মালয়েশিয়া রমজানের সময় সূচি ২০২৪

মালয়েশিয়া রমজানের সময় সূচি

রমজান মাস হলো রহমতের মাস রমজান মাস হল বরকতময় মাস অন্যান্য মাসের তুলনায় রমজান মাস অনেক বেশি বরকতময় এজন্য দেখা যায় যে রমজান মাসে মুসলমান ব্যক্তিগণ সিয়াম সাধনা করে এবং অন্যান্য মাসের তুলনায় বেশি ইবাদত বন্দেগী হয় কেননা রমজান মাসের উছিলায় আল্লাহতালা তার বান্দাদের পূর্ববর্তী ভুলগুলো ক্ষমা করে দিতে পারেন এজন্য রমজান মাসে প্রত্যেকটা ব্যক্তি ধর্মপরায়ণ হয়ে উঠে। তবে রমজান মাসে মানুষের অত্যন্ত দরকারি একটি বিষয় হলো ইফতার ও সেহেরির সময়সূচি সম্পর্কে জানা।

রমজান মাসে দেখা যায় যে পৃথিবীর প্রায় প্রত্যেকটি দেশের মুসলমানগণই রমজানের বা সেহেরি ও ইফতারের সময়সূচি সম্পর্কে সার্চ করতে থাকে। তাই তাদের কথা মাথায় রেখে তারা যেন খুব সহজে বিভিন্ন দেশের ইফতার ও সেহেরির সময়সূচি সংগ্রহ করে নিতে পারেন, এজন্য আমাদের আজকের আর্টিকেলটি উপস্থাপন করা হয়েছে। এখান থেকে খুব সহজে মালয়েশিয়ার ইফতার ও সেহেরির সময়সূচি সংগ্রহ করা যাবে। তবে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময়ে সেহেরী ও ইফতার করা হয়। কারণ সব দেশে একই সময় বিরাজ করে না।

একটি দেশে যখন ইফতারের সময়, তখন অন্য আরেকটি দেশে ইফতারের সময় নাও হতে পারে। কেননা ভৌগলিকভাবে প্রত্যেকটি দেশ আলাদা আলাদা স্থানে অবস্থিত। আর আলাদা আলাদা স্থানে অবস্থানের জন্যই বিভিন্ন দেশে সময়ের তারতম্য বা প্রার্থক্য রয়েছে। এই পার্থক্যের কথা বিবেচনা করে বিভিন্ন দেশের জন্য বিভিন্ন সময় উদ্দেশ্য করে বা কেন্দ্র করে ইফতার ও সেহেরির আলাদা আলাদা সময়সূচি তৈরি করা হয়েছে এবং ইফতারের সময়সূচি গুলো প্রকাশ করা হয়েছে।

তাছাড়া বিভিন্ন ক্যালেন্ডার ও তৈরি করা হয়েছে। এই রমজান মাসের সময়সূচি তৈরি করা হয়েছে আলাদা আলাদা সময় বিবেচনা করে। আর এজন্য আমাদের আর্টিকেলগুলো লেখা হয় যেন প্রত্যেকটি দেশের মানুষ তাদের দেশের সময় গুলো সংগ্রহ করে নিতে পারে এবং সে সময় দেখে সেহরি ও ইফতার সঠিক ভাবে করতে পারে। এজন্য যদি কোন ব্যক্তি ইফতার ও সেহরির সঠিক সময় গুলো জানতে চাই তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে হবে। কেননা আমাদের ওয়েবসাইটে এগুলো সুন্দরভাবে লেখা হয়েছে। আপনি যদি আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করেন তাহলে এই বিষয়গুলো সুন্দরভাবে খুব তাড়াতাড়ি পেয়ে যাবেন বলে আশা করছি।

রমজান মাস পবিত্র একটি মাস, বরকতম একটি মাস। অন্যান্য মাসের তুলনায় এই মাসটি একটু আলাদা। এই মাসেই হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উপর আল্লাহর বাণী বা মহাগ্রন্থ আল কুরআন নাযিল হয়েছিল। আল কুরআনের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা মানব জাতির হেদায়েতের সমস্ত দিক নির্দেশনা প্রদান করেছেন। প্রত্যেকটা মুসলমান ব্যক্তির উচিত আল কোরআন অনুসারে জীবন যাপন করা। আল কুরআন অনুসারে জীবন যাপন করলে যেমন আল্লাহ তায়ালা খুশি হয় তেমনি ভাবে তার ওপর আল্লাহ তায়ালার রহমত বর্ষণ বর্ষিত হয়। তাই প্রত্যেকটা মুসলমান ব্যক্তি কুরআনের দেখানো পথ অনুসারে অর্থাৎ আল্লাহর দেখানো পথ অনুসারে জীবন-যাপন করা এবং ইসলাম ধর্ম মেনে জীবন পরিচালনা করা উচিত।

কিন্তু রমজান মাসে দেখা যায় যে অনেক বেশি বরকতময় হওয়ার কারণে প্রত্যেকটা মুসলমান ব্যক্তি সিয়াম সাধনার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের সৃষ্টি করে। এমনকি পরিবারের ছোট-বড় সকল সদস্যই সিয়াম সাধনার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে চাই। আল্লাহর ইবাদত করতে চাই, আল্লাহর রহমত পেতে চাই। তাই সিয়াম সাধণের মাধ্যমে যেমন আল্লাহার সন্তুষ্টি অর্জন করা যায় এবং রহমত পাওয়া যায় তেমনি ভাবে এই সিয়াম সাধনার ফলে আত্মসংযমের শিক্ষা লাভ করা যায়। পরিবারের ছোটরাও আত্মসংযমের শিক্ষা লাভ করতে পারে।

তাছাড়া গরিব-দুঃখীদের কষ্ট বোঝা যায় এর ফলে সহমর্মিতা তৈরি হয়। আর সকলের প্রতি সহযোগিতা করার মানসিকতা তৈরি হয়। আর এজন্য মূলত মুসলমানদের নিকট রমজান মাস অত্যন্ত পবিত্র এবং বরকতম একটি মাস হিসেবে পরিলক্ষিত হয়েছে।

About শাহরিয়ার হোসেন 4780 Articles
Shahriar1.com ওয়েবসাইটে আপনার দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় যা কিছু দরকার সবকিছুই পাবেন।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*