বাসর রাতের রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প

বাসর রাতের রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প

প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে বাসর রাত একটি উল্লেখযোগ্য রাত এবং এই রাত নিয়ে অনেকেরই বিভিন্ন ধরনের জল্পনা এবং কল্পনা থেকে থাকে। এই রাত নিয়ে অনেক নারী যেমন হাজারো গল্পের জাল গুনতে পারে তেমনি ভাবে একটি পুরুষ এই রাতের জন্য অনেক অপেক্ষা করতে থাকে। বিবাহ নামে অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে যখন সামাজিক এবং ধর্মীয় স্বীকৃতির ভেতর দিয়ে একজন নর ও একজন নারী বসবাস করার সুযোগ পায় তখন এই রাত হয়ে ওঠে একটি বিশেষ রাত যাদের মধ্য দিয়ে দুজনের ভেতরে শারীরিক এবং মানসিক মিলনের মধ্য দিয়ে আজীবনের জন্য একটি সেতুবন্ধন তৈরি হয়ে যায়। এই রাতের মধ্য দিয়েই রচিত হয় একটি সুন্দর গল্পের যে গল্পের মধ্য দিয়ে একটি পরিবার জন্ম নেয় এবং সেই পরিবারের মধ্য দিয়ে সুন্দর সুন্দর ভাবে মানুষগুলো সৃষ্টি হয়ে পৃথিবীর বুকে ছড়িয়ে পড়ে বিভিন্ন ধরনের কাজ করার জন্য।

তাই আপনাদের ভেতরে হয়তো বাসর রাত নিয়ে বিভিন্ন ধরনের আগ্রহ কাজ করে এবং এই আগ্রহ কাজ করার জন্য আজকে আপনাদের উদ্দেশ্যে আমাদের ওয়েবসাইটে বাসর রাতে তৈরি হওয়া বিভিন্ন ধরনের ভালোবাসার রোমান্টিক গল্পগুলো এই পোষ্টের মাধ্যমে প্রদান করা হলো। আপনি যখন বিভিন্ন ধরনের গল্প পড়তে পছন্দ করেন এবং বিভিন্ন ধরনের গল্প যখন আপনার অনেক ভালো লাগে তখন আপনারা হয়তো এই ধরনের গল্প গুলো পড়লে অনেক আনন্দ অনুভব করবেন। তাই আপনাদের জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে বাসর রাত উপলক্ষে যে ধরনের গল্পগুলো রচিত হয়ে থাকে অথবা এই ধরনের যেগুলো রোমান্টিক গল্প রয়েছে সেগুলো এই পোস্টের মাধ্যমে প্রদান করা হলো।

গল্প অথবা সাহিত্য এমন একটি জিনিস যেটা আমাদেরকে জীবনের বিভিন্ন রূপ দেখতে সাহায্য করে এবং এক্ষেত্রে বিভিন্ন চরিত্রের মানসিক যে ধরনের বিপর্যয় থাকে সেগুলো আমরা সরাসরি দেখতে পাই। তাই সাহিত্য আমাদেরকে প্রত্যেকটি মানুষ সম্পর্কে এবং প্রত্যেকটি মানুষের চিন্তা ভাবনা সম্পর্কে ভাবতে সাহায্য করে এবং এক্ষেত্রে আমরা একজন মানুষের মন সম্পর্কে ধীরে ধীরে অবলোকন করার বুঝতে পারার সুযোগ পেয়ে থাকি। যেহেতু প্রত্যেকটি গল্প আমাদের জীবনেরই অংশ এবং প্রত্যেকটি গল্পের মধ্য দিয়ে আমরা বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা লাভ করে থাকি সেহেতু আমাদেরকে বিভিন্ন ধরনের গল্প পড়ার মধ্য দিয়ে খুব সুন্দর ভাবে জীবনকে বুঝতে হবে এবং জানতে হবে।

