হুন্ডের নীতি

আপনারা যারা হোনদের নীতি সম্পর্কে জানতে এসেছেন তারা আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে হুন্ডের নীতি সম্পর্কে ধারণা অর্জন করতে পারেন। পদার্থবিজ্ঞানে পারমাণবিক বিষয়গুলো নিয়ে হন্ডে তিনটি নীতি রয়েছে। ১৯২৭ সালে জার্মানির একজন পদার্থবিজ্ঞানী ছিলেন যিনি নামে পরিচিত এবং তিনি পারমাণবিক ইলেকট্রন এবং অন্যান্য বিষয়গুলো নিয়ে এদের শক্তির অনুরূপ অবস্থান এবং তাদের কৌণিক ভরবেগের কোয়ান্টাম সংখ্যা নির্ধারণ করতে যে তত্ত্ব বা নীতি প্রকাশ করেন সেটাই হুন্ডের নীতি নামে পরিচিত।

বিভিন্ন মনীষী বিভিন্ন সময়ে আমাদের নীতি প্রকাশ করেছেন এবং এদের ব্যাখ্যা করার পাশাপাশি অনেক সময় বিরোধিতা করেছেন। তবে আপনি যেহেতু হুন্ডের নীতি সম্পর্কে একেবারে অবগত নাই সেহেতু আপনাদের কে বলব যে এই নীতি আপনারা সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য উইকিপিডিয়াতে এই তথ্য সার্চ করতে পারেন। সেখানে প্রত্যেকটি তথ্য আলাদা আলাদা হয়ে বিস্তারিত বর্ণনা করা আছে যদি আপনারা খুব সহজে বুঝতে পারেন। বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ছাড়া একজন সাধারণ মানুষের পক্ষে হুন্ডের নীতি বোঝাটা একটু কষ্টকর।

যদিও এটা বলা হয়ে থাকে পারমাণবিক পদার্থবিজ্ঞানের নেবে তারপরেও এটা অনেক জায়গায় রসায়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ নীতি হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আপনারা যারা বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তারা অবশ্যই পদার্থবিজ্ঞানের এই বিষয়গুলো ভালোমতো বুঝতে হবে এবং এই তিনটি যদি আপনারা আলাদা আলাদা ভাবে বুঝতে চান তাহলে বিস্তারিতভাবে আপনাদের পাঠ্যপয় অধ্যয়ন করলেই হবে। সাধারণত ফোনের প্রথম নীতিটি হল ইলেকট্রন বিন্যাসের জন্য।

এখানে শক্তির বিভিন্ন কাজ অথবা ইলেকট্রন প্রোটনের যে সম্পর্ক গুলো রয়েছে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এবং এটা আপনারা যদি গবেষণামূলকভাবে পড়েন অথবা দেখেন তাহলে আপনাদের অনেক বুঝতে সুবিধা হবে। দ্বিতীয় খন্ডের নীতি অনুসরণ করে আপনারা যদি পড়তে চান তাহলে কক্ষকের কৌণিক ভরবেগের কোয়ান্টাম সংখ্যা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে এবং এখান থেকে আপনারা এই তথ্যগুলো জানতে পারবেন।

আর যদি তৃতীয় খণ্ডের নীতি সম্পর্কে জানতে চান তাহলে মোট কৌণিক ভরবেগে কোয়ান্টাম সংখ্যা সহ এবং পরমাণু দ্বারা সর্ব বহিঃস্থ অর্ধপূর্ন অথবা এ বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। প্রচলিত শক্তির ক্রিয়া বিক্রিয়া নির্ধারণ করে এই হন্ডের নীতিগুলো। তাই হুন্ডের নির্দেশ সম্পর্কে বিস্তারিত হয়ে পড়লে আপনারা বুঝতে পারবেন এবং হন্ডের নীতি সম্পর্কে আমরা যেহেতু আপনাদের বেসিক ধারণা প্রদান করেছি সেহেতু আপনারা এখান থেকে বেসিক ধারণা অর্জন করার পাশাপাশি বিস্তারিত তথ্য জানতে চাইলে উইকিপিডিয়া দেখুন।