
আপনারা জেনে খুশি হবেন যে দেশের শিক্ষিত নারীদের কে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এর আওতায় এনে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে এবং এর মাধ্যমে তাদের আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। বিগত বছর থেকে এ বিষয়ে আলোচনা করা হল অবশেষে কয়েকদিন আগে সংসদীয় একটি আলোচনায় এই কথা জানানো হয় এবং এর ব্যাপারে নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়।
তাই আপনারা যারা হার পাওয়ার প্রকল্প সম্পর্কে জানতে আগ্রহী তারা আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে জেনে নিতে পারবেন হারবার প্রকল্প কি এবং ইহার পাওয়ার প্রকল্প কিভাবে কাজ করবে এবং এখানে কিভাবে কাজ করার মাধ্যমে বিভিন্ন মানুষ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করার সুযোগ পাবে।
বাংলাদেশের নারীদের ফ্রিল্যান্সিং- আউটসোর্সিং বিষয়ে ট্রেনিং
বর্তমান সময়ে শিক্ষিত মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি এবং এই ক্ষেত্রে কর্মক্ষেত্রের সুযোগ কম থাকার কারণে অনেক মানুষ দিনের পর দিন বেকার থেকে দুর্বিষহ জীবন যাপন করছে। কিন্তু অনলাইন ভিত্তিক এই পৃথিবীতে বাংলাদেশের এখনো অনেক মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে তাদের জীবিকা নির্ভর করছে এবং এক্ষেত্রে এখন অনেক মানুষ রয়েছেন যারা ফ্রিল্যান্সিং এবং অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন কাজ করার মাধ্যমে নিজেদের ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করে নিতে পারছেন।
তবে কম্পিউটার এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পর্কে অনেকের অনেক ধরনের ধারনা থাকলেও মেয়েরা এই ক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে রয়েছে এবং এক্ষেত্রে তাদের সঠিক দিকনির্দেশনা প্রদান করার মাধ্যমে অর্থাৎ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ওপর প্রশিক্ষণ প্রদান করার মাধ্যমে তাদের এ বিষয়ে সচেতন এবং অভিজ্ঞ করে তোলার দায়িত্ব গ্রহণ করবে বলে নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়েছে।
মেয়েদের অনলাইনে ইনকামের কাজের ট্রেনিং
অর্থাৎ যে সকল নারীই বেকার ভাবে বাড়িতে বসে আছে এবং দিনের পর দিন বেকার হয়ে দুর্বিষহ জীবন কাটাচ্ছে তাদের জন্য দেশের সর্ব মোট 43 টি জেলায় প্রাথমিক ভাবে এই প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে যাতে তারা এই প্রশিক্ষণ গ্রহণ করার মাধ্যমে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পর্কে ভালো জ্ঞান অর্জন করতে পারে এবং এই জ্ঞান অর্জন করার মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং সহ অনলাইন প্লাটফর্ম এ বিভিন্ন ধরনের কাজ করে নিজেদের দক্ষতা প্রদান করার মাধ্যমে নিজেদের ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করতে পারে।
২০২২ সালে ছাত্র-ছাত্রীরা অনলাইনে কোন কাজ গুলো করে পার্ট টাইম ইনকাম করতে পারবে জানতে এখানে ক্লিক করুন
ফেসবুক থেকে আয় ২০২২ – সহজে কিভাবে ইনকাম করা যায়
অনলাইনে আয় বিকাশে পেমেন্ট 2022 – মোবাইল দিয়ে এড দেখে টাকা আয় ২০২২
তাই তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক জানিয়েছেন যে সারা দেশের মোট 45 টি জেলায় প্রায় 25 হাজার নারীকে এই প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। এই প্রশিক্ষণের ব্যাপারে প্রায় 20 হাজার কোটি টাকা নিয়োগ করা হবে যাতে তারা খুব সুন্দর ভাবে এই প্রশিক্ষণ হাতে-কলমে শিখতে পারে এবং তাঁর বাস্তবিক প্রয়োগ করতে পারে। তাই আপনারা যারা হার পাওয়ার প্রকল্প সম্পর্কে জেনেছেন এবং কোন জেলার কোন ধরণের নারীরা এই প্রশিক্ষণ গ্রহণ করার সুযোগ পাবে বলে জেনে নিতে চাচ্ছেন তারা একটু আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে থাকুন এবং আমরা পরবর্তীতে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য নিয়ে হাজির হব আপনাদের সামনে।
মেয়েদের ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিং সরকারি ট্রেনিং কবে শুরু হবে, কোথায় থেকে করতে হবে, কত টাকা লাগবে
তবে জানা যাচ্ছে যে 2022 সালে এই হার পাওয়ার প্রকল্পের যাবতীয় কাজ শুরু হয়ে যাবে এবং এ প্রকল্পের বাস্তবায়ন করার জন্য যাবতীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে কাজ শুরু করে দেবে। তাই তিন মাসের প্রশিক্ষণ এবং তিন মাসের ইনকিউবেশন ট্রেনিং নেওয়ার ক্ষেত্রে কারা অগ্রাধিকার পাবে এবং কোন লেভেলের নারীরা এই ক্ষেত্রে আবেদন করার সুযোগ পাবে তা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটের পরবর্তীতে পোস্ট পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েব সাইট নিয়মিত ভিজিট করুন।
Leave a Reply