বাসর রাতের প্রেম

 
বাসর রাত। সবার জীবনে এই রাতটি নাকি অনেক স্বপ্নের, অনেক আশার। ওসব ভাবনার নিকুচি করে ‘বাসরীয়’ বাসনা নিয়ে সাজানো বাসর ঘরে ঢুকলাম। আহা! নতুন বউ কত না প্রশান্তি নিয়ে আমার জন্য অপেক্ষা করছে।
দরজা খোলাই ছিল। ভেতরে প্রবেশের পরই লাগিয়ে দিলাম। মনে অন্যরকম অনুভূতি। নিজের ঘরটা নিজেই চিনতে পারছি না। যা সুন্দর করে সাজানো! ওরা পারে বটে- গাঁদাফুল দিয়ে সাজালেও গোলাপের সংখ্যা কম নয়, রজনীগন্ধাও আছে। তবে গোলাপের ঘ্রাণটাই প্রকট। ভ্রমর আসতে পারে বৈকি! মনে মনে হাসলাম- নিজেইতো ভ্রমর।
মন থেকে কিছুতেই এই ছটফটানি ভাবটা দূর করতে পারছি না। একবার ভাবলাম বাতিটা নিভিয়েই বিছানায় যাই! পরে চিন্তা করে দেখলাম- নাহ, দরকার নেই। মন বললো- ভদ্রতাই বংশের পরিচয়। পরিণয় বা প্রেমঘটিত বিয়ে হলে বোধকরি এতটা উত্তেজনা থাকতো না।
বিছানাটার দিকে তাকিয়ে আরো বেশি অবাক হলাম। পুরোটা ফুল দিয়ে ঢেকেছে ওরা। এমনকি বিছানায় প্রবেশের জন্যই ফুল দিয়ে আরেকটা দরজা বানিয়েছে। ভেতরে কে আছে বোঝার উপায় নেই।
বিছানার পাশে গিয়ে নতুন বউকে মধুর সুরে ডাকলাম- জেনিফা,জেনিফা।
কোন সাড়া নেই। ভাবছি ঝট করে নির্লজ্জের মতো বিছানায় উঠে পড়া ঠিক হবে না। দুলাভাই যা শিখিয়ে দিয়েছেন সেই টিপস অনুযায়ী জেনেছি- বাসর ঘরে নববধূ স্বামীকে সালাম করে।
তাই আর বিছানায় ওঠা সমীচীন মনে করলাম না। ও নেমে এসে সালাম করবেই। আর আমিও থাক, থাক বলে ওর শরীর স্পর্শ করবো। বাকি কাজের প্রস্তুতি ওভাবেই নেব।
নাহ, তবুও বের হয় না। আর কত প্রতীক্ষা- সারাদিনের ক্লান্তি নিয়ে বোধকরি বউ আমার বাসর ঘরেই ঘুমিয়ে পড়েছে।
আশাভঙ্গ হয়ে বিছানায় উঠলাম। ওমা একি! আমার বউ গেল কই? বিছানায় কেউ নেই। এক্কেবারে ফাঁকা। হায় হায়রে পালাবিতো বিয়ের আগে পালা। কবুল বলে আমায় কুরবানি করে পালালি কেন? এ মুখ আমি কোথায় দেখাব?
এখন কি করব কিছুই ভেবে পাচ্ছি না। বিছানায় একটু হেলান দিয়ে মায়ের উপর মেজাজটা ভীষণ বিগড়ে গেল। সব দোষ মায়ের। মা আমাকে বাড়িতে ডেকে আনলো ছোট চাচার বিয়ের কথা বলে। বাড়ি এসে সকল আত্মীয়-স্বজনকে দেখে খুশি হলাম। রাতে লম্বা সফর করে এসেছি তাই একটা টানা ঘুম দিয়েছিলাম। বাড়িতে কি হচ্ছে না হচ্ছে তার খোঁজ রাখিনি।
দুপুরে ঘুম থেকে উঠে সে কি খেলাম। পরে যখন সবাই এসে বললো- চল গায়ে হলুদ দিতে হবে। দুপুরে গায়ে হলুদ, রাতেই বিয়ের পর্ব শেষ।
বললাম- যাও তোমরা আমি যাব না। যার বিয়ে সেই চাচা কই? আসার পরে তো দেখলাম না। চাচীর ছবিটাও দেখালো না।
সবাই হাসতে শুরু করলো- কারণটা বুঝলাম না। পরে বুঝলাম বিয়ে আর কারো নয়, আমারই! প্রেমপ্রস্তাবে বহুবার ব্যর্থ হয়ে পণ করেছিলাম- কোনদিন বিয়ে করবো না। মা আমার সেই পণ রক্ষা করতে দিল না। সর্বনাশটা করেই ছাড়লো। বউয়ের ছবিটা পর্যন্ত দেখিনি। কেবল নামটা জেনেছি- জেনিফা।
