ইমেল শব্দটির অর্থ আমরা অনেকেই জানব। কিন্তু যারা জানিনা তাদের উদ্দেশ্যে এখানে আমরা ইমেল মানে কি সেটা নিয়ে আলোচনা করব। আপনারা এখান থেকে এই তথ্যের উপর ভিত্তি করে এ বিষয়গুলো জেনে নিতে পারলে খুবই ভালো কাজ করবেন। কারণ আপনি আপনার হাতে থাকা অ্যান্ড্রয়েড হ্যান্ডসেট চালানোর কারণে সেখানে অবশ্যই একটা ইমেইল একাউন্ট লাগবে।
কারণ এই অ্যাকাউন্ট ব্যতীত আপনারা প্লে স্টোর অথবা ইউটিউব অথবা অন্যান্য ধরনের বিভিন্ন ধরনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করতে পারবেন না। তাই ইমেল কি সে প্রসঙ্গে আমরা আপনাদেরকে এখানে বিস্তারিত ধারণা প্রদান করব যাতে করে আপনাদের এ বিষয়ে কোনো ধরনের কনফিউশন না থাকে। কারণ এ বিষয়ে যদি আপনাদের কনফিউশন থেকে থাকে তাহলে আপনারা হয়তো বুঝতে পারবেন না এবং সমস্যা মনে করলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে আপনাদের সমস্যার জায়গা গুলো লিখে জানাতে পারেন।
আপনি যে এখানে ভিজিট করে এই পোস্ট করতে এসেছেন সেখানেও একটা ইমেল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করার মাধ্যমেই আসতে হয়েছে। এই ইমেইল হলো google এর একটি একাউন্ট এবং এই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে গুগল যে সকল জায়গা গুলোতে এক্সেস নিয়েছে সে সকল জায়গা গুলোতে আমরা ভিজিট করতে পারি। তাই সেই দৃষ্টিকোণ থেকে ইমেইল হল একটা অ্যাকাউন্ট যেটা আপনাকে জিমেইল থেকে খুলতে হবে। আর এই ক্ষেত্রে এই জিমেইল একাউন্ট যখন আপনার থেকে থাকবে তখন আপনি খুব সহজে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে বিভিন্ন ধরনের সংযুক্তি সহকারে কাগজপত্র অথবা অন্যান্য বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্টস পাঠাতে পারবেন।
যখন আপনার একটা জিমেইল একাউন্ট থাকবে তখন আপনি সেটা ব্যবহার করার মাধ্যমে একই স্থান থেকে অন্য স্থানে চিঠি অথবা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য অথবা বিভিন্ন ধরনের অ্যাটাচমেন্ট সংযুক্ত করে পাঠিয়ে দিতে পারবেন এবং এটাকেই বলা হবে ইমেইল করা। ইমেইল করার মাধ্যমে বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের অফিসিয়াল কার্যক্রম গুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়ে থাকে।
এমনকি আপনারা যদি এ বিষয়ে বিস্তারিত না জানেন তাহলে বলবো যে এখনকার যুগে অনেক ব্যাংক অথবা অনেক ধরনের প্রতিষ্ঠান তাদের প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ করার জন্য প্রার্থীদেরকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ইমেইল করে থাকে। তাই ইমেইল একাউন্ট অনেক আবেদনের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় এবং সেটা যখন ব্যবহার করতে পারেন তখন পরবর্তীতে আপনাদের মাঝেমধ্যে খোঁজ রাখতে হবে যে সেখানে কোন ইমেইল এসেছে কিনা।
যদি ইমেইল আসে তাহলে সেটা ওপেন করে দেখতে হবে কি বার্তা পাঠানো হয়েছে এবং সেখান থেকে আপনাদেরকে পরবর্তী ধাপ অনুসরণ করতে হবে। আপনারা যেহেতু ইমেইল সম্পর্কে বুঝতে ছিলেন না সেইজন্য এখানে আমরা এ বিষয়ে আলোচনা করলাম বলে এখন আপনাদের কাছে অনেকটাই ধারণা স্পষ্ট হয়েছে। গুগলের কাছে জন্ম তারিখ থেকে শুরু
করে ব্যক্তিগত বিস্তারিত তথ্য প্রদান করার ভিত্তিতে আপনারা যে অ্যাকাউন্ট খুলবেন সেটার নাম হবে জিমেইল একাউন্ট। আর যখন এই জিমেইল একাউন্ট ব্যবহার করার মাধ্যমে বিভিন্ন প্রান্তে এসএমএস পাঠাবেন অথবা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এটাচমেন্ট সহকারে পাঠাবেন তখন সেটাকে বলা হবে ইমেইল করা। আশা করি উপরের আলোচনার ভিত্তিতে আপনাদের কাছে এ বিষয়গুলো স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে।
Leave a Reply