রোমান্টিক হাসির গল্প

Rate this post

যেকোনো মানুষের কাছে রোমান্টিক গল্পগুলো অত্যন্ত আনন্দের এবং সুখ পাঠ্য বলে মনে হবে। তাই আপনারা যখন রোমান্টিক গল্প পড়তে পছন্দ করবেন তখন আপনাদের জন্য আমরা সেই ধরনের গল্প গুলো সংগ্রহ করবো এবং এই ধরনের গল্প করে আপনারা রোমান্টিকতা খুঁজে পাওয়ার পাশাপাশি হাসি ও মজা খুঁজে পাবেন। অনলাইনের মাধ্যমে এখন বিভিন্ন ধরনের গল্প খুব সহজে খুঁজে পাওয়া যায় বলে আমরা এগুলো সংগ্রহ করে থাকি এবং আপনাদের উদ্দেশ্যে আমাদের ওয়েবসাইটে পোস্ট করে থাকি। আপনারা যেহেতু রোমান্টিক ভালোবাসার এবং হাসির গল্পগুলো পড়তে পছন্দ করেন সেহেতু আপনাদের জন্য আমরা এগুলো সংগ্রহ করেছি এবং আপনাদের চাহিদা অনুযায়ী আমাদের ওয়েবসাইটে পোস্ট করে এগুলো পড়ার ব্যবস্থা করেছি। নিজেরা পড়ার পাশাপাশি যদি মনে করেন প্রিয়জনকে পড়তে সুযোগ দিবেন অথবা ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপে শেয়ার করবেন তাহলে তা করতে পারেন।

রোমান্টিক গল্পে একজন ছেলে এবং একজন মেয়ের মধুর সম্পর্ক থাকবে এবং সেখানে মান অভিমানের পাশাপাশি দিনশেষে সকলের মুখে হাসি ফুটতে থাকবে। স্বাভাবিকভাবে আমরা যেগুলো ভাবতে পারি না সেগুলো যদি একটু রোমান্টিকতার আবেশ দিয়ে ভাবতে পারি তাহলে দেখা যাবে যে খুব ছোট ছোট বিষয়গুলো রোমান্টিকতার নামান্তর হয়ে উঠেছে। ভালোবাসার মানুষের হাসি মুখ যদি আমরা দেখতে পারি তাহলে দেখা যাবে যে আমাদের কাছেও সেটা ভালো লাগছে এবং তার হাসিমুখ আমাদের মনের ভেতরে আনন্দের বন্যা বইয়ে দিচ্ছে। তাই আপনি যখন ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে আনন্দের সময় কাটাবেন তখন সেখানে মুহূর্তটাকে খুব সুন্দরভাবে কাটানোর জন্য হাসির মুহূর্ত করে তুলতে হবে এবং রোমান্টিক মুহূর্ত গড়ে তুলতে হবে।

মজার প্রেমের গল্প

কলেজ থেকে বের হয়ে বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হঠাৎ একটা ছেলেকে দেখে খুব ভালো লেগে গেল। বেশ কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইলাম। 

তারপর ভাবলাম, 

” সাহস করে মোবাইল নাম্বার চেয়ে দেখি, আজকের পর আর যদি কোনদিন দেখা না হয়। “

যেই ভাবনা সেই কাজ। 

আমি তার কাছে গিয়ে বললাম, 

” আপনার নামটা জানতে পারি? ” 

” কেন? “

” কারণ আপনাকে আমার ভালো লেগেছে, আমি তো প্রথম দেখেই মুগ্ধ হয়ে গেছি। ” 

ছেলেটা খানিকটা অপ্রস্তুত হয়ে গেল। আশেপাশে ভালো করে তাকিয়ে আবার আমার দিকে তাকালো। 

বললো, 

” তুমি কিসে পড়ো? ” 

” ইন্টার সেকেন্ড ইয়ার। ” 

 

” নিউটনের সূত্র তিনটা জানো? ” 

” জানতাম ভুলে গেছি। ” 

