আপনারা যারা রিভোট্রিল ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তারা আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে এই ওষুধ সম্পর্কে জানতে পারেন। এই ওষুধ খেলে কি হয় অথবা এই ওষুধ কোন অসুখের ক্ষেত্রে কাজে লাগে তা এই পোস্টটি আপনাদের জন্য আলোচনা করব এবং এখানকার এই আলোচনা থেকে আপনারা এই ওষুধ সম্পর্কে অবগত হয়ে চাইলে সেবন করতে পারেন অথবা ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করে সেবন করাটাই সবচেয়ে ভালো হবে।
প্রধানত অনেক ডাক্তার এটিকে ঘুমের ওষুধ হিসেবে রোগীদের সাজেস্ট করে থাকেন। এই ওষুধটি কোন গ্রুপের তা যদি জানতে চান তাহলে বলব যে এটি হলো ক্লোনাজিপাম গ্রুপের একটা ওষুধ। আমরা সচরাচর অনেকেই জানি যে ক্লোনাজিপাম ওষুধ হল ঘুমের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। তাই আপনারা যারা এমজি অথবা ওষুধের নাম শুনেই চিনতে পেরেছেন তারা বুঝতে পারছেন যে অনেক ডাক্তার এটাকে ঘুমের ওষুধ হিসেবে প্রদান করে থাকে।
তবে এই ওষুধ খেলে একজন মানুষের যেমন খুব তাড়াতাড়ি ঘুম আসে তেমনি ভাবে এই ওষুধের অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। তাই নিম্নে উল্লেখিত অসুখ অনুযায়ী আপনারা যদি নিজেরাই ডাক্তারি করে এই ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন এবং সেই ক্ষেত্রে যদি নিজের অসুস্থ হয়ে পড়েন তাহলে আমাদের এই তথ্য প্রদান করার ভিত্তিতে আমরা কোন দায়বদ্ধতা গ্রহণ করবোনা। অনেকের দেখা যায় যে মানসিক চাপে অনেক উদ্বেগউৎকণ্ঠার সৃষ্টি হয়েছে এবং সে বিভিন্ন কারণে অবসাদ গ্রহণ করছে।
এছাড়াও মানুষের যদি টেনশন অথবা দুশ্চিন্তাবৃদ্ধি পেয়ে যায় এবং এর কারনে হৃদযন্ত্রের হার্টবিট বৃদ্ধি পেয়ে যায় তাহলে এই ওষুধ সেবন করা হয়ে থাকে। তাছাড়া কারো যদি অ্যাংজাইটি ডিসঅর্ডার অথবা অফসেসিভ কমপালসিভ ডিসঅর্ডার হয়ে থাকে তাহলে এই ওষুধ সেবন করা যেতে পারে। অর্থাৎ কারো যদি ডিপ্রেশন হয়ে থাকে অথবা মাথা ব্যাথা হয়ে থাকে তাহলে এই ওষুধ খাওয়া লাগতে পারে যদি ডাক্তার আপনাদেরকে সাজেস্ট করে তখন খাবেন।
তবে কেউ ডাক্তারি করে এই ওষুধ খাবেন না এবং এই ওষুধের অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে বলে পরবর্তীতে আপনাদের ক্ষতি হবে। তবে কেউ যদি আবার এই ওষুধ বেশি পরিমাণে খেয়ে ফেলে তাহলে তার প্রাণহানির ঘটনা ঘটতে পারে। সাধারণত রিভোর্ট্রিল ০.৫ এমজি ওষুধ খেলে মানুষের প্রচন্ড ঘুম আসে এবং এই ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করে এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী যে কোন ধরনের ওষুধ সেবন করবেন।
Leave a Reply