ত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। এই জেনেটিকস ইঞ্জিনিয়ারিং এর কলা কৌশল ব্যবহার করে বর্তমান চিকিৎসা বিজ্ঞান অভূতপূর্ব সাফল্য লাভ করেছে। তাই চিকিৎসা শাস্ত্রে জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচনা করা হয়।

এখন আমাদের দেখাতে হবে জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং এর জনক কে। তার আগে আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটটি এখনো ভিজিট করেননি তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন। আমাদের ওয়েবসাইটে দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে যে সকল তথ্য ও উপাত্ত আপনাদের প্রয়োজন হয়ে থাকে এ ধরনের সকল তথ্য আমরা খুব গুরুত্বসহকারে প্রকাশ করে থাকি।

তাই আপনাদের যদি কোন তথ্য উপাত্ত প্রয়োজন হয় আমাদের ওয়েবসাইটে এসে অবশ্যই সেটি দেখে নিতে পারবেন। আবার এই তথ্য ও উপাত্ত গুলি যদি আপনাদের ডাউনলোড করে নিতে হয় তাহলেও তা পারবেন। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি বা তথ্য উপাত্ত গুলি ডাউনলোড করে নিতে এক্সট্রা কোন চার্জের প্রয়োজন হয় না। যদি কোন তথ্য আপনি ডাউনলোড করে নিতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে এসে ডাউনলোড অপশনে গিয়ে সেখানে দেখানো প্রয়োজনীয় লিঙ্কে ক্লিক করে আপনি নিয়ে নিতে পারবেন আপনার প্রয়োজনীয় সেই তথ্য উপাত্তগুলি। তাহলে এখন আবার আমরা দেখে নিতে পারি ইঞ্জিনিয়ারিং এর উদ্ভাবককে এবং আধুনিক জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ার জনক কে।

Paul Berg কে জেনেটিকস ইঞ্জিনিয়ারিং এর জনক বলা হয়ে থাকে। তার কারণ এই বিজ্ঞানী বানরের ভাইরাস SV40 ও Ismbda virus এর ডিএনএ এর সংযোগ ঘটিয়ে বিশ্বের প্রথম রিকম্বিনেট ডিএনএ তৈরি করার কারণে তাকে জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং এর জনক বলে অভিহিত করা হয়। তিনি এই কাজটি করেন ১৯৭২ সালে। তাহলে আমরা দেখলাম জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং কি জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং কোথায় কিভাবে ব্যবহৃত হয় এবং এর সুবিধা অসুবিধা কি এ সকল তথ্য আমরা দেখে নিলাম।

এ ধরনের সকল তথ্য পেতে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি বার বার ভিজিট করুন এবং আপনাদের প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত টি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে দেখে নিতে পারবেন। তাই আপনাদের উচিত হবে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকা এবং আমরাও আপনাদের জন্য সকল ধরনের তথ্য অর্থাৎ যে ধরনের তথ্য আপনাদের জীবনে দৈনন্দিন জীবনে কাজে আসবে কাজে লাগে বা চলার পথে প্রয়োজন হয় সে ধরনের সকল তথ্য প্রকাশ করে আপনাদের পাশে থাকতে চাই।

তাই আমাদেরকে সাহায্য করা হবে যদি আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি বার বার ভিজিট করেন তাহলে। আর আমরাও আপনাদের জন্য সবসময় সকল তথ্যের সঠিক তথ্য দিয়ে আপনাদেরকে সাহায্য করে যাব। আবার আমাদের ওয়েবসাইটটি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইট কারণ আমরা সকল শ্রেণীর সকল বিষয়ের সকল শিক্ষার্থীর জন্য বোধগম্য করে প্রশ্নের উত্তরগুলি প্রকাশ করে থাকি। তাই তাদের প্রয়োজনীয় যে কোন প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটটিতে এসে খোঁজ করতে পারবে এবং এখান থেকে তারা পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারবে। এবং পড়াশোনার দেহত বিকল্প নেই তাই যেখানে আছে সেখানে থেকেই একটি স্মার্টফোনের সাহায্যে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার মাধ্যমে তার প্রয়োজনীয় প্রশ্নগুলো নিয়ে পড়ে নিতে পারবে অনায়াসেই।

About শাহরিয়ার হোসেন 4780 Articles
Shahriar1.com ওয়েবসাইটে আপনার দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় যা কিছু দরকার সবকিছুই পাবেন।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*