আধুনিক জীব বিজ্ঞানের জনক কে

আধুনিক বিজ্ঞান অনেকগুলি শাখায় বিষাক্ত । এগুলোর মধ্যে আমরা উল্লেখ করতে পারি রসায়ন, পদার্থ, জীববিজ্ঞান, অণুজীব বিজ্ঞান, ভৌতবিজ্ঞান, ইত্যাদি। জীব বিজ্ঞানের আবার দুইটি শাখা আছে একটি প্রাণিবিজ্ঞান আরেকটি উদ্ভিদবিজ্ঞান। উদ্ভিদ এবং প্রাণী উভয় মিলেই জীবজগৎ গঠিত। তাই আজ আমাদের দেখাতে হবে আধুনিক জীব বিজ্ঞানের জনক কে। আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটটি এখনো ভিজিট করেননি তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন।

আমাদের ওয়েবসাইটে বর্তমান সময়-সাময়িক বিষয় সহ শিক্ষা, চিকিৎসা, দর্শনশাস্ত্র ,জীববিজ্ঞান, পদার্থ ,ব্যবস্থাপনা, মার্কেটিং ইত্যাদি সকল বিষয়ের যে কোন তথ্য সকল তথ্য আমরা প্রকাশ করে থাকি। তাই আপনার প্রয়োজনীয় যে কোন তথ্য আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে পেতে পারবেন বলে আমরা আশা রাখি। আমাদের ওয়েবসাইটের প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নেওয়া যায়।

প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে আপনাদের আলাদা কোন টাকা পয়সার খরচ হবে না। সেদিক থেকে বিবেচনা করলে দেখা যায় যে অত্যন্ত সাশ্রয়ী ভাবেই আপনারা আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরগুলি পেয়ে যাবেন। তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করুন এবং আপনার প্রয়োজনীয় যে কোন প্রশ্নের উত্তর আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নেন। যদি কোন প্রশ্নের উত্তর আপনাদের ডাউনলোড করে নিতে হয় তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে এসে ডাউনলোড অপশনে গিয়ে সেখানে দেখানো প্রয়োজনীয় লিঙ্কে ক্লিক করে আপনি আপনার প্রয়োজনে প্রশ্নের উত্তরটি অথবা তথ্য টি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন অন্যান্য কোন ঝামেলা ছাড়াই। এখন আমাদের দেখাতে হবে আধুনিক জীব বিজ্ঞানের জনক কে।

জীববিজ্ঞানের ইংরেজি প্রতিশব্দ Biology. Biology শব্দটি দুইটি গ্রীক শব্দের সমন্বয়ে গঠিত যার একটি Bios যার অর্থ জীবন এবং Logos যার অর্থ জ্ঞান থেকে এসেছে। biology শব্দটি প্রথমে ১৮০০ সালে জার্মানিতে ব্যবহৃত হয়। এবং পরে ফরাসি প্রকৃতি বিজ্ঞানী বস্তুর ওপর জঁ-বাতিস্ত দ্য ল্যামার্ক জীবিত বস্তু সংক্রান্ত অনেকগুলি শাস্ত্রের ধারক নাম হিসেবে এটি ব্যবহার করেন এবং পরে ইংরেজ প্রাণীবিজ্ঞানী ও শিক্ষাবিদ থমাস হেনরি হাক্সলি জীববিজ্ঞানকে একটি একত্রিকারক শাস্ত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন৷ তাহলে আমরা দেখতে পাই যে বিজ্ঞান শব্দটি অনেক প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহার ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

সকল ত্রান সম্পর্কিত বস্তু নিয়ে যে বিজ্ঞানে আলোচনা হয়। প্রাণ সম্পর্কিত বস্তু বলেই প্রাণিবিজ্ঞান এবং উদ্ভিদবিজ্ঞান দুই ভাগে বিভক্ত হয়। যে জীবের প্রাণ আছে কিন্তু হাঁটা চলাফেরা করতে পারেনা,ও সরাসরি খাদ্য গ্রহণ করতে পারে না কিন্তু বংশবিস্তার করে তাদেরকে উদ্ভিদ বলে। আবার যে সব জীব যাদের প্রাণ আছে বংশবিস্তার করে এবং সরাসরি খাদ্য গ্রহণ করে তাদেরকে সাধারণভাবে আমরা প্রাণি বলে থাকি। উচ্চ শ্রেণীতে আবার এই জীব বিজ্ঞান যখন দুইটি ভাগে বিভক্ত হয়ে যায় তখন আমাদেরকে সকল জীব সম্পর্কে আলাদা আলাদা আলাদাভাবে পড়াশোনা করতে হয়। তখন প্রাণিবিজ্ঞান বলতে প্রাণীদেরকে নিয়েই গঠিত হয় প্রাণিবিজ্ঞান। এবং প্রাণীর বৈশিষ্ট্য বিষয়বস্তু আহার চলাফেরা ইত্যাদি নিয়ে সেখানে বিস্তারিতভাবে দেওয়া থাকে।

আবার উদ্ভিদবিদ্যার ক্ষেত্রেও একই রকম সেখানে উদ্ভিদের বংশবিস্তার খাদ্য গ্রহণ ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে উদ্ভিদবিদ্যায় দেওয়া থাকে। তাহলে এখন আমরা দেখে নিতে পারি আধুনিক জীব বিজ্ঞানের জনক কে। তাহলে আমরা বলতে পারি আধুনিক জীব বিজ্ঞানের জনক অ্যারিস্টটল।

অ্যারিস্টটল কে আধুনিক জীব বিজ্ঞানের জনক বলে অভিহিত করা হয়। এ ধরনের সকল তথ্য আপনারা আমাদের ওয়েব সাইটটি ভিজিট করুন। দৈনন্দিন জীবন সম্পর্কিত সকল তথ্য সঠিক নির্ভুল তথ্য দেওয়া থাকে আমাদের ওয়েব সাইটটিতে। তাই আপনার বা আপনাদের জীবনের চলার পথে যে ধরনের তথ্য প্রয়োজন পড়ে সে সকল সব তথ্যই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে পেতে পারবেন আপনারা। তাই আপনাদের প্রয়োজনে যেকোনো সময় যে কোন জায়গায় থেকে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করলে আপনার সকল প্রয়োজন পূরণ হবে। তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি বার বার ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন।