জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার সংক্ষিপ্ত রূপ হল এনএসআই। যেহেতু গোয়েন্দা সংস্থা আমাদের দেশের ভেতরে বিভিন্ন ধরনের আক্রমণ থেকে আমাদের নিরাপত্তা প্রদান করে থাকে তেমনি ভাবে বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে বিভিন্ন ধরনের কৌশল কত আচরণ অনুশীলন করার মধ্য দিয়ে আমাদেরকে রক্ষা করে থাকে। তাই আপনি যদি এনএসআইয়ের কাজ সম্পর্কে জানতে এখানে ভিজিট করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমরা আপনাদেরকে এই তথ্য প্রদান করব এবং এনএসআই সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো আপনারা এখান
থেকে জেনে নিয়ে প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারবেন। প্রকৃতপক্ষে এনএসআই অথবা জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা এর মাধ্যমে আপনি যদি চাকরি পেয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে সেখানে পদ অনুযায়ী নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করতে হবে। তাই কর্তৃপক্ষ যখন nsi এর বিভিন্ন পদে নিয়োগ দিয়ে থাকে তখন আপনারা সেই অনুযায়ী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করে থাকেন এবং এখানকার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির আবেদনে শারীরিক বিভিন্ন যোগ্যতার শর্ত প্রদান করা থাকে।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধান এবং স্বাধীনতা আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থা হিসেবে এটা প্রতিষ্ঠা করেন সময় থেকে বিশেষ সুবিধা প্রদান করে আসছে। এদের বিভিন্ন শাখা রয়েছে এবং এই শাখার মাধ্যমে যেমন সেনাকুয়েন্দা প্রস্তুত করা হচ্ছে তেমনিভাবে পুলিশের বিশেষ শাখার মাধ্যমেও এন এস আই এর কাজগুলো সম্পন্ন করা হচ্ছে। যেহেতু বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর তত্ত্বাবধানে এটা পরিচালিত হয়ে আসছে সেহেতু প্রত্যেকটি কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য এগুলো বর্তমান সময় পর্যন্ত তাদের দায়িত্ব পালন করে আসছে।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে অর্থাৎ সেগুনবাগিচায় এটার সদর দপ্তর অবস্থিত এবং 1972 সাল থেকে এটা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং বর্তমান সময় পর্যন্ত এটা এমন ভাবে সার্ভিস প্রদান করে আসছে যাতে করে দেশের নিরাপত্তা আমরা নিশ্চিত করতে পারি এবং নিশ্চিতভাবে বসবাস করতে পারি। প্রধানত এই সংস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভাবে দায়িত্ব পালন করে থাকছে বলে তাদের বাৎসরিক যে বাজেট নির্ধারণ করা হয়ে
থাকে সেটা অনেক সময় জানানো হয় না এবং এটা গোপনীয় অবস্থায় থাকে। বাংলাদেশের ভেতরে যেমন এটা কাজ করে থাকছে তেমনি ভাবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এটা সদর দপ্তর রয়েছে এবং এ দপ্তরের মাধ্যমে তারা বিভিন্ন ধরনের কাজ করে আসছে। প্রধানত এরা বিভিন্ন দেশের সরকার এ বছর অথবা কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তি অথবা নির্দিষ্ট কোন সংস্থা সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের কাজ করে থাকে এবং সেই তথ্য অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে।
অর্থাৎ দেশের বিরুদ্ধে কোন প্রতিষ্ঠান অথবা কোন ব্যক্তি অথবা কোন সমস্ত যদি কোন ধরনের চক্রান্ত করে থাকে তাহলে সেই চক্রান্ত এর আসল কারণ উদঘাটন করবে এই কর্তৃপক্ষ অথবা এনএসআই। যদি কোনভাবে এটা শনাক্ত হয়ে থাকে তাহলে খুব সহজেই এটা শনাক্ত করে নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে এবং সার্বিক তত্ত্বাবধায়নের ক্ষেত্রে তারা পুলিশ অথবা ডিফেন্সের সহায়তা গ্রহণ করতে পারবে।
তাই বর্তমান সময়ে এনএসআই বাংলাদেশের যে সকল সেবা প্রদান করে আসছে সেটা খুবই ভালো করছে এবং বিভিন্ন সময়ে দেশের বাইরে অথবা দেশের ভেতরে এনএসআই সদস্যদের প্রশিক্ষণ প্রদান করার মাধ্যমে তাদের অগ্রগতিকে ত্বরান্বিত করা হচ্ছে।তাই যারা এনএসআইয়ের কাজ করছেন তাদেরকে বাংলাদেশ অথবা বাংলাদেশের বাইরে বিভিন্ন কাজে কৌশলগত পন্থা অবলম্বন করা লাগে। যেহেতু গোয়েন্দা সংস্থা সকল ক্ষেত্রে তথ্য সংগ্রহ করে থাকে এবং বিভিন্নভাবে মানুষের সঙ্গে মিশে তথ্য সংগ্রহ করে থাকে সেহেতু সেই তথ্য সংগ্রহ করার পর তা বিশ্লেষণ করা হয় এবং বিশ্লেষণ করার ক্ষেত্রে তার মূল্যায়ন করা হয়।
এনএসআইএ যে সকল কর্মকর্তা কাজ করে আসছেন তাদেরকে এ ধরনের দায়িত্ব পালন করার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের নিরাপত্তা পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হয়। এমনকি তাদের সীমান্ত এলাকার কৌশলগত নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিচালিত করতে হয় যাতে করে দেশের ভেতরে নিরাপত্তা নিশ্চিতভাবে বজায় থাকে। তাই বিভিন্ন সময়ে প্রয়োজনীয় এবং যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রদান করার মাধ্যমে প্রত্যেকটি কর্মকর্তাকে আপডেট করে রাখা হচ্ছে।
Leave a Reply