যখন আপনারা কিস খাবার স্টাইল জানতে এখানে ভিজিট করেছেন তখন অবশ্যই আপনাদেরকে সেই স্টাইল সম্পর্কে অবগত করতে পারলে প্রিয় মানুষকে যখন কিস করবেন তখন নিজেদের ভেতরে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবেন। সেই সাথে এমন ভাবে কিস করবেন যেটার মাধ্যমে আপনার সঙ্গে নিয়ে আপনাকে দূরে ঠেলে দেওয়ার পরিবর্তে কাছে টেনে নিবে এমন নিয়ম অনুসরণ করতে হবে।
তাই আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদেরকে যদি কিস খাওয়ার স্টাইল সম্পর্কে অবগত করাতে পারি তাহলে সেটা অনেকের জন্য ভালো হবে। অর্থাৎ কিস করতে গিয়েছেন এবং মনের মানুষ দূরে ঠেলে সরিয়ে দিয়েছে এমন ক্ষেত্রে আপনারা যদি এই পোস্ট পড়েন তাহলে পরবর্তী সময়ে আর ব্যর্থ হবেন না। তাই কিস খাবার স্টাইল সম্পর্কে জানতে হলে এখানকার এই তথ্যগুলো পড়তে হবে এবং আমরা আপনাদের সামনে সহজ ভাবে প্রত্যেকটি বিষয়ে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব।
কিস করার স্টাইল সম্পর্কে জানতে হলে সর্বপ্রথমে আপনার ভেতরে নিয়ন্ত্রণ থাকতে হবে। যদি আপনার সঙ্গিনীকে আপনি চুমু খেতে চান তাহলে এই ক্ষেত্রে এমন ভাবে খাওয়া উচিত নয় যার মাধ্যমে আপনি এই শেষবার খাচ্ছেন এবং তার মাধ্যমে আপনি তার ভেতর থেকে সবকিছু শুষে নিচ্ছেন।
যখন আপনি আপনার সঙ্গে নিজেকে কিস করবেন তখন অবশ্যই আপনার ভিতরে নিয়ন্ত্রণ থাকতে হবে এবং এক্ষেত্রে সংযত ভাবে চুমু খেলে আপনার সঙ্গিনী আপনার প্রতি বিরক্তিভাব আনার পরিবর্তে ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটাবে। তাই আপনি যখন আপনার প্রিয় মানুষকে কিস করবেন তখন অবশ্যই নিজের ভেতরে নিয়ন্ত্রণ রেখে এই কিস করলে আপনার সঙ্গে নিয়ে আপনার ডাকে সাড়া দিবে এবং তার থেকেও আপনি হয়তো কিস পাবেন।
যেহেতু কিস হলো ঠোঁটের খেলা সেহেতু আপনাদেরকে চুমু পুরোপুরি ঠোঁটের খেলার মাধ্যমে সেটা দেখাতে হবে। আপনি যখন গভীরভাবে আপনার সঙ্গে নিকে কিস করবেন তখন অবশ্যই আপনার ঠোঁটের এই খেলা দেখাতে হবে এবং ঠোট এক জায়গায় না রেখে তার চারিপাশে আস্তে আস্তে বিচরণ করে বেড়াতে হবে।
তাই কিস করার সময় যদি সম্ভব হয় তার চোখের দিকে তাকিয়ে কিস করুন এবং তার ঠোঁটের চারি পাশে আপনি যদি আপনার ঠোঁট নাড়াতে পারেন তাহলে সেটা সবচাইতে ভালো হবে। তাছাড়া আপনি আস্তে আস্তে যদি কিস করার সময় বাড়াতে চান অথবা আপনার মনের মানুষকে আবারো কিস করতে চান তাহলে প্রথমবারের কনফিডেন্স এর চাইতে পরবর্তী সময়ের কনফিডেন্স লেভেল আপনাকে ধরে রাখতে হবে।
অর্থাৎ আপনি প্রথমবার যেমন অনভিজ্ঞ ছিলেন তেমনি ভাবে পরবর্তী বার গুলোতে অনভিজ্ঞতার পরিচয় আর দেওয়া যাবে না। এক্ষেত্রে উপলব্ধি করতে হবে আপনার সঙ্গে নিয়ে আসলে কোন ক্ষেত্রে কোন উপায়ে কিস পেয়ে আনন্দ পাচ্ছি অথবা আপনার ডাকে সাড়া দিচ্ছে। এক্ষেত্রে আপনি আপনার অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে খুব সহজেই সঙ্গিনীর মন কিস করার সময় কেড়ে নিতে পারেন।
কিস করার সময় অবশ্যই আপনাকে রোমান্টিক হতে হবে এবং এক্ষেত্রে আপনি কোন খাবার খাচ্ছেন না যে তার থেকে ছিড়ে ফেলে খেতে হবে। তাই এই ক্ষেত্রে আপনাদেরকে সংযত হতে হবে। সেই সাথে আপনার সঙ্গে নিয়ে আসলে কি চাচ্ছে সেটা বুঝে নিয়ে আপনারা যদি তাদেরকে জড়িয়ে ধরে কিস করতে পারেন তাহলে দেখা যাবে যে এটার মাধ্যমে আপনার সম্পর্ক আরো গভীর হচ্ছে।
অনেককে দেখা যায় কিস করার সময় প্রচন্ড হিংস্র হয়ে যায় এবং এই ক্ষেত্রে ঠোঁট দিয়ে অনেক সময় কামড়াকামড়ি বিষয়গুলো চলে আসে। কিন্তু আপনি সেই নিয়ম অনুসরণ না করে খুব সুন্দরভাবে কিস করবেন এবং আপনার নিঃশ্বাস প্রশ্বাস এমনভাবে পরিচালনা করবেন যেটার মাধ্যমে আপনার সঙ্গিনী তা উপলব্ধি করতে পারে। আপনার সঙ্গীনীর নিশ্বাস প্রশ্বাসের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আপনিও যদি সেখানে অংশগ্রহণ করতে পারেন তাহলে দেখা যাবে যে তার ভেতরে এই বিষয়গুলোর প্রতি অনেক আগ্রহ চলে আসছে এবং আপনিও কিস করে মজা পাচ্ছেন। আশা করছি যে এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা কিস করার স্টাইল গুলো সম্পর্কে লিখিত তথ্যের মাধ্যমে অবগত হতে পেরেছেন।
Leave a Reply