” সামান্য তিনটি সূত্র মনে রাখতে পারো না, আবার রাস্তায় ছেলেদের পছন্দ করো। ” 

আমি চুপচাপ দাঁড়িয়ে রইলাম। আমাদের কাছে এক আঙ্কেল গভীর মনোযোগ দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে রইল। আমি আরো লজ্জা পেলাম। 

এরপর ছেলেটা তার কলম বের করলো। তারপর একটা কাগজে কি যেন লিখলো। লেখা শেষ করে সেই কাগজটা আমাকে দিয়ে বললো, 

” বাসায় যাবার সময় সূত্র তিনটা মুখস্থ করতে করতে বাসায় যাবে। এখন হচ্ছে পড়াশোনা করার বয়স, এসব প্রেম ভালো লাগা অনুভব করার বয়স নয়। ” 

আমি কাগজটা নিয়ে অপমানিত হয়ে চলে এলাম। বেশ খারাপ লাগছে, একটু পরে বাস আসে আর আমি তখন বাসে উঠে বসি। 

বাসে বসে বসে কাগজটা বের করলাম। কি ঘোড়ার আন্ডা সূত্র লিখেছে দেখতে ইচ্ছে হলো। কাগজটা বের করে আমি বোকা হয়ে বসে রইলাম। 

সেখানে লেখা ছিল, 

” আমার পাশে আমার বাবা দাঁড়িয়ে আছে। চাইলেও তোমার সঙ্গে ভালো করে কথা বলতে পারবো না। তুমি কিছু মনে করো না, আমার মোবাইল নাম্বার দিলাম। বাসায় গিয়ে কল দিও। তোমাকেও আমার খুব পছন্দ হয়েছে। 

এক্ষেত্রে আপনারা যখন মনের মানুষের সঙ্গে সময় কাটাবেন তখন অবশ্যই আনন্দের সঙ্গে সময় কাটানোর জন্য বিভিন্ন মজার মজার রোমান্টিক গল্পগুলো তাদের সামনে করতে পারেন। আর রোমান্টিক গল্পগুলো করতে হলে আপনাদেরকে অবশ্যই রোমান্টিক গল্প জানতে হবে এবং পড়তে হবে অথবা এ ধরনের ঘটনা গুলো বিভিন্ন জায়গা থেকে পড়ার ব্যবস্থা করতে হবে। আপনাদের জন্য আমাদের ওয়েবসাইট রোমান্টিক গল্প গুলো সংগ্রহ করেছে এবং সংগ্রহ করার পর সেগুলো প্রদান করেছে যাতে করে এই গল্পগুলো আপনারা সকলের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে সকলকেই আনন্দ প্রদান করতে পারেন। রোমান্টিক গল্পগুলো নিঃসন্দেহে ভালো লাগবে এবং এখানে কিছু কিছু হাসির ঘটনা রয়েছে বলে আপনারা এগুলো পড়ে যেমন কিছু কিছু ক্ষেত্রে হাসবেন এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে রোমান্টিক আবেশ ফুটিয়ে তুলতে পারবেন।

রোমান্টিক হাসির গল্প

 
-হ্যালো….!
-কি করিস জান্টুস, ঘুমাস?
.
র না মেজাজ খারাপ হয়।রাত তিনটার সময় ফোন করে জিজ্ঞেস করতেছে ঘুমাই কিনা…!
.-নাগো সোনাপাখি ঘুমাইনা।
মনের সুখে নাচা-নাচি করি।তুমিও আসো এক সাথে নাচবো,হারামজাদা!
-বাহ তুইতো ভীষণ মিষ্টি করে বকা দিতে পারছরে।
হিহিহি ঘুমিয়ে যা অনেক রাত হয়ছে।
 
আল্লাহ্ কারে বলবো এই দুঃখের কথা।রাত তিনটার সময় ঘুম থেকে ডেকে
তুলে বলছে ঘুমিয়ে যা।
এমন জ্বল-জ্যান্ত একটা শয়তান কারো ফ্রেন্ড হলে তার দুর্দশার অভাব দেখা
দেয়ার কোন সম্ভবনা নাই!
 
