ইংরেজিতে ফিলোসফি বাংলায় দর্শন। গ্রীক ভাষা ফিলোসোফিয়া থেকে ফিলোসোফি শব্দটি এসেছে এর আক্ষরিক অনুবাদ জ্ঞানের প্রতি ভালবাসা। বাঙ্গালীদের দর্শন চর্চার ইতিহাস অনেক দিনের। প্রাচীনকাল থেকে বাঙ্গালীরা দর্শন চর্চা করে আসছে। তাই বাঙ্গালীদের মধ্যে অনেক দার্শনিকেরই প্রভাব পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। আমাদের বাঙ্গালীদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের দর্শনের চর্চা হয়ে থাকলেও তার মধ্যে থেকে উল্লেখযোগ্য দর্শন গুলি হল বৈষ্ণব দর্শন, মুসলিম দর্শন, হিন্দু দর্শন, বাউল দর্শন, লালন দর্শন, ইত্যাদি অনেক দর্শন আমাদের এই লোকালয়ে প্রাচীনকাল থেকে চলে আসছিল। এখন আমাদের দেখাতে হবে দর্শনের জনক কে। আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটটি এখনো ভিজিট করেননি তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন।
কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা শিল্প ও সাহিত্য, চিকিৎসা, সংস্কৃতি সহ সকল বিষয়ের তথ্য প্রকাশ করা থাকি। তাই আপনাদের দৈনন্দিন জীবনে যে ধরনের তথ্যের প্রয়োজন হয় তা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে দেখে নিতে পারবেন। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনাদের তথ্য গুলি ডাউনলোড করে নিতে কোন ধরনের এক্সট্রা চার্জের প্রয়োজন হবে না। যদি ডাউনলোড করার প্রয়োজন হয় তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে এসে ডাউনলোড অপশনে গিয়ে সেখানে দেখানো লিংকে ক্লিক করে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় যে কোন তথ্য আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
সকল শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি অতিপ্রয়োজনীয় একটি ওয়েবসাইট। আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক সকল ধরনের প্রশ্নের উত্তরই দেওয়া থাকে। তাই শিক্ষার্থীরা যদি তাদের শ্রেণী অনুযায়ী যে কোন বিষয়ের প্রশ্নের উত্তরগুলি দেখতে থাকে তাহলে তারা অবশ্যই ভালো ফল করতে পারবে পরীক্ষায়। যে সকল জটিল কঠিন বিষয়গুলো তারা ক্লাসে স্যারদের কাছে ঠিকমতো বুঝতে পারেনা আমাদের এখানে এসে দেখলে বড়ই উপকৃত হবে।
কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে প্রশ্নের উত্তরগুলি অত্যন্ত সহজ সরল এবং সাবলীল ভাষায় প্রকাশ করা থাকে। অতি দুর্বল শিক্ষার্থী ও আমাদের ওয়েবসাইটের প্রশ্নের উত্তর গুলির ভাষা বুঝতে পারবে অতি সহজেই। পৃথিবীতে দার্শনিকদের অবদান অনস্বীকার্য। দর্শন শাস্ত্রের দার্শনিকরা পৃথিবীকে সঠিক পথ দেখিয়ে আসছে প্রাচীনকাল থেকেই। তাই এ কথাও বলা যায় যে শুধু দার্শনিক রাই দেখে থাকে আর বাকি সব অন্ধ। দার্শনিকরা তাদের দর্শন ইন্দ্রিয় দিয়ে গোটা বিশ্বকে পথ দেখিয়ে চলেছে নিরলস ভাবে। দর্শন শাস্ত্রে বিভিন্ন দার্শনিকের অবদান উল্লেখ করার মতো। তাই একখনো দার্শনিকের জন্য দর্শনশাস্ত্র টিকে আছে।
এজন্য আমাদের একজন দার্শনিককে দর্শনের জনক বলা খুবই কষ্টসাধ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথম বাঙালি দার্শনিক হিসেবে যিনি সুপ্রসিদ্ধ আছেন তিনি হলেন বৌদ্ধ আচার্য শান্তদেব। তাঁর তিনটি উল্লেখযোগ্য দার্শনিক গ্রন্থ হলো শ্রীগুহ্যসমাজ-মহাযোগ-তন্ত্রবলিবিধি, সহজগীতি ও চিত্তচৈতন্য-শমনোপায়।নালন্দার বিশিষ্ট পন্ডিত শীলভদ্র ও মহাচার্য অতীশ দীপঙ্কর (দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান, ৯৮০-১০৫৩) ছিলেন সে যুগেরই বাঙালি মনীষী। এভাবে অনেক চড়াই উতরাই পেরিয়ে দর্শনশাস্ত্র আধুনিক যুগে এসে আরো অনেক দার্শনিক গানকে পেয়ে থাকে।
এসব দার্শনিকদের নাম আমাদের সবারই জানা আছে। তাহলে চলুন দেখা যাক দর্শনের জনক কে দর্শন শাস্ত্রের জনক- গ্রিক দার্শনিক থেলিস কে দর্শনের জনক বলা হয়। এখানে আমরা দর্শন শাস্ত্রের আদ্যপ্রান্ত সব দেখলাম এবং দর্শনের জনক কে সেটিও দেখলাম। যেহেতু আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় সকল তথ্য উপাত্ত অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে প্রকাশ করে থাকি তাই আপনারা এ ধরনের যেকোন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করুন।
তাহলে আপনার প্রয়োজনীয় সকল তথ্য আপনারা আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে পেয়ে যাবেন আশা করি। আর যেহেতু সকল শ্রেণীর সকল বিষয়ের সকল তথ্য প্রকাশ করে থাকি তাই শিক্ষার্থীরাও আমাদের ওয়েবসাইট থেকে তাদের প্রয়োজনীয় সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যেতে পারে। শিক্ষার্থীদের বাড়িতে যদি নোট বা গাইড বই ইত্যাদি নাও থাকে তাহলেও তারা তাদের সেই প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি আমাদের এখান থেকে অতি সহজেই দেখে নিতে পারে।
Leave a Reply