বিয়ের পর্বেও দেখা হয়নি। সেই অদেখা জেনিফা বাসর রাতে আমাকে ছেড়ে পালালো। কি অপরাধ ছিলো আমার?
এমন সময় দরজা খোলার আওয়াজ পেলাম। নিজে যে দরজা লাগিয়েছিলাম- সেই দরজা খুলছে কিভাবে বুঝলাম না। ওহ, ভুলেই গিয়েছিলাম- বিভীষণের মত ঘুমাই বলে মা আমার দরজার লক নষ্ট করে দিয়েছে। শব্দ শুনে ধরপর করে বিছানা থেকে উঠলাম। নামতে গিয়ে পায়ের সাথে কাপড়ের মত কি যেন লাগলো- তা লাথি মেরে ফেলে দিলাম।
দরজায় যাওয়ার আগে দেখি মা দরজা খুলে দাঁড়িয়েছে। মায়ের মুখে হাসি।
আমার পিত্তি জ্বলে গেলো। নিজেও উপহাসের হাসি হেসে বললাম- দিয়েছতো বিয়ে, এবার সামলাও। কত বার বললাম- কয়েকটা বছর দেরি করে বিয়ে করি।
মা রেগে বললো, ত্রিশতো পার করেছিস। চল্লিশও পার করবি নাকি। মা জেনিফা- একে কিভাবে শায়েস্তা করতে হবে তার সবইতো তোমায় বুঝিয়েছি। যেমনি বুনো ওল তেমনি বাঘা তেঁতুল হতে হবে। এসো এদিকে এসো। পেছন থেকে সামনে এলো জেনিফা।
মায়ের গালিতেও মনটা ভরে গেলো। যাক, বউ আমার পালায়নি। সে আছে, সে আছে। জেনিফাকে দেখে আরো মুগ্ধ হলাম। মায়ের পছন্দে বহুগুনে জিতেছি। ভালো আঁচলেই মা আমাকে বেঁধে দিয়েছে। দু’চোখ ভরে দেখার মত বউ জেনিফা। অবাক হয়ে ওর দিকে তাকিয়েছিলাম। মা’ই ঘোমটাটা সরিয়ে দিয়েছিল।
কিন্তু একি, বউ আমার রাগছে কেন? মনে হয় যেনো ফোঁস ফোঁস করছে। মাকে উদ্দেশ্য করে সে বললো- মা ঠিকই বলেছেন, আপনার ছেলের কোন কাণ্ডজ্ঞান নেই। দেখুন অবস্থা।
মা ওর কথা শুনে খেয়াল করলো এবং ভীষণ চটে গেল।
মা আর বউয়ের রাগের কারণটা আমি কিছুতেই বুঝতে পারছি না।
মা বললো- তুই বেখেয়ালি কাণ্ডজ্ঞানহীন এটা জানি কিন্তু বেহায়া এটা আজ বুঝলাম। বউয়ের সামনে বিনা কাপড়ে দাঁড়া। তাই বলে মায়ের সামনে এলি পাজামা ছাড়া! বেশরম।
এতক্ষণে খেয়াল করলাম। পড়নে পাজামা নেই। উপরে শেরওয়ানি ভেতরে অন্তর্বাস! আসলে বিছানা থেকে নামার সময় উটকো কাপড় ভেবে যেটা লাথি মেরে ফেলেছি সেটা পাজামাই ছিল! এটা পড়ার অভ্যাস নেই। বিয়ের কারণেই পড়া। যাহোক কিছুক্ষণ কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে গিয়েছিলাম।
চেতনা আসতেই যেদিকে তা ফেলেছিলাম সেদিকে দিলাম ছুট। তাড়াহুড়ো করে পড়তে গিয়ে পাজামার ফিতের খেই হারিয়েছি। এক অংশ বাইরে অপর অংশটি একেবারে ভেতরে চলে গেছে।
তাই হাত দিয়ে পাজামা আঁকড়ে ধরে আলনার দিকে হাঁটা দিলাম। সেখানে রাখা নতুন একটা লুঙ্গি হাতে নিলাম। পড়তে গিয়ে দেখি- সেলাইবিহীন! সব কাজ মায়ের- নতুন বউ এনে দিয়েছে, ঘরটা নতুন করে সাজিয়ে দিয়েছে, পুরনো কিছুই রাখেনি। একটা পুরনো ছেঁড়া লুঙ্গিও যদি পেতাম বাসর ঘরে ইজ্জতটা রক্ষা হতো! যাহোক শেরওয়ানির নিচে ওটাই পড়ে নিলাম। মন্দ লাগছে না!
ওদিকে মা আর বউ’র সে কি আনন্দ! মনে হয় কোনো কৌতুক অভিনেতার অভিনয় দেখছে আর হেসে লুটোপুটি খাচ্ছে। হাসির শব্দে পুরো বাড়ির লোকজন আসতে শুরু করেছে। মা বিষয়টা খেয়াল করে জেনিফাকে বললো- সামলাও মা আমার এ পাগল ছেলেটাকে। দরজা লাগিয়ে দাও বলে মা চলে গেল।
