আধুনিক বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক কে

আধুনিক বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক কে

সকল ক্ষেত্রেই ব্যবস্থাপনা ঠিক থাকলে কার্যটি ভালোভাবে সম্পাদন করা যায়। যেহেতু বর্তমান যুগটায় আধুনিক যুগ তাই সকল কার্য সম্পাদন করতে আধুনিক হিসেবেই করতে হয়। পূর্বে এক রকম বা এক ধরনের কার্য সম্পাদন করা হতো সেই কাজটি বর্তমানে আধুনিক নিয়মে আধুনিকভাবে করা হয়ে থাকে। তাই যে কোন জিনিসেরই আধুনিক ব্যবস্থাপনা আধুনিকভাবেই করতে হবে আমাদের। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। আমাদের ওয়েব সাইটটিতে আমরা দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় যেমন শিক্ষা, চিকিৎসা বিজ্ঞান ও পুষ্টি অন্য যেকোনো ধরনের সেবা ইত্যাদি সকল বিষয়ের সম্পর্কিত তথ্য গুলি আমরা প্রকাশ করে থাকি। আমরা আমাদের দৈনন্দিন কাজকর্মে যেখানেই যাই সেখানেই অবশ্যই ব্যবস্থাপনার দিকটি থেকে থাকে।

আর এই ব্যবস্থাপনা আসলে ঠিকঠাক সকলকেই বুঝে নিতে হয় নইলে কোন কাজই সুষ্ঠুভাবে হওয়ার কথা নয়। তবে ব্যবস্থাপনা বা ম্যানেজমেন্ট বিষয়টি ব্যবসায় শিক্ষায় আমাদের শিখতে হয় যদিও তারপরেও জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রেই ম্যানেজমেন্ট পরিচালিত হয়। ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রেই এই ম্যানেজমেন্ট বা ব্যবস্থাপনা বিষয়টি ঠিক ঠাক ভাবে অতি গুরুত্ব সহকারে করতে হয় নইলে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি আমাদের ভালোভাবে চালাতে পারব না। তাই আমাদের ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান খোলার আগে অবশ্যই ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ভালো জ্ঞান রাখা প্রয়োজন। ব্যবস্থাপনায় ভালো জ্ঞান থাকলে অবশ্যই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটিও সফলতার মুখ দেখবে। এ ধরনের যেকোনো তথ্য পেতে হলে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন।

আমরা আপনাদের জন্য সবসময় সঠিক তথ্য উপস্থাপন করে থাকি আমাদের ওয়েবসাইট টিতে। ব্যবস্থাপনা বিষয়ে অনেক কিছুই আমরা শুনলাম তাহলে দেখতে পারি ব্যবস্থাপনার জনক কে বা আধুনিক বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক কে। আধুনিক বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক হিসেবে বিভিন্ন মনীষীর বিভিন্ন মতামত রয়েছে। তাই সকলের মতামতকেই আমরা গুরুত্ব দিয়ে এখানে উল্লেখ করলাম বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক কে বা আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক কে তাদের নাম।

ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে বা আধুনিক ব্যবস্থাপনার সম্পর্কে Henry Fayol এর মত নিম্নরূপ তিনি বলেন ব্যবস্থাপনা হলো পূর্বানুমান ও পরিকল্পনা, সংগঠন, নির্দেশনা, সমন্বয় সাধন, এবং নিয়ন্ত্রণ করা।

আবার Terry & Franklin বলেন ব্যবস্থাপনা হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যা মানুষ ও অন্যান্য সম্পদ সমূহের সুষ্ঠু ব্যবহারের লক্ষ্যে উদ্দেশ্য নির্ধারণ ও তা অর্জনের নিমিত্তে পরিকল্পনা সংগঠন উদ্বুদ্ধকরণ ও নিয়ন্ত্রণকার্যের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে থাকে।
ব্যবস্থাপনা বিষয়টি অতি প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে পৃথিবীতে। প্রাচীনকালের গুহাবাসী মানুষ যখন গুহা থেকে আস্তে আস্তে সামাজিকতা শুরু করেছে তখন থেকেই আসলে ব্যবস্থাপনার একটি বিষয় চলে আসছিল।

ব্যবস্থাপনার অনেক পরিধি রয়েছে সেগুলো হতে পারে নানাবিধ। নানাবিধ পলিথির মধ্যে আমরা কিছু উল্লেখ করতে পারি সেগুলি হল ব্যক্তি ও গঠনের ভিত্তিতে যেমন ব্যক্তি জীবনে ব্যবস্থাপনার পরিধি পারিবারিক জীবনে ব্যবস্থাপনার পরিধি সামাজিক সংগঠন হিসেবে রাষ্ট্রভাষ সরকার পরিচালনার হিসেবে ব্যবসার সংঘর্ষণ পরিচালনার হিসেবে পরিধি। এরপর আসা যাক কাজের ভিত্তিতে ব্যবস্থাপনার পরিধি কি হতে পারে। কাজের ভিত্তিতে ব্যবস্থাপনার পরিধি গুলি হল প্রতিষ্ঠান পরিচালনা ব্যবস্থাপকের পরিচালনা শ্রমিক কর্মী ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি। কৌশল প্রয়োগের ভিত্তিতে ব্যবস্থাপনার পরিচিতি কার্যবিভাগের দৃষ্টিকোণের ভিত্তিতে ব্যবস্থাপনার পরিধি তে পরিধি এগুলি হতে পারে।

তাই ব্যবস্থাপনা কথাটি এক কথায় বলে বোঝানো বা শেষ করা যায় না। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব রয়েছে অপরিসীম। যদিও ব্যবস্থাপনা বিষয়টি অত্যন্ত সুশৃংখল তারপরেও এই সুশৃংখল বিষয়টি অবশ্যই বৈজ্ঞানিকভাবে যদি হয়ে থাকে তাহলে একটু বেশি ভালো হয়। কারণ বর্তমান যুগটি বৈজ্ঞানিক যুগ সবকিছুই বৈজ্ঞানিকভাবে মেন্টেন করাই উচিত। তাই আমাদের দেখতে হবে বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার শুরুতে কে ছিলেন বা এটার অগ্রগতি সাধন করেছেন কোন বিজ্ঞানী। তাহলে চলুন দেখা যাক বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক কে।

আধুনিক বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক Henry Fayol.
আবার কেউ কেউ ফ্রেডরিক উইন্সলো টেইলর কে আধুনিক বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক বলা হয়ে থাকে বা জনক বলে অভিহিত করেন। তাদের মতে হেনরি ফেয়ল হচ্ছে থিওরিটিক্যাল ম্যানেজমেন্ট এর জনক।

About শাহরিয়ার হোসেন 4780 Articles
Shahriar1.com ওয়েবসাইটে আপনার দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় যা কিছু দরকার সবকিছুই পাবেন।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*