এই উন্নত মানের বাঁদরটার নাম পিয়াস।আম্মুর পারিবারিক বান্ধবীর ছেলে।ছোট বেলা থেকেই মাইর-পিট করে বড় হইছি দুইজন।একবার চর মেরে অজ্ঞান করে দেয়ারও রেকর্ড আছে!
টম জেরির বাস্তব চরিত্র।
অথচ একটা দিনও ভাল থাকিনা ওরে ছাড়া।
জীবনে যেদিন থেকে বুঝতে শিখেছি সেদিন
থেকেই ওরে অন্ধের মত ভালবাসি।মনে হয় যেন ওকে দিয়েই আমার জীবনে পথ শুরু।
যত স্বপ্ন,ভাবনা,আবেগ আর প্রতিটা নিশ্বাসের একেকটা বিন্দু মুহূর্ত
সবটাতেই পিয়াস মিশে থাকে।
প্রতি ভ্যালেন্টাইন ডে’তে ঘুরতে যাই দুইটা মিলে।
এবারও যাব,তবে অন্য রকম সাজে।
 
এত দিন মনে পুষে রাখা কথাগুলা বলে দিব পিয়াসকে।বলে দিব কতটা ভালবাসি।সারাদিন কত হাজারও কথা বলি কিন্তু
এই ছোট্ট একটা কথা বলতে এত জড়তা কেন?
গত একমাস ধরে প্রাকটিস করছি কীভাবে এই একটা কথা বলবো।
আমি জানি যে ভাবেই বলিনা কেন পিয়াস আমকে ফিরিয়ে দিবে না।
আবার দিতেও পারে হয়তো।ভালোবাসা বিশ্বাস কোড়ায়।আবার বাস্তবতা তা এক মুহূর্তেই ভেঙ্গেও দেয়।সেই মুহূর্তটা মনে হয় আর খুব দূরে নয়।
ভ্যালেন্টাইন ডে’তে পিয়াসের সাথে ঘুরতে
যাব বলে টক-টকে লাল কালারের একটা শাড়ি কিনছি।পিয়াস শাড়ি পছন্দ করে আর সেটা লাল হলে তো কোন কথাই নেই।
অনেক আগ্রহ নিয়ে রাতে ফোন দিলাম।
নাম্বারটা ওয়েটিং!
 
বুকের ভেতর কেমন যেন করে উঠল।
পাত্তা দিলাম না ভয়টার, কোন ফ্রেন্ডের সাথে হয়ত কথা বলতেছে।
দেড় ঘণ্টা হয়ে গেছে পিয়াস এর কোন রেস্পন্স নেই।আর কিছুটা সময় অপেক্ষা করে আবার ফোন দিলাম।
তখনও ওয়েটিং,ভয়টাকে এবার আর লুকোতে পারলাম না।
রাগ করে আর ফোন দেইনি।
সারা রাত নির্ঘুম কাটালাম ওর ফোনের অপেক্ষায়!
কাল ভ্যালেন্টাইন ডে,
সারা দিন পার হয়ে গেল ওর কোন খবর নেই।
জীবনে প্রথম কষ্টে গা ভিজালাম।
সারা দিন পার হয়ে রাত এগারটা বাজে।
নির্বোধ অবাধ্য হার্ট’এর কাছে নিরুপাই ব্রেইন হার মানতে বাধ্য হল।
ফোন দিলাম ওকে।
আমি কিছু বলার আগেই ওর উচ্ছ্বাস কথার ঢল।
 
ফেসবুকে পরিচয় হয়ছে।
কথা হয় কিছু দিন হল।
কাল প্রথম দেখাতেই অফার করবে।রাজকন্যার মত নাকি দেখতে।
আমকেও নাকি যেতে হবে।
কারণটা,স্বাভাবিক ওর বেস্ট ফ্রেন্ড আমি।
 
