
হুমায়ূন আহমেদ হলেন একজন জনপ্রিয় লেখক এবং বাংলাদেশের সাহিত্যে তিনি এতটাই পরিচিত এবং স্বনামধন্য লেখক যে সকলেই তাকে কমবেশি জেনে থাকবেন। তাই আপনারা যদি হুমায়ূন আহমেদ স্যারের রোমান্টিক কবিতা পেতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটের এই পোষ্টের নিচের দিকে চলে যাবেন। হুমায়ূন আহমেদ স্যারের রোমান্টিক কবিতা গুলো আমরা আপনাদেরকে প্রদান করার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের রোমান্টিক উক্তি প্রদান করব যেগুলো আপনাদের দেখতে ভালো লাগবে এবং এই উক্তিগুলো আপনারা বিভিন্ন জায়গায় ক্যাপশন হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। আমরা মনে করি যে হুমায়ূন আহমেদ স্যার বাংলার সাহিত্যে যে অবদান রেখেছেন তাতে করে আমরা এখান থেকে সকল ধরনের লেখা পেয়েছি। তাছাড়া তিনি সকলের কাছে পরিচিত বলে তার পরিচিত ক্যাপশন গুলো যখন আমরা ব্যবহার করব তখন সকলেই তা বুঝতে পারবে এবং আপনি যে একজন হুমায়ুন প্রেমী মানুষ তা সকলেই জানতে পারবে।
আমি খুব অল্প কিছু চাই হুমায়ুন আহমেদ

আমাকে ভালবাসতে হবে না,
ভালবাসি বলতে হবে না.
মাঝে মাঝে গভীর আবেগ
নিয়ে আমার ঠোঁট
দুটো ছুয়ে দিতে হবে না.
কিংবা আমার জন্য রাত
জাগা পাখিও
হতে হবে না.
অন্য সবার মত আমার
সাথে রুটিন মেনে দেখা
করতে হবে না. কিংবা বিকেল বেলায় ফুচকাও
খেতে হবে না. এত
অসীম সংখ্যক “না”এর ভিড়ে
শুধু মাত্র একটা কাজ
করতে হবে আমি যখন
প্রতিদিন এক বার “ভালবাসি” বলব
তুমি প্রতিবার
একটা দীর্ঘশ্বাস
ফেলে একটু
খানি আদর মাখা
গলায় বলবে “পাগলি
৯০ এর দশক থেকে এই লেখক সকলের সামনে আসেন এবং সকলের মাঝে আমাদের বিভিন্ন ধরনের লেখা উপহার দিতে থাকেন। রসায়নে লেখাপড়া শেষ করলেও এবং রসায়নের শিক্ষক হলেও বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে তিনি এত সুন্দর ভাবে লেখালেখা গিয়েছেন যেগুলো একজন সাধারণ মানুষের অথবা যেকোনো বয়সী পাঠকের কাছে সুন্দর বলে গণ্য হবে। তাই আপনি যখন হুমায়ূন আহমেদ স্যার কে চিনে থাকবেন তখন বলব যে স্যারের লেখা বিভিন্ন ধরনের রোমান্টিক কবিতা গুলো যেমন আপনারা পড়বেন তেমনি ভাবে স্যারের পরিচালনায় অথবা লিখায় যে সকল নাটক রচিত হয়েছে সেগুলো চাইলে দেখে নিতে পারেন।

তবে অন্যান্য লেখকের মত হুমায়ূন আহমেদ স্যার কবিতার ক্ষেত্রে খুব একটা পারদর্শিতা না দেখালেও তিনি যে কয়টি কবিতা লিখেছেন সেগুলো পাঠকের মন ছুয়ে গিয়েছে। তাই আপনি যখন স্যারের কবিতাগুলো পড়বেন তখন মনে হবে যে স্যারের কবিতার সংখ্যা অল্প হলেও মানিকের খানিক ভালো এই কথাটির ক্ষেত্রে একেবারে মিলে গেছে। তবে স্যার কবিতার মধ্য দিয়ে রোমান্টিকতা প্রকাশ না করে থাকলেও বিভিন্ন উপন্যাস এবং বিভিন্ন বইয়ে রোমান্টিক চরিত্র গুলোর উদ্ভাবন ঘটিয়ে সেখানে রোমান্টিক কথাবার্তা জুড়ে দিয়েছেন। বিশেষ করে আমরা যখন হিমু এবং রুপা চরিত্রগুলো পড়ে থাকে তখন সেখানে খুব সুন্দর করে তিনি বিভিন্ন চরিত্রের কথোপকথনের মধ্য দিয়ে রোমান্টিক বিষয়গুলো ফুটিয়ে তুলেছেন।
কবিতা বাসর হুমায়ুন আহমেদ

বিভিন্ন লেখক তার লেখার মধ্যে এমন সুন্দর সুন্দর কথা লিখে থাকেন যেগুলো চিরায়ত এবং যেগুলো জীবনের সঙ্গে মিলে যায়। তাই স্যারের লেখার মধ্য থেকে আমরা বিভিন্ন রোমান্টিক লাইন আপনাদেরকে প্রদান করব যাতে করে আপনারা এই লাইনগুলো থেকেও রোমান্টিক উপাদান পেয়ে যান এবং রোমান্টিক উপাদান গুলো বিভিন্ন ক্যাপশন অথবা পোস্টের মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারেন। হুমায়ূন আহমেদ স্যারের এই লেখাগুলো আপনারা যখন পড়বেন তখন হয়তো আপনাদের উপন্যাসগুলো পড়ার প্রতি আগ্রহ জাগবে। তাই শুভ্র সিরিজের বইগুলো অথবা হিমো সিরিজের বইগুলো যদি পড়তে পারেন তাহলে সেখানে খুব রোমান্টিক বিষয়গুলো আপনাদের সামনে উঠে আসবে এবং তিনি লেখক হিসেবে কতটা যে রোমান্টিক ছিলেন এবং কমেডিয়ান ছিলেন তাও বুঝতে পারবেন।
স্যারের সবচাইতে রোমান্টিক কবিতা হল গৃহত্যাগী জ্যোৎস্না। বিশেষ করে তিনি বিভিন্ন রোমান্টিক নাটকের ভেতরে অথবা সামাজিক নাটকের ভেতরে নক্ষত্রের রাত নাটকে বেশি বেশি রোমান্টিক কবিতা ব্যবহার করেছেন। তাই স্যারের এই অসাধারণ এবং চমৎকার কবিতা গুলো আপনারা পড়ার জন্য যদি আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে থাকেন তাহলে আপনাদেরকে স্বাগতম জানাবো। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার মধ্য দিয়ে এই রোমান্টিক কবিতা গুলো পড়বেন এবং সকলের মাঝে পড়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য সেগুলো বিভিন্ন পোস্ট এর ক্যাপশন হিসেবে অথবা বিভিন্ন পোস্ট হিসেবে আপলোড করতে পারবেন। তাই জনপ্রিয় কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ স্যারের কবিতাগুলো এখানে দিয়ে দেওয়া হলো এবং এই কবিতা গুলো আপনারা নিজেরা পড়বেন এবং রোমান্টিক কবিতা হিসেবে মনের মানুষের কাছে তা শেয়ার করতে পারেন।

Leave a Reply