
আপনারা যারা ছাত্রীকে প্রেমে ফেলার উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তার আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে সঠিক নিয়ম অনুসরণ করে ছাত্রীকে কিভাবে নিজের প্রেমে ফেলবেন তা জেনে নিতে পারবেন। প্রকৃতপক্ষে ছাত্রী এবং শিক্ষকের সম্পর্ক অনেক সম্মানজনক একটি সম্পর্ক এবং এই সম্পর্কে যদি কোনো ভাবে কোনো পক্ষ নতুন একটি সম্পর্কে এগিয়ে যেতে চাই তাহলে উভয়পক্ষের সম্মতিতে লাগবে। ছাত্রীর সঙ্গে শিক্ষকের প্রেম হয়েছে এবং তাদের বিয়ে করে পরবর্তীতে সুখে শান্তিতে সংসার হয়েছে এমন উদাহরন অনেক রয়েছে।
তাই আপনি যদি একজন ভালো শিক্ষক হয়ে থাকেন এবং আপনার ছাত্রী যদি আপনার অনুরাগী হয়ে থাকে তাহলে আপনারা পারিবারিকভাবে ছাত্রীকে নিজের প্রেমে ফেলতে পারেন। অর্থাৎ ছাত্রীকে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে এবং ছাত্রীর পরিবার যদি আপনাকে সেই পরিবারের একজন জামাই হিসেবে পেতে চাই এবং সেই আবার যদি আপনারা বুঝতে পারেন তাহলে আপনারা খুব সহজেই ছাত্রীকে প্রেমে ফেলতে পারবেন এবং দেখবেন যে তাদের পক্ষ থেকেই তারা এগিয়ে আসছে।
তবে আপনার ইচ্ছা যদি অসুখ থাকে এবং আপনার চিন্তা চেতনা যদি খারাপ থাকে তাহলে বলব যে এই ক্ষেত্রে আপনারা কখনোই আগাবেন না এবং এর মাধ্যমে কোন একটি মেয়ের জীবন নষ্ট করবেন না। কারণ আপনি শিক্ষক সেজে যখন একটি মেয়ের সর্বনাশ করবেন অথবা একটি মেয়ের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পরবর্তীতে তার মন ভাঙবে তখন দেখা যাবে যে শিক্ষক জাতির প্রতি এটা কলঙ্ক আসছে। শিক্ষকেরা হল সমাজের মানুষ গড়ার কারিগর এবং তাদের নামে যদি বাজে আচার-আচরণ অথবা বাজে চিন্তা চেতনা মানুষের মনে জন্ম নেয় তাহলে দেখা যাবে যে শিক্ষকদের মান সম্মান করছে না।
তাই আবেগের বশবর্তি হয়ে অথবা নিজের খারাপ চিন্তা চেতনায় বশবর্তী হয়ে আপনি যখন কোনো ছাত্রীর সঙ্গে প্রেম করবেন তখন দেখা যাবে যে তার উদ্দেশ্য যেন সৎ হয় এবং আপনি যদি তাকে বিয়ে করার অথবা ভবিষ্যৎ জীবনের নিশ্চয়তা প্রদান না করতে পারেন তাহলে এক্ষেত্রে আপনার আগানো উচিত হবে না। আর আপনার পড়ানোর কৌশল এবং আপনার ভদ্র আচরণ এর মাধ্যমে যদি ছাত্রীর পরিবার আপনাকে ভবিষ্যতে একজন জামাই হিসেবে সেই পরিবার পেতে চাই তাহলে আপনারা সেই ক্ষেত্রে ছাত্রীকে খুব সহজেই পেয়ে যাবেন এবং এক্ষেত্রে আপনাকে টিউশন করার পাশাপাশি ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য সঠিক কর্ম পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করে যেতে হবে।
আর এইভাবে যদি আপনারা ছাত্রীর মন পেতে চান তাহলে দেখা যাবে যে খুব সহজেই তার মন পেয়ে যাবেন এবং এক্ষেত্রে আপনাকে তাকে পড়ালেখার প্রতি শাসন করার পাশাপাশি তার প্রতি যত্ন নিতে হবে এবং মাঝেমধ্যে ফোন করে খোঁজখবর নিতে হবে যে তার পড়ালেখা কেমন চলছে। এক কথায় আপনারা তার প্রতি যখন কেয়ারিং আচরণ করবেন এবং তার খোঁজখবর নেবেন এবং পড়াশোনার উন্নতির জন্য সঠিক সময়ে প্রদান করার পাশাপাশি সর্বোচ্চ খেয়াল রাখবেন তখন দেখবেন যে ছাত্রীর মন পেয়ে গিয়েছেন।
আপনি যদি চেহারার দিক থেকে খুব একটা সুন্দর নাম হয়ে থাকেন তারপরও আপনাকে ভদ্র হতে হবে এবং পোশাক-আশাকে মাঝে মার্জিত হতে হবে। তাই ছাত্রীকে সঠিকভাবে পড়ানোর পাশাপাশি যদি পারিবারিকভাবে সম্মতি দেন তাহলে অবশ্যই আপনারা খুব সুন্দর একটা সম্পর্কে জড়িয়ে ভবিষ্যৎ জীবন সুন্দর করে তুলতে পারেন।
Leave a Reply