আমাদের বয়স যখন ২০ বছর অতিক্রম করে তখন অবশ্যই আমরা জীবনের নতুন একটি অধ্যায় দেখি। সাধারণত অধিকাংশ ছেলে এবং মেয়ের ক্ষেত্রে ২০ বছরের পরে জীবনটা সম্পূর্ণ নতুন একটি জীবন এবং এই জীবনের প্রত্যেকটি মুহূর্তে তাকে নতুন নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হয়।
স্বাভাবিকভাবেই ২০ বছরের আগে আমরা নিজের বাড়িতে নিজের বাবা-মায়ের ছায়ায় বেড়ে ওঠে কিন্তু ২০ বছর পার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজের কর্মজীবন বা নিজের নতুন একটি ব্যস্ত জীবন শুরু করতে দেখা যায়। এই সময়ে এসে সঠিকভাবে শারীরিক যত্ন নেওয়া প্রায় সকলের পক্ষে অসম্ভব হয়ে যায়। কেন জানিনা ব্যস্ততার কারণে নিজের সব থেকে পছন্দের জিনিস নিজের শরীরকে আমরা তখন অবহেলা করতে শুরু করি এবং আস্তে আস্তে নিজের শরীরে অনেক ধরনের রোগের জন্ম দিতে শুরু করি।
তবে আপনি যদি ২০ বছরের পরেও নিজের শরীরকে সঠিক রাখতে চান এবং নিজের শরীরের সঠিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে চান তাহলে কিভাবে করবেন সে সম্পর্কে আজকে আপনাদের জানাবো। স্বাভাবিকভাবে 18 বছরের পরে শরীরের উচ্চতা বৃদ্ধি করা একেবারে অসম্ভব একটি ব্যাপার তবে বৈজ্ঞানিকভাবে এখন কিছু পদ্ধতি বের হয়েছে যে পদ্ধতির মাধ্যমে আপনি ২০ বছরের পরেও দুই থেকে চার ইঞ্চি দৈহিক উচ্চতা বৃদ্ধি করতে পারেন।
তবে সব সময় আমরা আপনাদের একটি বিষয় পরিষ্কারভাবে জানাতে চাচ্ছি যে দৈহিক উচ্চতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে আপনাকে অন্যান্য বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে যাতে শরীরের অন্যান্য অর্গানিক কোনো ক্ষতি না হয়। আপনি উচ্চতা বৃদ্ধি করতে গিয়ে অন্যভাবে অসুস্থ হয়ে গেলে সেটা আপনার জন্য মোটেও ভালো দিক হবে না তাই এমন কিছু পদ্ধতি ব্যবহার করুন যে পদ্ধতিতে আপনি সুস্থ থেকে নিজের উচ্চতা বৃদ্ধি করতে পারবেন।
কিভাবে ২০ বছর বয়সের পর উচ্চতা বৃদ্ধি করা যায়
এ প্রশ্নের উত্তরে যদি বলতে হয় তাহলে সবার প্রথমে বলতে হবে যে বৈজ্ঞানিকভাবে দেখা গেছে যে ২০ বছরের পরবর্তী সময়ে শারীরিক উচ্চতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অবশ্যই সাধারণ নিয়মে আপনি উচ্চতা বৃদ্ধি করতে পারবেন না। প্রাকৃতিকভাবে উচ্চতা বৃদ্ধির সময় ২০ বছরের মধ্যেই শেষ হয়ে যায় তাই ২০ বছরের পরে আপনি যদি উচ্চতা বৃদ্ধি করতে চান তাহলে ব্যতিক্রম কিছু নিয়ম আপনাকে মানতে হবে।
এক্ষেত্রে উচ্চতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে আপনি হোমিও ওষুধ ব্যবহার করতে পারেন তবে এটা যদি আপনার উচ্চতা বৃদ্ধির খুবই জরুরী ব্যাপার হয় তাহলেই সেটা করা উচিত। তবে আমরা প্রাকৃতিকভাবে উচ্চতা বৃদ্ধির বাইরে কোন নিয়মটি আপনাদের জন্য রেকমেন্ড করছি না তার কারণ হলো প্রত্যেকটি নিয়মে পার্শ্ প্রতিক্রিয়া রয়েছে যেটা শরীরের অন্যান্য ক্ষতি সাধন করে।
এছাড়াও আমরা দেখতে পাচ্ছি যে অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস ব্যবহার করা হচ্ছে যে ডিভাইস গুলো আপনি আপনার শারীরিক পরিশ্রমের ক্ষেত্রে ব্যবহার করলে অবশ্যই আপনার দৈহিক উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে। ঠিক যেমন বর্তমানে কিছু এমন জুতা বের হয়েছে যে জুতাগুলো পড়ে নিয়মিত ব্যায়াম করার ফলে আপনার দৈহিক উচ্চতা সর্বোচ্চ দুই ইঞ্চি পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে।
তো আপনি যাই করুন না কেন প্রত্যেক ভাবে উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য ২০ বছরের আগের সময়টিকে আপনাকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হবে। এই সময় পার হয়ে যাওয়ার পর সঠিক উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য আপনার প্রত্যেকটি কাজে আপনার শরীরের জন্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয়ে দাঁড়াবে।
স্বাভাবিকভাবে লম্বা হওয়ার বয়স
স্বাভাবিকভাবে লম্বা হওয়ার সঠিক বয়স হচ্ছে ১৮ বছর এর বাইরে কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে ২০ বছর পর্যন্ত লম্বা হওয়ার প্রক্রিয়া চলমান থাকে। এই তথ্যটি একেবারেই বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত এবং এই তথ্য একেবারে সঠিক।
প্রাকৃতিকভাবে লম্বা হওয়ার কিছু উপায় ও টিপস
প্রাকৃতিকভাবে লম্বা হওয়ার ক্ষেত্রে ২০ বছর বয়সের মধ্যে আপনাকে সঠিক সুসাম্য খাবার এবং সঠিক শরীরচর্চার মাধ্যমে প্রাকৃতিকভাবে লম্বা হতে হবে এবং এটাই হচ্ছে সঠিক পদ্ধতি এবং টিপস।
Leave a Reply