যে কোন ভূমির অথবা জমির মালিকানা সম্পর্কিত বিভিন্ন ধরনের খতিয়ান একজন মানুষের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। বর্তমান সময়ে অনলাইন সেবা প্রদান করার জন্য আমরা যখন কোন জমির তথ্য খুঁজে পেতে চাই তখন বিভিন্ন তথ্যের ওপরে আমাদেরকে তা খুঁজে বের করতে হয়। যদি আমরা খতিয়ান দিয়ে তথ্য খুঁজে বের করতে চাই তাহলে কোন ধরনের খতিয়ানের নাম্বার প্রদান করব তা আমাদের থেকে জানতে চাওয়া হয়।
আর সে ক্ষেত্রে বি এস খতিয়ান নামক যে অপশন চলে আসে সেখানে আমাদেরকে এই খতিয়ানের তথ্যগুলো প্রদান করা লাগে। তাই আপনার ভেতরে যদি বিএস খতিয়ান সম্পর্কে জানার আগ্রহ থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটের দেখানো এই পোস্ট থেকে বিএস খতিয়ান কি এবং এটা কিভাবে কোথায় ব্যবহার করা হয়ে থাকে তা জেনে নিবেন।
বর্তমান সময়ে অনলাইন ভিত্তিক এই সেবা প্রদান করার ফলে আমরা যখন কোন জমির মালিকানা সার্চ করতে যাই তখন আমাদেরকে খতিয়ানের তথ্য প্রদান করা লাগে। সাধারণত আপনি যখন কোন অপরিচিত ব্যক্তির থেকে জমি ক্রয় করবেন তখন সেই জমি ক্রয় করার সময় মালিকানা তার নামে রয়েছে কিনা এবং তার দাগ নাম্বার সহ তার নামে নাম জারি হয়েছে কিনা এর সকল বিষয়গুলো জানাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
তাই এই ধরনের ঝামেলা এড়াতে মজা ভিত্তিক প্রত্যেকটি জমির মালিকানা এবং প্রজার নাম উল্লেখ করা সহ কি ধরনের জমি ব্যবহার করছে এবং সেই জমির পরিমাণ কতটুকু এ সকল বিষয় ব্রিটিশ শাসনামলে করা হয়েছে।সেই ধারাবাহিকতা অনুসরণ করে তখন তার নাম দেওয়া হয়েছিল সিএস খতিয়ান।
পরবর্তীতে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা অথবা তথ্যের আপডেট করা হয়নি বলে অথবা সরেজমিনে এ সকল তথ্য দেখা হয়নি বলে অনেক ঝামেলা থেকে যায়। আর এ সকল ঝামেলা এড়ানোর জন্য সিএস খতিয়ান থেকে পরবর্তীতে এসে খতিয়ান এবং আরএস খতিয়ান নামক তথ্যগুলো আপডেট করার চেষ্টা করা হয়। বর্তমান সময় পর্যন্ত এই খতিয়ান সংক্রান্ত তথ্যগুলো আপডেট করা হচ্ছে এবং ওয়েবসাইট লিপিবদ্ধ করা হচ্ছে।
তাই আপনি যখন সিএস খতিয়ান সম্পর্কিত তথ্য জেনে থাকবেন অথবা খতিয়ান সম্পর্কিত তথ্য যখন আপনার কাছে পরিচিত হয়ে থাকবে তখন আপনারা জানবেন যে ভূমির মালিকানা এবং দাগ নম্বর সম্পর্কিত প্রত্যেকটি তথ্যের আপডেট ঢাকা শহরের ভেতরে যেভাবে করা হচ্ছে সেটাই বি এস খতিয়ান নামে পরিচিত।
Leave a Reply