
যারা বিভিন্ন শ্রেণীতে অভিস্রবণ বিষয়টি পাঠ করেছেন এবং ইন্টারনেট থেকে সংক্রান্ত তথ্য ব্যাখ্যা সহ জানতে চাচ্ছেন তাদের বলবো যে আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে সঠিক উত্তর প্রদান করতে চলেছি। শিক্ষা সংক্রান্ত যেকোনো ছোট ছোট প্রশ্নের উত্তর অথবা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর বুঝে নিতে আপনারা যে কোন সময় আমাদের ওয়েবসাইট এর কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করতে পারেন।
আমরা আপনাদের প্রশ্নের চাহিদা অনুসারে প্রত্যেকটি প্রশ্নের উত্তর প্রদান করব এবং সেই প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার জন্য আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে একটিভ থাকতে পারেন অথবা ইমেইল চেক করার মাধ্যমে এই প্রশ্নের উত্তর জেনে নিতে পারেন। তবে যাই হোক আমরা যেহেতু প্রতিনিয়ত শিক্ষার্থীদের সুবিধের জন্য বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর প্রদান করে আসছে সেহেতু আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে অভিস্রবণ সম্পর্কে ধারণা প্রদান করব যাতে শিক্ষার্থীরা বুঝতে পারে অভিস্রবণ কি এবং অভিস্রবণ কাকে বলে।
তাছাড়া অভিস্রবণের প্রকারভেদ সম্পর্কে ধারণা প্রদান করব যাতে আপনারা এটা সম্পর্কে বুঝতে পারেন এবং আপনাদের ভেতরে যদি অভিস্রবণ সম্পর্কে বিন্দুমাত্র আগ্রহ জন্মে তাহলে আপনারা প্রকারভেদ সম্পর্কে নিজেদের উদ্যোগে পড়ে নেবেন। আমরা যদি অভিস্রবণের সংজ্ঞা প্রদান করতে চাই তাহলে বলবো যে যখন কম ঘন স্থান থেকে কোন দ্রাবকের অধিক ঘন স্থানের দিকে যাই এবং এই যাওয়ার ক্ষেত্রে যে প্রক্রিয়া পরিচালিত হচ্ছে তাকে অভিশ্রমণ বলে।
অর্থাৎ কোন দ্রব্য অথবা বস্তু অথবা তরল জাতীয় জিনিস দ্রাবকের ভেতরে থাকাকালীন অবস্থায় কম ঘন স্থান থেকে অধিক ঘন স্থানের দিকে চলাচল করবে তখন সেটাকে আমরা অভিস্রবণ বলবো এবং এই নিয়ম পরিচালিত হওয়াটাকেই অভিস্রন বলা হয়। এক্ষেত্রে আমরা উদাহরণ হিসেবে বলতে পারি যে একটি কিসমিস কে যদি পানির ভিতর ডুবিয়ে রাখা হয় তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যেই সেই কিসমিস ফুলে ফেপে উঠবে।
অর্থাৎ পানির তরল বা ঘনত্ব কম থাকার কারণে কিসমিসের ঘনত্বের দিকে এটা টেনে নিল এবং কম ঘন দ্রাবক থেকে বেশি ঘন দ্রাবকের দিকে এটা চলে গেল। তবে যাই হোক আপনারা যেহেতু আমাদের ওয়েবসাইটে অভিস্রবণের প্রকারভেদ সম্পর্কে জানতে এসেছেন সেহেতু আপনাদের কে বলবো যে এটার প্রকারভেদের জায়গায় আমরা ঠিক দুই ভাগে ভাগ করতে পারি। দুটি প্রধান ভাগ হলো অন্তঃঅভিস্রবণ এবং বহিঃঅভিস্রবণ। অভিস্রবণ সংক্রান্ত কোন প্রশ্ন থেকে থাকলে অথবা কোন কনফিউশন থেকে থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
Leave a Reply