
বর্তমানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগে কার বেতন কত টাকা এবং কোন চাকরির ক্ষেত্রে কত টাকা বেতন প্রদান করা হয়ে থাকে সে বিষয়ে সঠিক ধারণা আমরা নিয়মিতভাবে প্রদান করে আসছি। তাই আপনি যখন বিভিন্ন বেতন সম্পর্কে জানতে চাইবেন তখন অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পোস্ট দেখতে পারেন এবং সূচিপত্রে যদি সে ধরনের পোস্ট না পেয়ে থাকেন তাহলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন। তাহলে আপনারা যে বিষয়ে তথ্য জানতে চাচ্ছেন সেই বিষয়টি আমরা বুঝতে পারবো এবং তখন আপনাদেরকে সঠিক তথ্য প্রদান করতে পারব।
তবে বিভিন্ন পদের বেতন সম্পর্কে তথ্য আলোচনা করার পাশাপাশি আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা একজন পেশকারের বেতন কত টাকা প্রদান করা হতে পারে সে বিষয়ে অবশ্যই জেনে নেবেন। একজন সার্টিফিকেট পেশকার যখন দায়িত্ব পালন করে থাকেন তখন তার বেতন কত টাকা দেওয়া হবে সেটি এখান থেকে আপনাদেরকে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।
দৈনন্দিন জীবনে আমরা যদি একটু মানসম্মত বেতন পেয়ে থাকি তাহলে সেই কাজ অবশ্যই ভালো। যেহেতু প্রত্যেকটি কাজের ক্ষেত্রে কমবেশি চাপ অথবা কর্মদক্ষতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সেহেতু আপনারা যদি একটু ঝুঁকে নিয়ে কাজ করতে পারেন তাহলে দিনশেষে যে টাকা পাবেন সেটা দিয়ে আপনার পরিবারের ভরণপোষণ এবং আপনার নিজের ভরণ পোষণ করা সম্ভব হবে। তাই আপনারা যখন নিয়মিতভাবে কোন কাজ করবেন তখন দেখবেন যে আপনার ভেতরে হতাশা দূর হয়ে গিয়েছে এবং সেই কাজ করে আপনি সুন্দরভাবে জীবনকে পরিচালিত করতে পারছেন। তবে কেউ যদি কাজ না পেয়ে থাকেন তাহলে বেকারত্বের হতাশায় দিন দিন আপনার অবস্থারও খারাপ হতে থাকবে এবং আপনার দিনগুলো খুব একটা ভালো যাবে না।
অনেক সময় দেখা যায় যে সার্টিফিকেট পেশকার পদে নিয়োগ করা হয়ে থাকে। তাই আপনি যখন এই সকল পদে যোগদান করার জন্য আবেদন করবেন অথবা চূড়ান্তভাবে যোগদান করার সুযোগ পাবেন তখন হয়তো আপনার জানার ইচ্ছা করবে এই পদে যোগদান করলে আপনার বেতন মাসিক কত টাকা নির্ধারণ করা হতে পারে। যেহেতু আপনার এ বিষয়ে ধারণা নেই সেহেতু বর্তমান সময়ের নিয়ম অনুসরণ করে বিভিন্ন ধরনের বেতন কাঠামো এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে একজন মানুষকে কেমন বেতন প্রদান করা হয়ে থাকে সে বিষয়ে আমরা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ করে আসছি।
তাই আপনি যখন একজন পেশকার পদে আবেদন করবেন অথবা এই পদে চাকরি করতে চাইবেন তখন অবশ্যই আপনাকে এইচএসসি বা সম্মানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। সাধারণ যোগ্যতা হিসেবে এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারলে আপনারা আবেদন করতে পারবেন এবং আবেদন করার ক্ষেত্রে আপনাদেরকে যথাযথ নিয়ম সম্পন্ন করে নিয়োগ পেয়ে গেলে এই বেতন এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হবে।
তবে একজন সার্টিফিকেট পেশকারের বেতন ১৬ গ্রেড অনুয়ায়ী প্রদান করা হয়ে থাকে। আমরা সকলেই জানি যে ১৬ গ্রেডের বেতন স্কেল ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা। তাই এ বেতন স্কেল অনুযায়ী আপনার যখন বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা এর সঙ্গে সংযুক্ত করবেন তখন বেতন দাঁড়াবে মোটামুটি ভাবে ১৬ হাজার টাকার মতো। আশা করছি যে এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা এই তথ্য জেনে নিতে পেরেছেন এবং এই সংক্রান্ত তথ্য জানতে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করতে পারেন অথবা সূচিপত্র দেখে নিতে পারেন।
Leave a Reply