বিশেষভাবে অর্জিত জ্ঞান কেই বিজ্ঞান বলা হয়ে থাকে। আমাদের সমস্ত পৃথিবীর সমস্ত উপাদানকে দুইটি অংশে বিভক্ত একটি জীব ও পদার্থ আরেকটি জড় পদার্থ। বিজ্ঞান কয়েকটি শাখায় বিভক্ত। বিজ্ঞানের একটি শাখা হলো প্রাকৃতিক বিজ্ঞান। বিজ্ঞানের কাজ হল যুক্তি দিয়ে, পর্যবেক্ষণ করে অথবা পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে প্রাকৃতিক কোনো বিষয় সম্বন্ধে বোঝাপড়ার বা ব্যাখ্যা দেওয়া বা সেই সম্বন্ধে ভবিষ্যৎবাণী করাই হলো বিজ্ঞানের কাজ। পদার্থ ও রসায়ন বিজ্ঞান প্রাকৃতিক বিজ্ঞান এরই একটি শাখা। একটি পদার্থ তা জীব হক বা জড় হোক সবই রসায়নের আলোচনার বিষয়। প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের শাখা গুলি হল পদার্থবিজ্ঞান, রসায়নবিজ্ঞান, উদ্ভিদবিদ্যা, প্রাণিবিদ্যা, অণুজীব বিজ্ঞান, জ্যোতির্বিজ্ঞান মৃত্তিকা বিজ্ঞান ইত্যাদি অনেক শাখা রয়েছে।
আমরা যে খাবার খাই তার মধ্যে কি কি পদার্থ আছে তা কিভাবে আছে এটি রসায়নের বিষয়। আবার বিভিন্ন যন্ত্রপাতি কিভাবে তৈরি, কিভাবে সে কাজ করছে এগুলি অবশ্যই পদার্থ বিজ্ঞানের বিষয়। একটি জীবের গঠন সম্পর্কে যে তথ্যগুলি জানতে হয় তা জীববিজ্ঞানের বিষয়। জীববিজ্ঞান দুইটি শাখায় বিভক্ত একটি উদ্ভিদবিজ্ঞান আরেকটি প্রাণিবিজ্ঞান। বিজ্ঞান অনেক প্রাচীনকাল থেকেই প্রচলিত। অর্থাৎ মানুষ যখন গূহাবাসী ছিল তখন থেকেই বিভিন্ন জিনিস বা বস্তু আবিষ্কার করা শেখে এবং তখন থেকেই বিজ্ঞানের উৎপত্তি বা চলার পথ শুরু হয়।
তবে প্রাচীন কাল থেকে বর্তমানে বিজ্ঞানের অবদান আস্তে আস্তে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রাচীনকালের বিজ্ঞান আর বর্তমানের বিজ্ঞান অনেক পরিবর্তন। এখন প্রতিটি কাজে মানুষ বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা চায়। একটা কথা বললে তার স্বপক্ষে বৈজ্ঞানিক যুক্তি দিতে হবে। বিজ্ঞানের অবদানের কারণে বর্তমানের জীবন ব্যবস্থা অনেক সহজ হয়ে পড়েছে। তাই বর্তমান উন্নত জীবনের জন্য বিজ্ঞানের অবদান অনস্বীকার্য।
বিজ্ঞানের বদৌলতে মানুষ আকাশে উড়ে এবং পাতাল দিয়ে চলাচল করতে পারে এখন। বিজ্ঞানের জন্যই বর্তমান বিশ্ব হাতের মুঠোয় এসেছে মানুষের। সমুদ্রের তলদেশে কি রয়েছে এবং মহাকাশে কোথায় কি রয়েছে সেটি অবশ্যই বিজ্ঞানের জন্যই হয়েছে। আজ আমাদের দেখাতে হবে বিজ্ঞানের জনক কে। যেহেতু বিজ্ঞান একটি বিশদ জিনিস তাই বিজ্ঞান কোন একক বিজ্ঞানীর উপর নির্ভর করে এতদূরে আসেনি বাসতে পারেনি।
তাই বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রায় অনেক বিজ্ঞানীর ভূমিকাই গুরুত্বপূর্ণ। এক এক বিজ্ঞানী এক একটি বিষয় নিয়ে গবেষণা করে, তার গবেষণাকে এতদূর নিয়ে এসেছেন বা অগ্রগতিতে পৌঁছে দিয়েছেন তাই কোন একজন বিজ্ঞানীকে বিজ্ঞানের জনক বলা অত্যন্ত কঠিন একটা কাজ। তারপরেও দেখি বিজ্ঞানের জনক কে বিজ্ঞানের জনক হিসেবে বিজ্ঞানী থ্যালিস কে বলা হয় এবং আধুনিক বিজ্ঞানের জনক হিসেবে রজার বেকন কে বোঝানো হয়।
আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটটি এখনও ভিজিট করেননি তারা অবশ্যই ভিজিট করুন। আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা স্বাস্থ্য সংস্কৃতি তথ্যবিজ্ঞান পুষ্টি চিকিৎসা ইত্যাদি সকল বিষয়ে প্রকাশ করা থাকে। তাই আপনাদের প্রয়োজনীয় সকল তথ্য আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে পেয়ে যাবেন অবশ্যই। আবার আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নেওয়া যায়। আপনাদের যদি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করার প্রয়োজন হয় তাহলে ওটা অবশ্যই পারবেন।
আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করে নিতে এক্সট্রা কোন চার্জের প্রয়োজন হয় না। তাই আপনার প্রয়োজনীয় সকল প্রশ্নের উত্তর আমাদের এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন অতি সহজেই। আমাদের ওয়েবসাইটে সকল শ্রেণীর সকল বিষয়ের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরগুলি প্রকাশ করা থাকে তাই শিক্ষার্থীরা চাইলে তাদের পাঠ্যপুস্তকের পাশাপাশি যদি কোন প্রশ্নের বা অজানা তথ্যকে জানার ইচ্ছা হয় তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে এসে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবে তাদের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরটি কি হতে পারে।
যেতে পড়াশোনার কোন বিকল্প নাই তাই প্রত্যেক শিক্ষার্থীর উচিত সবসময় পড়াশোনার মধ্যেই ডুবে থাকা। তাই শিক্ষার্থীরা যেখানেই থাকুক না কেন সব সময় বই-পুস্তক নিয়ে যেহেতু করা যায় না তাই একটি স্মার্টফোনের সাহায্যে আমাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে তাদের প্রয়োজনের সকল প্রশ্নের উত্তর যেটি তার প্রয়োজন অবশ্যই দেখে নিতে পারবে অনায়াসেই।
Leave a Reply