
আপনারা যারা বিশেষায়িত ব্যাংক সম্পর্কে ধারণা অর্জন করতে চান তারা আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে ব্যাংক এর ধারণা অর্জন করতে পারেন। বাংলাদেশের সরকারি ব্যাংক যেমন রয়েছে তেমনি ভাবে প্রাইভেট ব্যাংক সহ বিভিন্ন ধরনের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও বিশেষায়িত ব্যাংক রয়েছে। তবে আপনি যদি বিশেষায়িত ব্যাংকের কার্যাবলী এবং বিশেষায়িত ব্যাংক কাকে বলে তা জানতে চান তাহলে এই পোস্ট অনুসরণ করার মাধ্যমে এই প্রশ্নের উত্তর জেনে নিতে পারবেন এবং এটার যদি সংজ্ঞা জানতে চান তাহলে সংজ্ঞা এখান থেকে পেয়ে যাবেন।
বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ এবং এদেশের মানুষের উন্নতির জন্য বিভিন্ন ধরনের ঋণ প্রদান করা থেকে শুরু করে দেশের মানুষের উদ্বৃত্ত টাকা ব্যাংকে জমা রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের ব্যাংক এখন এলাকাভিত্তিক বা উপজেলা ভিত্তিক প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। আর সেই দিক থেকে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন একটি ব্যাংকের নাম হলো বিশেষায়িত ব্যাংক এবং এই বিশেষায়িত ব্যাংক বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা পর্যায়ে গড়ে ওঠার কারণে দেশের মানুষ এই সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করতে পারে এবং এখানকার যে সকল নিয়ম নিতে রয়েছে সেই নিয়ম নীতি অনুসরণ করে ঋণ গ্রহণ করতে পারে।
তাই আমরা যখন বিশেষায়িত ব্যাংক কাকে বলে এটার সংজ্ঞা প্রদান করতে যাব তখন বলব যে এখানে একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য থাকবে এবং সেই উদ্দেশ্যে অনুযায়ী ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হবে। তাই সেই ধারাবাহিকতা থেকে আমরা বলতে পারি যে বিশেষ খাতের উন্নয়নের জন্য যেসব ব্যাংক প্রতিষ্ঠা লাভ করে তাকে বিশেষায়িত ব্যাংক বলা হয়। তাছাড়া আমরা এভাবে চাইলে বলতে পারি যে ব্যাংক গ্রাহকের প্রয়োজন এবং অর্থনীতির বিশেষ কোনো দিক নিয়ে কাজ করে তখন সেটা বিশেষায়িত ব্যাংক হিসেবে পরিচিতি লাভ করে অথবা বিশেষায়িত ব্যাংকের গুণাবলী ধরে রাখে।
বাংলাদেশের যে সকল বিশেষায়িত ব্যাংক রয়েছে সে সকল ব্যাংক সব সময় জনগণের কল্যাণমূলক কাজে ঋণ প্রদান করে থাকে এবং এই ক্ষেত্রে একজন মানুষ এই ব্যাংক থেকে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করেন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ঋণ পরিশোধ করে। আমাদের দেশে কৃষি এবং শিল্প নির্ভর হওয়ার কারণে যে সকল মানুষ কৃষির সঙ্গে জড়িত অথবা কৃষি সংক্রান্ত কাজে ঋণ গ্রহণ করতে চাই তাদেরকে বিশেষায়িত ব্যাংকের ঋণ প্রদান করে থাকে। তাছাড়া বিভিন্ন ক্ষেত্রে শিল্পের উন্নয়নের জন্য বিশেষায়িত ব্যাংক বিভিন্ন শর্তে ঋণ প্রদান করে থাকে।
Leave a Reply