পিয়াসের ওই উচ্ছ্বাস
হাসি মুখ দেখে নিজের চোখের জ্বল টুকুকে মুহূর্তেই নিঃশব্দে কবর
দিলাম।
উইশ করলাম ওকে।
আর সারা রাত কেদে কেদে পার করলাম।দিন টাও।
 
১৪ই ফ্রেব্রুয়ারি,সন্ধ্যা ৭টা।
আধো আলো-ছায়া একটা
রেস্টুরেন্টে পিয়াস এর সাথে ওর সেই রাজকন্যার জন্য প্রায় এক ঘণ্টা ধরে অপেক্ষা করছি!
আমার পছন্দের একটা রিং পিয়াস কিনে নিয়ে
আসছে ওই মেয়ের জন্য।
বুকের ভেতর কোথায় যেন
একটা কষ্ট হচ্ছে অনেক।
যাকে বছর এর পর বছর ধরে পাবার স্বপ্ন বুনে আসছি আজ ঠিক তাকেই হারানোর জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষাই
বসে আছি!
 
কি আশ্চর্য মানুষ আমরা।
ভালবাসার মানুষকে এক বিন্দু হাসি উপহার দেয়ার জন্য চোখে সমুদ্র সমান কান্না নিয়ে অনায়াসে
হাসির অভিনয় করে যাই।
কান্নাটা চেপে রাখতে ভীষণ কষ্ট হচ্ছে।
আজকের দিনটা নিয়ে কতই না স্বপ্ন দেখছিলাম।
বদ্ধ রুমটা যেন নিশ্বাস ফেলার জন্য খুবই অল্প জাইগা।
 
-পিয়াস আমাকে উঠতে হবে।তোর পেত্নী আর আসবে না!
-আসবে।পেত্নী বলবি না!
She is My Love,My Dream,My Princess.
ইসস ইচ্ছে করে উম্মমাহ দেই বলেই পিয়াস হাসল একটু!
ইমোশনটা আবার আড়াল করলাম।
-নেকামু ওর সামনে করিস।আমি যাচ্ছি!
-যাবি গা।রিং টা তো তাহলে আর পড়ান হবে না।
আচ্ছা কি আর করা যাওয়ার সময় দোকানে ফেরত দিয়ে যাস!
-মানে কি? মাথা ঠিক আছে তোর?
-না ঠিক নাই।থাকলে কি আর গার্ল-ফ্রেন্ড নিয়ে এক ঘণ্টা বসে আছি কীভাবে রিং পরাবো!
পিয়াস এর একটা কথাও ঢুকছে না আমার মাথাই।
সব কিছু কেমন যেন এলোমেলো লাগছে।
ও আমার হাত ধরে চেয়ার
 
থেকে টেনে তুলে পেছন থেকে দুকাধে হাত রেখে সাইড গ্লাসে তাকাতে বলল।
-দেখ এটাই আমার সেই Princess,তোকে বলছিলাম না তোর পছন্দ
ছাড়া বিয়ে করবো না!
এখন তাড়াতাড়ি বল পছন্দ হয়ছে কিনা?
রিং টা আবার ফেরত
দিয়ে আসতে হবে।
রহস্য করে মুচকি হাসল পিয়াস।
কিছুই বিশ্বাস করতে পারছিনা।
স্বপ্নের মত লাগছে পিয়াসের কথাগুলা।
 
পেছন ফিরে ওর চোখের
দিকে তাকাতেই চোখ
দিয়ে অঝরে পানি ঝড়তে লাগলো।
-কিরে গাধী কাঁদছিস কেন তুই?
পছন্দ হয় নাই আমার পেত্নীটাকে?
-না হয় নাই।অনেক খারাপ তুই।আমাকে শুধু কাঁদাস!এত নাটক করার কি দরকার ছিল?
আর কথা বলবো না তোর সাথে।
-এটাতো পুরনো কথা। নতুন কিছু বল।
-ভালোবাসি তোরে অনেক
ভালবাসি।
এবার হয়ছে………!
 
