আপনারা যারা ডিসোপ্যান টু ঔষধ সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য আমরা আজকে নিয়ে এসেছি নতুন একটি আর্টিকেল। আমরা আজকে আমাদের আর্টিকেলের মাধ্যমে আলোচনা করব ওষুধটি খেলে কি হয় সে সম্পর্কে সকল তথ্য। প্রতিটি ডিসোপ্যান টু ট্যাবলেট রয়েছে ক্লোনাজে পাম্প ইউ এস পি। এর কার্যকারিতা বৃদ্ধি করার মাধ্যমে অতিরিক্ত উত্তেজনাকে নেগেটিভ ফিডব্যাক এর মাধ্যমে প্রশমন করে কিন্তু স্নায়ুর অন্যান্য স্বাভাবিক কার্যক্রমকে অপরিবর্তিত রাখে।
ক্লোনাজে পাম আহারের পর অতি দ্রুত শোষিত হয়। প্লাজমা তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি এবং ব্যক্তি বিশেষে পরিবর্তন হয়ে থাকে। ক্লোনাজে পাম সমস্ত শরীরে সুষম ভাবে বিস্তৃত হয়। সাধারণত এটা যকৃতে পরিপাক হয়ে থাকে। ডিসোপ্যান্ট টু ওষুধটি বিশেষ করে আমরা ঘুমের ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করে থাকি। তবে হ্যাঁ এটি একটি মারাত্মক ওষুধ হিসেবে পরিচিত। তাই এই ওষুধটি খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী আমাদের খেতে হবে। চলুন আমরা রিসোপ্যান টু সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে সবকিছু জেনে নেই।
ডিসোপ্যান 2 ওষুধের সাবধানতা
যেসব রোগীদের বিভিন্ন ধরনের সিজার সমস্যা সমূহ একই সাথে বিদ্যমান, তাদের ক্ষেত্রে সিপাম জেনারেলজেস্ট টনিক ক্লনেক্স সিজার সংঘটিত হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। এর ফলে যথার্থ খিচুড়ির অধি ঔষধ যোগ করার অথবা তাদের মাত্রা বৃদ্ধি করার প্রয়োজন হতে পারে। ভালিক এসিড ও সিপাম একসাথে ব্যবহার করলে এডসেন্স স্ট্যাটাস সংঘটিত হতে পারে।
ক্লোনাজে পাম দ্বারা দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার ক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে ব্লাড কাউন্ট এবং যকৃতের কার্যকারিতার পরীক্ষা চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ রয়েছে। যেসব রোগী দীর্ঘদিন ধরে বেশি মাত্রায় ক্লোনাজে পাম ব্যবহার করে থাকেন তারা হঠাৎ করে ওষুধ সেবন বন্ধ করে দিলে স্ট্যাটাস হ্যাপি লেক্টিকাস সংঘটিত হতে পারে বিধায় যখন ওষুধ বন্ধ করার প্রয়োজন পড়বে তখন আপনাকে ধীরে ধীরে ওষুধের মাত্রা কমিয়ে আনতে হবে।
সিপাম লালা ক্ষরণ বৃদ্ধি করতে পারে। যাদের ক্ষরণ জড়িত সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এ ব্যাপারটা ঔষধ প্রয়োগের আগে বিবেচনায় রাখা উচিত। এজন্য এবং সমস্ত শ্বাসতন্ত্রের ডিপ্রেশনের জন্য ক্লোনাজে পাম্প ক্রনিক শ্বাসতন্ত্রের রোগীদের ক্ষেত্রে সতর্কতার সাথে ব্যবহার করা উচিত। যেহেতু অনেক বছর ব্যবহার করার পর শারীরিক ও মানসিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে ঠিক সেই জন্যই শিশুদের ক্ষেত্রে ক্লোনাজে বাম দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহারের ক্ষেত্রে লাভ ও ঝুঁকির সম্ভাবনা বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। তাই অবশ্যই এটি সতর্কতার সাথে ব্যবহার করতে হবে। এটি কখনোই দীর্ঘ মেয়াদে ব্যবহার করা যাবে না।
ডিসোপ্যান 2 এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের ডিপ্রেশন, ঘুম ঘুম ভাব, অবসাদ গ্রন্থতা, মাথা ঝিমঝিম করা, পেশির হাইপোটো নিয়ে, বাচ্চাদের অতিরিক্ত লালা নিঃসৃত হওয়া ইরেটেবিলিটি এবং মানসিক পরিবর্তন। সাধারণত ডিসা প্যান্ট টু এর উপরিয়ক্ত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো হতে পারে।
গর্ভাবস্থায় বা স্তন্যদান কালে ডিসোপ্যান 2
প্রেগনেন্সি ক্যাটাগরি d-ক্লোনাজি পাম মাতৃ দুগ্ধে মিশ্রিত হয় বিধায় এ সময় ব্যবহার করা একদমই উচিত নয়। গর্ভাবস্থায় বা স্তন্যদান কালে আপনি যদি ব্যবহার করে থাকেন তাহলে এতে করে আপনার ক্ষতির সম্ভাবনাই বেশি। তাই এ সময় অবশ্যই আমাদেরকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
ডিসোপ্যান্ট 2 বেশি খেলে কি হয়
ডিসোপ্যান টু বেশি খাওয়া অত্যন্ত ক্ষতিকর। ডিসোপ্যান টু বেশি খাওয়া যাবেনা। আপনি যদি আপনার জীবনের প্রথমবার দুটো ডিসোপেন টু খেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার জ্ঞান হারিয়ে ফেলবেন। এবং রক্তচাপ কমে যাওয়ার পাশাপাশি শরীরের প্রতিটি স্নায়ু কাজ করা বন্ধ করে দিবে। যাদের নিম্ন রক্তচাপ রয়েছে তাদের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে এই ডিসোপ্যান টু ট্যাবলেট টি। তাই ডিসোপ্যান্ট টু ট্যাবলেট কেক খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খাওয়া উচিত।
আশা করি আপনারা যারা আমাদের আর্টিকেলকে এতক্ষণ ধরে মনোযোগ সহকারে করেছেন তারা অবশ্যই জেনে নিতে পেরেছেন তো খেলে কি হতে পারে সে সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য।
Leave a Reply