জীববিজ্ঞান বিষয়টি দুইটি ভাগে বিভক্ত। একটি উদ্ভিদবিদ্যা আরেকটি প্রাণিবিদ্যা। মানব সভ্যতার বিকাশে বর্তমান শতকের চ্যালেঞ্জ হচ্ছে খাদ্য উৎপাদন, চিকিৎসা শাস্ত্রের উন্নয়ন এবং বিরূপ পরিবেশে জীবনের অস্তিত্ব রক্ষা। আর এসব ক্ষেত্রে জীব বিজ্ঞানের ভূমিকা রয়েছে অপরিসীম। জীববিজ্ঞান বেশ প্রাচীন বিজ্ঞান। জীবের যে দুইটি ধরন আমরা চারপাশে তাকালেই দেখতে পাই, সেগুলো হলো উদ্ভিদ এবং প্রাণী। তাই বহুদিন পর্যন্ত জীববিজ্ঞান পাঠের জন্য একে দুইটি শাখায় ভাগ করে নেওয়ার প্রচলন ছিল। আর এ ধাপ দুটিই হলো উদ্ভিদবিজ্ঞান এবং প্রাণিবিজ্ঞান। জীববিজ্ঞান বলতে আমরা বুঝি যাদের জীবন আছে তাদেরকে জীব বলা হয়।
আর যাদের জীবন আছে তাদেরকে নিয়ে যেয়ে বিদ্যায় আলোচনা করা হয় তাকে জীববিজ্ঞান বলা হয়। আবার যে সকল জীব হাঁটাচলা করতে পারেনা কিন্তু জীবন আছে, সরাসরি খাদ্য গ্রহণ করতে পারে না অর্থাৎ মুখ দিয়ে খাদ্য গ্রহণ করতে হয় না ,বংশ বিস্তার করতে পারে তাদেরকে উদ্ভিদ বলা হয়ে থাকে। পৃথিবীতে যত ধরনের জীব আছে তাদের মধ্যে উদ্ভিদের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। উদ্ভিদদের দ্বারাই সমস্ত জীবজগৎ চালিকাশক্তি পেয়ে থাকে।
অর্থাৎ সকল প্রাণীগণ অবশ্যই উদ্ভিদের উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকে। মানুষের বা প্রাণীর যেমন অক্সিজেন ছাড়া চলে না তেমনি প্রাণীর উদ্ভিদ ছাড়াও শুধু প্রাণী বেঁচে থাকতে পারবে না। অর্থাৎ পৃথিবীতে উৎপাদক বলতে আমরা উদ্ভিদকেই বুঝে থাকি। আর এই উদ্ভিদ ই হল প্রাণিবিজ্ঞানে প্রাণীদের জীবনধারণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
প্রাণীর বেঁচে থাকার মূলে রয়েছে উদ্ভিদ। তাই উদ্ভিদের সম্পর্কে যে শাস্ত্রে বিশদভাবে গঠন, প্রকৃতি, জীবন ধারণ, খাদ্য গ্রহণ, ইত্যাদি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়ে থাকে সেটি হচ্ছে উদ্ভিদবিজ্ঞান। আজ আমাদের দেখাতে হবে বা খুঁজতে হবে উদ্ভিদবিজ্ঞানের জনক কে। উদ্ভিদ বিজ্ঞানের যতসব আবিষ্কার কোন এক বিজ্ঞানী অবশ্যই আবিষ্কার করেননি, তাই এদিক থেকে বিবেচনা করলে উদ্ভিদবিজ্ঞানের একজন জনক খুঁজে পাওয়া বা বের করা অবশ্যই মুশকিল হয়ে থাকে।
তবুও আমাদের দেখতে হবে আসলে উদ্ভিদ বিজ্ঞানের জনক কে। আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটটি এখন ভিজিট করেননি তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন। কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞান, অর্থনীতি, সামাজিক বিজ্ঞান, পৌরনীতি, ইতিহাস, দর্শন সহ, সকল বিষয়ের দৈনন্দিন খুঁটিনাটি যে বিষয়গুলি বা তথ্যগুলি আমাদের প্রয়োজন হয় তা আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে থাকি।
তাই আপনাদের যে ধরনের তথ্য প্রয়োজন সকল তথ্য আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা থাকে। আপনারা চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটে এসে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি দেখে নিতে পারবেন। আবার আমাদের ওয়েবসাইটের তথ্যগুলি বা প্রশ্নের উত্তরগুলি আপনি চাইলে ডাউনলোড করেও নিতে পারবেন। আমাদের এখান থেকে প্রশ্নের উত্তর বা তথ্যগুলি ডাউনলোড করে নিতে আপনার আলাদা কোন চার্জ প্রযোজ্য হবে না। আর যদি তথ্যগুলি ডাউনলোড করে নিতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটের ডাউনলোড অপশন এ গিয়ে সেখানে দেখানো প্রয়োজনীয় লিংকে ক্লিক করে আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্য গুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন অন্য কোন ঝামেলা ছাড়াই।
তাহলে চলুন দেখি উদ্ভিদবিজ্ঞানের জনক কে। উইলিয়াম রক্সবার্গকে উদ্ভিদ বিজ্ঞানের জনক হিসেবে বলা হয়। তিনি ছিলেন স্কটল্যান্ড এর চিকিৎসক এবং বিখ্যাত উদ্ভিদ বিজ্ঞানী। তার জন্ম ১৭৫১ সালের ২৯ জুন পূর্ব স্কটল্যান্ড এর আয়ার শায়ারে । তাকে ভারতীয় উদ্ভিদবিজ্ঞানের জনক হিসেবেও বলা হয়ে থাকে। তিনি এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসাশাস্ত্র বিষয়ে অধ্যাপনা করেন। ১৮১৫ সালের ১০ এপ্রিল তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
কেউ কেউ আবার থিওফ্রাসটাস কে উদ্ভিদ বিজ্ঞানের জনক হিসেবে অভিহিত করে থাকেন। তবে আমরা উদ্ভিদবিজ্ঞানের জনক হিসেবে থিওফ্রাসটাস কেই জেনে থাকি। আমরা দেখলাম ও বিজ্ঞানের জনক কে। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি এসব তথ্য দেখার জন্য বা বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নের উত্তর দেখার জন্য আপনারা বারবার ভিজিট করতে পারেন। আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনারা বারবার ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন আর আমরা আপনাদেরকে সঠিক তথ্য এবং উত্তরগুলি দিয়ে আপনাদের সাহায্য করে যাব।
Leave a Reply