হাসি কান্নার এক মায়াবী চলে শরীরের সব টুকু শক্তি দিয়ে জড়িয়ে ধরলাম পিয়াসকে।
রেস্টুরেন্টের সবাই তাকিয়ে আছে বলে
পিয়াস আমাকে ছাড়তে বলল।
আমি আরও শক্ত করে জড়িয়ে ধরলাম।
দেখুক সবাই।
সারা জীবন তোকে এভাবেই শক্ত করে জড়িয়ে থাকবো তোর সারা শরীল জুড়ে।
আর কোন দিন হাঁরাতে দিবনা।
নিজের করে আগলে রাখব সবসময়।
-সেই সুযোগটা মনে হয় আর পাচ্ছিস নারে।আর
 
দুই মিনিট তুই আমকে এভাবে ধরে রাখলে নিশ্চিত দম বন্ধ হয়ে মারা যাব।
মুচকি হাসলাম আমি!
পিয়াস পাগলী বলে আমার
চোখের জ্বল টুকু মুছে দিয়ে রিং টা পড়িয়ে দিল।
ভালবাসার এই স্বপ্নিল সুখ গুলো একি সাথে হাসায় কাঁদায়।
আবার নতুন করে এক আকাশ স্বপ্ন বুনতে শেখায়।
বলতে শেখায় ভালবাসি ভালবাসি আর ভালবাসি।
 
বন্ধু,গল্পটি কেমন লাগলো?
অবশ্যই আপনার মূল্যবান লাইক ও কমেন্ট দিয়ে জানাতে ভূলবেন না।
 

মনের মানুষের সান্নিধ্য কে না পছন্দ করে এবং সেই ব্যক্তির সান্নিধ্যে যদি যাওয়া যায় তাহলে দেখা যাবে যে আমাদের মনের মধ্যে এটা অনেক আনন্দের সৃষ্টি করছে। প্রিয় মানুষের সঙ্গে একসঙ্গে বসে যখন সময় কাটাবেন তখন দেখা যাবে যে সেখানে বিভিন্ন টপিকে কথা বলা লাগবে এবং বিভিন্ন রোমান্টিক গল্প করা লাগবে। খুব স্বাভাবিকভাবে আপনারা একে অন্যের খোঁজ নিবেন এবং ভবিষ্যতের পরিকল্পনা করার পাশাপাশি কিভাবে দুইজন সংসার করবেন অথবা কিভাবে মুহূর্তগুলো সুন্দর করে তুলবেন এ সকল বিষয়গুলো আলোচনা করলে তার রোমান্টিক ভাবে একে অন্যের কাছে প্রতীয়মান হয়। আর সেই ক্ষেত্রে আপনারা রোমান্টিক গল্পগুলো করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন গল্প পড়ে সেখান থেকে বিভিন্ন টপিক খুঁজে পেতে পারেন।

এর জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের গল্পগুলো প্রদান করা হলো। যারা গুগলের মাধ্যমে তথ্য সার্চ করে সেই তথ্যগুলো সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে পোস্ট করতে পছন্দ করেন অথবা বিভিন্ন গ্রুপে পোস্ট করে সকলকে পড়ার সুযোগ করে দিতে চান তাদের জন্য আমাদের ওয়েবসাইট এ রোমান্টিক হাসির গল্প গুলো দিয়ে দেওয়া হলো। এই গল্পগুলো নিজেরা পড়বেন এবং অন্যের মাঝে ছড়িয়ে দিলে তারাও এ ধরনের গল্প করে নিজেদের মাঝে সেই গল্পের বৈশিষ্ট্য ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করতে পারে। গল্পের আবেশ এবং গল্পের ঘটনা যদি আমরা আমাদের বাস্তবিক জীবনে ফুটিয়ে তুলতে চাই অথবা এটার শিক্ষা গ্রহণ করতে চাই তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে ভালো ভালো গল্প করতে হবে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button