
জ্ঞান অর্জনের অন্যান্য শাখা থেকে ইতিহাসের উপস্থাপনা পদ্ধতি স্বতন্ত্র। এর বৈশিষ্ট্য আলোচনা করলে এর স্বরূপ সম্পর্কে ধারণা করা সম্ভব। যেমন ইতিহাস অতীতমুখী ইতিহাস প্রবাহমান। এখানে আবেগের কোন স্থান নেই এর বিষয়বস্তু হলো মানুষ ও মানবীয় সভ্যতা ইত্যাদি। সঠিক ইতিহাস রচনার ক্ষেত্রে সাহিত্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমরা সাহিত্যের বর্ণনা থেকে কোন জাতির ঘটে যাওয়া সমসাময়িক আত্মসামাজিক রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ঘটনার সম্পর্কে ধারণা নিতে পারি।
ইতিহাসের অলিখিত উপাদান ভুক্ত যে সব বস্তু বা উপাদান থেকে আমরা বিশেষ সময় স্থান বা ব্যক্তি সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের ঐতিহাসিক তথ্য পাই সে সকল বস্তুই ইতিহাসের প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান হিসেবে আমাদের কাছে বিবেচ্য হয়। মানব সভ্যতার অগ্রগতির সাথে সাথে নতুন বিষয় ইতিহাসের পরিধির মধ্যে হচ্ছে। ফলে সম্প্রসারিত হচ্ছে ইতিহাসের পরিসর।
ইতিহাস বিরামহীনভাবে অতীতের ঘটনাসমূহ সুতায় বেঁধে বর্তমান প্রজন্মের নিকট পৌঁছে দিচ্ছে। তাছাড়া ইতিহাসের বিষয়বস্তু হলো মানুষ। যার সমাজ সংস্কৃতি সভ্যতা এবং জীবনধারা সর্বদা পরিবর্তনশীল ফলে বলা যায় ইতিহাসের পরিসর অত্যন্ত ব্যাপক একটি বিষয়। এখন আমাদের দেখাতে হবে ইতিহাসের জনক কে। আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করেননি তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন অতি তাড়াতাড়ি। যেহেতু আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাদের প্রয়োজনীয় দৈনন্দিন বিষয় সম্পর্কিত সকল তথ্য ও উপাত্ত প্রকাশ করে থাকি তাই আপনারা আপনাদের প্রয়োজনের সকল তথ্য আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকেই পেয়ে যাবেন আশা রাখি।
আর এ কারণেই আপনাদের উচিত আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করা এবং সেখানে দেখানো প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী কি আছে সেটি লক্ষ্য করা বা সেখান থেকে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যটি গ্রহণ করা। আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরই ডাউনলোড করে নেওয়া যায় অনায়াসে। কারণ আমাদের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য ডাউনলোড করে নিতে কোন ধরনের এক্সটা পয়সার প্রয়োজন হয় না। তাই আপনারা ইচ্ছা করলে বা চাইলে আপনার কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটি আমাদের এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
আবার শিক্ষার্থীরাও আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করলে তাদের প্রয়োজনীয় সকল প্রশ্নের উত্তর আমাদের এখান থেকে পেয়ে যেতে পারে। যে সকল শিক্ষার্থী পড়াশোনায় অত্যন্ত দুর্বল অথবা ক্লাসে স্যারদের কথা ঠিকমতো বুঝতে পারে না তারা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে নিরিবিলিতে বসে তার শ্রেণি অনুযায়ী এই প্রশ্নের উত্তরগুলি দেখতে থাকলে অবশ্যই বুঝতে পারবে বলে আশা রাখি। কারণ আমাদের ওয়েবসাইটের ভাষা অত্যন্ত সহজ-সরল ও প্রাঞ্জল।
এই কারণে কোন ব্যক্তি বা শিক্ষার্থীর আমাদের ওয়েবসাইটের ভাষা বুঝতে কোন রকমের অসুবিধা হয় না। প্রাচীন ইতিহাসের জনক বা ইতিহাসের জনক বললে আমরা গ্রিস ইতিহাসবিদ হেরোডোটাসকেই বুঝে থাকি। তবে আমরা আধুনিক ইতিহাসের জনক বললে অন্য ইতিহাসবিদ কে বুঝে থাকি।
ইতিহাসের জনক হেরোডোটাস।
তাহলে আমাদেরকে যদি বলা হয় আধুনিক ইতিহাসের জনক কে তাহলে আমরা লিওপোল্ড ফন র্যাংক এর কথা বলা যায়। তাহলে চলুন দেখা যাক আধুনিক ইতিহাসের জনক কে।
আধুনিক ইতিহাসের জনক লিওপোল্ড ফন র্যাংক।
একজন বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান এবং গবেষণালব্ধ তথ্যের ভিত্তিতে যেভাবে সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়ার চেষ্টা করেন তেমনি ভাবে একজন ইতিহাসবিদ চেষ্টা করেন বলে বৈজ্ঞানিকের পর্যায় হবেন। সময়ের বিবর্তনে সভ্যতার অগ্রগতির কারণে মানুষের কর্মকান্ডের পরিধি বেড়েছে। সঙ্গে সঙ্গে ইতিহাস চর্চায় ও গবেষণায় বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ও অনুসৃত হচ্ছে।
ইতিহাসবিদরা প্রথম ইতিহাস ও অনুসন্ধান ধারণা দুটিকে সংযুক্ত করেন। ফলে ইতিহাস পরিণত হয় বিজ্ঞানে । পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে তথ্য নির্ভর এবং গবেষণার বিষয়। ইতিহাসের জনক অথবা প্রাচীন ইতিহাসের জনক হেরোটোডাসের মতে ইতিহাস হল যা সত্যিকার অর্থে ছিল বা সংঘটিত হয়েছিল তা অনুসন্ধান করা ও লেখা। তাই একটি জাতিকে পরিপূর্ণভাবে এগিয়ে যেতে হলে অবশ্যই ইতিহাস জানা দরকার। ইতিহাস একটি জাতির শেকড়। তাই সে করতে জানা সবারই উচিত শেকর কে জানলেই সামনে এগিয়ে যাওয়া যাবে। আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনারা ভিজিট করে অবশ্যই আমাদের পাশে থাকবেন।
Leave a Reply