আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাকে স্বাগতম। আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে মক্কা ইফতারের সময়সূচি বা মক্কা শহরে কোন সময় সেহরি করতে হবে বা ইফতার করতে হবে সে সময় সূচি আলোচনা করা হয়েছে। আপনি আমাদের আজকের আর্টিকেলটি থেকে খুব সহজেই মক্কার রমজান মাসের সময়সূচী সংগ্রহ করে নিতে পারবেন।
তাই আপনি যদি মক্কার রমজান মাসের সময়সূচি খোঁজ করেন তাহলে আমাদের আজকের আর্টিকেলটা আপনার জন্য উপকারী হবে বলে আশা করছি। আর মক্কা শহরের ইফতারের সময়সূচি সংগ্রহ করার জন্য আপনাকে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়তে হবে। কেননা আপনি যদি আর্টিকেলটি না পড়েন তাহলে সঠিক সময় গুলো সংগ্রহ করে নিতে পারবেন না। আর তাই চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক। আপনি আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন। আর আপনার প্রয়োজনীয় সময়সূচী সংগ্রহ করে ফেলুন।
আমরা জানি ভোগলিক অবস্থানগত কারণে পৃথিবীর সব দেশে একই সাথে এক সময় বিরাজমান হয় না। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময় বিরাজমান হয়। কারণ প্রত্যেকটি দেশ ভৌগোলিকভাবে আলাদা আলাদা স্থানে অবস্থিত। তাই প্রত্যেকটি দেশের জন্য আলাদা আলাদা সময়ের সেহরি ও ইফতারের জন্য আলাদা আলাদা ক্যালেন্ডার তৈরি করা হয়েছে। তবে আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে মক্কার ইফতারের সময়সূচি দেওয়া হয়েছে। আপনি যদি অন্যান্য দেশের ইফতার ও সেহরীর সময়সূচি গুলো সংগ্রহ করে নিতেন চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। আশা করি এখান থেকে খুব সহজে আপনি অন্যান্য শহরগুলোর বা অন্যান্য দেশগুলোর সেহরি ও ইফতারের সময় গুলো খুব তাড়াতাড়ি সংগ্রহ করে নিতে পারবেন।
রমজান মাস হচ্ছে একটি পবিত্র মাস এবং রহমতের মাস। অন্যান্য মাসের তুলনায় এই মাসটি একটি বিশেষ মাস। কারণ এই মাসে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উপর আল্লাহ তায়ালার পবিত্র বাণী মুসলমানদের জন্য পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আল কুরআন নাযিল হয়েছিল। আর এই আল কুরআন নাযিল হওয়ার কারণে এই মাসটির বিশেষ মর্যাদা সম্পন্ন মাস হিসেবে পরিগণিত হয়েছে। পবিত্র ধর্মগ্রন্থ হচ্ছে মুসলমানদের জন্য সবচেয়ে উত্তম দিক নির্দেশনা।
মুসলমানদের জন্য সব বিষয়ে দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে এই পবিত্র কুরআনে। কোন ব্যক্তি যদি আল কুরআন অনুসারে জীবন পরিচালনা করে তাহলে তার জন্য রয়েছে পরকালীন শান্তির ব্যবস্থা এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারবে সে । তাই প্রত্যেকটা মুসলমানের উচিত প্রাত্যহিক জীবনের সকল কর্মকান্ড ইসলাম অনুসরণ পরিচালনা করা এবং কুরআনের বিধান অনুসরণ করা । তাহলে সে দুনিয়ার জীবনে যেমন ভালো থাকবে তেমনি পরকালীন জীবনেও শান্তি লাভ করতে পারবে।
এজন্যই মূলত রমজান মাস অন্যান্য মাসের চেয়ে আলাদা মর্যাদা সম্পন্ন । আর এই মাসে মুসলমানগণ বেশি ইবাদতের মাধ্যমে সময় অতিবাহিত করেন । তবে ইবাদতের অন্যতম উপায় হচ্ছে সিয়াম সাধনা করা বা রমজান মাসের রোজা রাখা । তবে রোজা রাখার ক্ষেত্রে অবশ্য সময়ের দিকে খেয়াল রাখতে হবে । সঠিক সময়ে ইফতার ও সেহরি করতে হবে । যদি সঠিক সময় সেহরি ও ইফতার করা না যায় , তাহলে রোজা ও সঠিকভাবে পালন করা সম্ভব হয় না। তাই অবশ্যই প্রত্যেকটি মুসলমান ব্যক্তির উচিত সময়ের দিকে যত্নশীল হওয়া ।
কোন ব্যক্তি যদি সেহরির সময় শেষ হওয়ার পরে সেহেরী করে বা খাবার খায়, তাহলে তার পরিপূর্ণভাবে রোজা রাখা হয় না। তবে কোন ব্যক্তি যদি দুর্ঘটনার কারণে সেহরির সময় জাগ্রত হতে না পারে , তাহলে সে সঠিক নিয়ত এর সাথে সেহরি না করেও রোজা রাখতে পারে । তবে ইচ্ছাকৃতভাবে হলে তার রোজা রাখা হবে না । তাই আমাদের সেহরীর সময়ের দিকে নজর রাখতে হবে এবং সঠিক সময় সেহরি ও ইফতার করতে হবে । আর এজন্য দরকার সেহেরী ও ইফতারের সঠিক সময় গুলো জানা । আর আমাদের আজকের আর্টিকেলটি থেকে আপনি খুব সহজে মক্কা শহরের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সম্বলিত ক্যালেন্ডার সংগ্রহ করে দিতে পারবেন বলে আশা করছি।
Leave a Reply