আমরা আমাদের জন্মদিনে অনেক ধরনের শুভেচ্ছা এবং দোয়া পেয়ে থাকি। এগুলোই আমাদের জন্মদিনের বাণী বা মেসেজ। তোমরা আমাদের আত্মীয়-স্বজনদের কাছ থেকে অনেক ধরনের জন্মদিনের মেসেজ পেয়ে থাকি। সেগুলো মেসেজে অনেক দোয়া এবং শুভকামনা থাকে আমাদের জন্য। আমাদের জন্মদিনের সকলের এই ধরনের সুন্দর সুন্দর বাণী বা মেসেজগুলো আমাদের জন্মদিন কে আরো স্পেশাল করে তোলে।
জন্মদিনের মেসেজ অর্থাৎ জন্মদিনের বাণী। জন্মদিনে পাঠানো কাউকে শুভেচ্ছা অথবা জন্মদিনের স্ট্যাটাস কে জন্মদিনের বাণী বলা হয়। আপনি আপনার মনের মত করে একটি সুন্দর জন্মদিনের মেসেজ লিখে আপনার প্রিয় মানুষকে পাঠাতে পারেন। আমরা সবাই আমাদের আত্মীয়-স্বজনদের এবং আমাদের আশেপাশের মানুষকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে থাকি। বর্তমানে আধুনিক বিশ্বে অনলাইন এর যুগে আমরা সরাসরি শুভেচ্ছা না জানিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে থাকি। ইন্টারনেট ব্যবহার করে কাউকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানো হলো জন্মদিনের মেসেজ।
আমরা আমাদের নিকটবর্তী আত্মীয়-স্বজনদের জন্মদিনের দিনে একটি সুন্দর মেসেজ দিয়ে তার জন্মদিনে তাকে খুশি করার চেষ্টা করব। মেসেজ দিয়ে তার মঙ্গল কামনা করব। আপনি যদি একটি সুন্দর মেসেজ কারো জন্মদিনে করতে চান তাহলে আপনি নিশ্চয়ই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে একটি সুন্দর জন্মদিনের মেসেজ কপি করে নিতে পারেন।
আমাদের জন্মদিনে আমরা বিভিন্ন ধরনের জন্মদিনের বাণী অর্থাৎ বিভিন্ন ধরনের মেসেজ পেয়ে থাকি।
জন্মদিনে কাউকে মেসেজ করে তাকে খুশি করে তুলুন।
কাউকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে তার জন্মদিন কে আরো স্পেশাল করে তুলুন। বিভিন্ন ধরনের জন্মদিনের ম্যাসেজ শুভেচ্ছা আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে পেয়ে যাবেন।
কাউকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালে, একে অন্যের প্রতি ভালোবাসা বৃদ্ধি পায় । আন্তরিকতা বৃদ্ধি পায়। তাই আমরা আমাদের আশেপাশের মানুষদের খুশি রাখবো। আশেপাশের সকলকে খুশি করার চেষ্টা করব। আশেপাশের মানুষগুলোর বিশেষ দিনগুলোতে তাদের শুভেচ্ছা জানিয়ে আনন্দ দেওয়ার চেষ্টা করব।জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর অনেক মাধ্যম রয়েছে। যার মধ্যে আপনার যেটা পছন্দ আপনি সেটা করতে পারেন। আপনি প্রথমত কাউকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে পারেন।
তাকে তার জন্মদিনে উপহার দিতে পারেন। জন্মদিনের কার্ড তৈরি করে দিতে পারেন। শুভেচ্ছা জনিত কালারফুল কার্ড দিয়ে কাউকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে পারেন। তারপর কেক কাটার মাধ্যমে কাউকে জন্মদিনের আনন্দ দিয়ে খুশি করতে পারেন। খাওয়া দাওয়া, সারপ্রাইজ গিফট, পছন্দের গান, কবিতা, সিনেমা ইত্যাদি মাধ্যম দ্বারা আপনি আপনার কাছের মানুষের জন্মদিন পালন করে একটি খুশির মুহূর্ত তৈরি করতে পারেন।
নিজের জন্মদিনে পাওয়া মেসেজগুলো আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই। আমার নিজের জন্মদিনের বাণী।
১//শুভ জন্মদিন। জন্মদিনে অনেক আনন্দ করো। ভালো থাকো নিজের স্বপ্ন পূরণ কর মা-বাবার স্বপ্ন পূরণ কর।শুভ জন্মদিন।
২// আজ তোমার জীবনের অনেক বিশেষ একদিন। জন্মদিন সবার জীবনের একটি খুশির দিন। এই দিনে আমাদের জন্ম হয়েছিল। জন্মদিনের তোমাকে অনেক অনেক শুভকামনা। সুস্থ থাকো ভালো থাকো এটাই আশীর্বাদ। শুভ জন্মদিন।
৩// সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া করি তোমার জন্মদিন যেন খুব সুখের হয়। তোমার ভবিষ্যৎ যেন খুব উজ্জ্বল হয়। মা-বাবার মুখ উজ্জ্বল কর। যেন অনেক উঁচুতে উঠো। তোমার জীবন সাফল্যের রঙে রঙিন হয়ে উঠুক। তোমার সমস্ত আশা পূর্ণ কর। জন্মদিনের দিনে তোমার জন্য শুভকামনা জানাই। শুভ জন্মদিন।
৪//শুভ জন্মদিন। শত শত বছর বেঁচে থাকো। জন্মদিন যেন তোমার জীবনে ফিরে আসে সহস্র বছর। জন্মদিনের দিনে পৃথিবীর সকল শুভকামনা তোমার জন্য করি। তোমার মঙ্গল হোক। সর্বদা হাসতে থাকো। তুমি সর্বদা খুশি থাকো। সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়া। অনেক ভালোবাসা ,অনেক অভিনন্দন। শুভ জন্মদিন।
৫//। “হ্যাপি বার্থডে টু ইউ ডিয়ার”। সব সময় নক্ষত্রের মত উজ্জ্বল থাকো। সফলতা পাওয়া। মা-বাবাকে গর্বিত করো। নিজের সকল স্বপ্ন পূরণ কর। নিজের উপর বিশ্বাস রাখো। দিনের অনেক শুভেচ্ছা, অনেক শুভকামনা, ভালোবাসার সাথে বলছি শুভ জন্মদিন।
এগুলো জন্মদিনের শুভেচ্ছা আমাদের জন্মদিন কে আরো স্পেশাল করে তোলে। নিজের জন্মদিনে এগুলো সুন্দর সুন্দর শুভেচ্ছা সত্যিই মন ভালো করে দেয়। সুন্দর সুন্দর শুভেচ্ছা আমরাও আমাদের আত্মীয়-স্বজনদের জন্মদিনে পাঠাতে পারি। জন্মদিনের দিনে সুন্দর সুন্দর শুভেচ্ছা পাওয়ার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।
Leave a Reply