জেনিফা ছিটকিনি দিয়ে ঠিক-ঠাক মতই দরজা লাগালো। বন্ধ দরজা, সে আর আমি অনুভূতি চরমে।
সে আমার দিকে এগিয়ে এলো- আমি স্থির দাঁড়িয়ে আছি। কোন নড়াচড়া নেই। ও কাছে আসতেই বললাম- না, থাক থাক।
ও বললো- থাকবে কেন? দিন মোবাইল দিন। যেন ধমকালো।
ঠিকই বুঝেছি এ মেয়ে সুবিধার না! যে কিনা বাসর রাতে স্বামীকে একা ফেলে শাশুড়ির সঙ্গে শলাপরামর্শ করতে যায়- সে আর যাই হোক ভালো নয়।
এত ভাবার সময় দিল না। নিয়ে নিল। এরপর আমার হাত ধরে বিছানার দিকে টেনে নিল, আমি ওতেই মহাখুশি। মনটা কেমন যেন দোল দিয়ে উঠলো। বিছানায় ও আর আমি পাশাপাশি। তারপরও আমার দিকে তার মনোযোগ নেই। মোবাইলে কি যেন খুঁজছে। পেলোও বটে- এক নারীর মেসেজ।লেখা- ‘ভাই চলে আসেন। কোনো সমস্যা নেই’।
সেটা আমায় দেখালো। আমি বুঝিয়ে বললাম- আমার কলিগ। অফিসে একদিন দেরি করেছিলাম তাই ওকে ফোন দিয়ে বলেছিলাম- বস যখন অন্যদিকে মন দেবে তখন জানাবে। ও সময়-সুযোগ মত এটা জানিয়েছিল।
জিজ্ঞেস করলো- বিবাহিতা না অবিবাহিতা।
বিবাহিতা জবাব দিলাম।
কেসটা কি পরকীয়া?
ছিঃ ছিঃ তুমি এসব কি বল? একটু রেগে গেলাম পাত্তাই দিল না।
বললো- আপনার ল্যাপটপটা অন করুন। খুব নাকি ফেসবুকিং আর ব্লগিং করেন। দু’টোরই পাসওয়ার্ড দিন।
আমি রেগেই ছিলাম। একটু আগে যে কামনায় উসখুশ করছিলাম তা যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে। তারপরও কোনো কথা না বলে টেবিল থেকে ল্যাপটপটা নিয়ে পাসওয়ার্ড, মেইল ও নিক সব কাগজে লিখে দিলাম।
ও প্রথমে ফেসবুকে ঢুকে প্রোফাইলটা বিবাহিত বানিয়ে দিল। ম্যারিড উইথ জেনিফা…এরপর ব্লগে কি যেন ঘাটাঘাটি করলো। ফেসবুকে কার কার সঙ্গে যেন চ্যাট করলো।
এসব দেখে মনে মনে যদিও রেগে গিয়েছিলাম তবুও ওর মুখের দিকে তাকিয়ে রাগটা কেন যেন কমে গেলো। এভাবে নিজের জায়গায় কোন মানবীকে দেখিনি কখনো। মুগ্ধতা বেশিক্ষণ রইলো না- আমার সেই কলিগ ভদ্রমহিলা এই রাতে ফোন দিয়ে বসলো।
ও বললো- রিসিভ করছেন না কেন?
ফোন রিসিভ করতেই ওপাশ থেকে সেই ভদ্রমহিলা বললেন, আপনার সঙ্গে কথা নেই। ভাবীকে দিন, এখনই ঊনার সাথে চ্যাট করলাম।
ফোন নিয়ে ও কথা বললো। কুশলাদি বিনিময় করে ফোন রেখে দিয়ে বললো- ফোন অফ করুন।
ল্যাপটপও নিজেই বন্ধ করলো।
এরপর আমাকে জিজ্ঞেস করলো- এতদিন বিয়ে করতে চাননি কেন?
আর আবেগ সংবরণ করতে পারলাম না। হু হু করে কেঁদে উঠলাম। কেঁদে কেঁদে বললাম, জেনিফা সত্যি বলছি। কেউ আমাকে ভালোবাসেনি বলে বিয়ে করিনি। ভেবেছিলাম ভালবেসেই বিয়ে করবো। কিন্তু হয়নি। বার বার প্রত্যাখ্যাত হয়েছি। কেঁদে ওর বুক ভিজিয়েই দিয়েছি। আবেগের চোটে ভুলেই গিয়েছি- কোন নারীর বুকে মুখ রেখে কাঁদছি।
ও আমার বিব্রতকর অবস্থা বুঝে নিজে থেকে লাইট অফ করে বললো; এমন মানুষকে কেউ ভালো না বেসে পারে। দেখবেন আমি সারাজীবন
ভালোবাসবো..।

