যে সকল নারীদের অপ্রাপ্তবয়সে স্বামী মারা গিয়েছে এবং পরবর্তীতে যারা বিবাহ করেননি তাদের সন্তানদের মানুষ করার জন্য অথবা নিজের জীবনকে পরিচালনা করার জন্য বিধবা ভাতা পাওয়ার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারেন। সমাজসেবা
অধিদপ্তরের মাধ্যমে আপনাদের এই বিধবা ভাতা প্রদান করা হবে বলে বছরের যে কোন সময় অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন সাবমিট করার পরে যদি বিধবা ভাতা পাওয়ার জন্য মনোনীত হন তাহলে নির্দিষ্ট সময় পরপর টাকা পেয়ে যাবেন। তাই যারা আসলেই বিধবা ভাতা পাওয়ার যোগ্যতা সঠিকভাবে আবেদন করলে কার্ড আসার ভিত্তিতে নিশ্চিতভাবে এটা পেয়ে যাবেন।
সাধারণত উপজেলা ভিত্তিক পাঁচটি অথবা ১০ টি অথবা এর চাইতেও কম বিধবা পাতার কার্ড আসে। বয়স্ক ভাতার কার্ড প্রচুর পরিমাণে এসে থাকলেও এবং বর্তমানের নিয়ম অনুযায়ী সকলকে বয়স্ক ভাতা প্রদান করা হবে বলে নিশ্চয়তা প্রদান করা হলেও অনেক নারীকে বিধবা ভাতা প্রদান করা হয় না। কারণ বিধবা ভাতা কার্ড পাওয়ার পর যারা পরবর্তীতে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তাদেরকে এই টাকা প্রদান করা হয় না এবং অফিশিয়াল ভাবে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
তাই কোন নারী স্বামী মারা যাওয়ার পর আর বিবাহ করছে না সে বিষয়টা ভালোমতো দেখার পর অথবা পরিবারের যে সকল সন্তানাদি রয়েছে তাদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে সমাজসেবা অধিদপ্তর উপজেলা ভিত্তিক এই বিষয়গুলো দেখভাল করে থাকেন। যেহেতু এটা সমাজসেবা অধিদপ্তরের একটা সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সেহেতু তাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার মাধ্যমে আপনাদেরকে আবেদন সম্পন্ন করতে হবে। বিধবা তার আবেদন করার ক্ষেত্রে আপনারা যদি একটু সুপারিশ নিতে পারেন তাহলে সবচাইতে ভালো হয়।
কারণ প্রয়োজনের তুলনায় কার্ড অনেক কম আসার কারণে আপনি যদি সুপারিশ নিতে পারেন তাহলে আপনার কার্ড হওয়ার সম্ভাবনা সবচাইতে বেশি থাকবে।তাই এখানকার এই আলোচনার ভিত্তিতে আপনাদেরকে এটা আমরা জানতে চাই যে বিধবা ভাতা পাওয়ার জন্য বর্তমান সময়ে সমাজসেবা অধিদপ্তরের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করে আবেদন সংক্রান্ত যে বিষয়গুলো জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে সেগুলো আপনার অনুসরণ করবেন। কারণ এই আবেদন অনুযায়ী অনুসরণ করতে পারলে আপনাদের প্রয়োজনীয় কাজগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে এবং কার্ড এসে গেলে আপনারা এটা পাওয়ার জন্য নির্বাচিত হয়ে যাবেন।
অনলাইনের মাধ্যমে বিধবা ভাতার আবেদন করার জন্য আপনাদেরকে আমরা যে ওয়েবসাইটের কথা বলছি অর্থাৎ সমাজসেবা অধিদপ্তরে ভিজিট করে সেখানে আবেদন সংক্রান্ত প্রদান করা হয়েছে সেগুলো অনুসরণ করুন। সাধারণত আবেদন করার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারলে সেখানে আপনাদের সামনে যে আবেদন ফরমের আসবে সেখানে সঠিক তথ্য দিতে হবে। স্বামী কতদিন আগে মারা গিয়েছে এবং কি কারণে মারা গিয়েছে এ সংক্রান্ত তথ্য আপনাদেরকে প্রদান করা লাগবে।
আর যদি সঠিকভাবে তথ্য প্রদান করতে পারেন তাহলে দেখা যাবে যে কার্ড আসলে অবশ্যই আপনার বিষয়টি বিবেচনা করবে এবং সরকারি উদ্যোগে সকল বিষয় যেহেতু প্রদান করা হচ্ছে সেহেতু আপনার প্রয়োজনীয়তার উপর নির্ভর করে নির্বাচন করা আগে হবে।
তাই এখানকার এই তথ্যের ভিত্তিতে আপনারা যারা বিধবা ভাতা অনলাইন আবেদন করতে এসেছেন তাদেরকে বলব যে মাই গড বিডি এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করে যে সকল তথ্য যা হচ্ছে সেগুলো প্রদান করে আবেদন করে ফেলুন। আবেদনের সময় নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এর একাউন্ট প্রদান করতে হবে এবং এই নাম্বারে টাকা আসবে বলে অবশ্যই সঠিক নাম্বার দিয়ে দিবেন।
যদি বিধবা ভাতা পাওয়ার জন্য মনোনীত হয়ে থাকেন তাহলে জাতীয় বাদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করার মাধ্যমে আপনি এটা পেয়েছেন কিনা সে বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারেন। আর যদি পেয়ে থাকেন তাহলে প্রথমবারের মতো আপনাদের এককালীন ৬০০০ টাকা করে প্রদান করা হবে এবং প্রত্যেক তিন মাস পর পর এক হাজার পাঁচশ টাকা করে প্রদান করা হবে। অর্থাৎ বিধবা ভাতা প্রত্যেক মাসে ৫০০ টাকা করে প্রদান করা হবে বলে আমরা জানতে পেরেছি। এ প্রসঙ্গে কারো কিছু জানার থাকলে আপনারা প্রশ্ন করতে পারেন।
Leave a Reply