তাছাড়া আমাদের ভেতরে যারা বয়সে তরুণ রয়েছে তারা হয়তো বিভিন্ন ধরনের রোমান্টিক গল্প করতে পছন্দ করেন এবং বিভিন্ন রোমান্টিক গল্পের ভেতর দিয়ে তাদের মনের ভেতরে এক ধরনের অনাবিল আনন্দ কাজ করে। তাই আপনারা যখন বিভিন্ন ধরনের গল্প ইন্টারনেটে সার্চ করেন তখন আমরা আপনাদেরকে এ ধরনের গল্প সাজেস্ট করি বা প্রদান করে থাকি বলে আপনারা হয়তো আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে গল্পগুলো পড়ার সুযোগ পেয়ে থাকেন। তাই আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা বাসর রাতে যে ধরনের ভালোবাসার গল্প রচিত হয় সে ধরনের রোমান্টিক গল্পগুলো পড়ে নিলে অনেক মজা পাবেন এবং এই গল্পগুলো হয়তো আপনাদেরকে অন্যের মাঝে শেয়ার করতে ইচ্ছা জাগবে।

আপনারা যেহেতু বাসর রাতে রোমান্টিক গল্প গুলো আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে পড়তে এসেছেন সেহেতু এই ধরনের আরো গল্প পেয়ে যাবেন যেগুলো আমাদের জীবনে অনেক প্রয়োজন এবং যে ধরনের গল্প থেকে আমরা শিক্ষা লাভ করতে পারি। রোমান্টিক গল্প এমন ধরনের গল্প যেগুলো একটা কাটখটা মানুষকে আস্তে আস্তে ভিতরে বিভিন্ন ধরনের রসের সঞ্চার করতে পারে এবং সেই মানুষের ভেতরে ভালো লাগা এবং ভালোবাসার বিষয়গুলো কাজ করতে থাকে। তবে যাই হোক আপনারা যে উদ্দেশ্যে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এ ধরনের গল্প পড়তে আসুন না কেন এই গল্পগুলো যদি পড়ে ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই লাইক কমেন্ট করবেন। তাছাড়া এই গল্পগুলো কপি করে নিয়ে অন্যের মাঝে শেয়ার করতে পারেন অথবা এই গল্পের লিংক অন্যকে শেয়ার করলে হয়তো আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আরও অন্যান্য এ ধরনের গল্প করার সুযোগ করে নিতে পারবে।

About শাহরিয়ার হোসেন 4780 Articles
Shahriar1.com ওয়েবসাইটে আপনার দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় যা কিছু দরকার সবকিছুই পাবেন।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*