কুরাইশ শব্দের অর্থ কি

কুরাইশ শব্দটি আরবি একটি শব্দ। এবং এটি অবশ্যই বংশ-পরম্পরায় কোন বংশের নাম। এবং আমাদের মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এই কুরাইশ বংশের জন্মগ্রহণ করেন। এজন্য অবশ্যই আমাদের ইসলাম ধর্মের অনুসারীদের কাছে অবশ্যই কুরাইশ বংশ অবশ্যই একটি মর্যাদার জায়গা রাখে। আজকে আপনারা যারা আমাদের এই প্রস্তুতি থেকে কুরাইশ শব্দের অর্থ জানতে এসেছেন তারা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে সেই পুরাই শব্দের অর্থ জেনে নিতে পারবেন।

কারন আমরা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এ ধরনের ইসলামিক সকল বিষয় অর্থাৎ খুঁটিনাটি যে বিষয়গুলি রয়েছে সকল বিষয় সম্পর্কেই আমরা আপনাদের ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করি। তাই যে কোন ইসলামিক চিন্তাধারা নিয়ে আপনারা যদি আমাদের ওয়েবসাইটে আসেন এবং আপনারা ইসলামিক সকল বিষয় জানতে চান তাহলে অবশ্যই সে বিষয়গুলি আমাদের এখান থেকে জেনে নিতে পারবেন।

আর এজন্য আপনাদেরকে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে সকল বিষয়গুলি দেখার জন্য অনুরোধ করছি। তাহলে চলুন আজকে দেখে নেই যে এই কোরাই শব্দের অর্থ কি। কোরাইশ আসলে একটি বংশের নাম বা গোত্রের নাম। এই কুরাইশ শব্দটি আরবি কোরাই শ বা কোরাইশ থেকে এসেছে।

আরবের একটি শক্তিশালী বণিক বংশের নাম ছিল কোরাইশ বংশ। এই বংশটি মক্কার অধিকাংশ অংশ আর কাবা নিয়ন্ত্রণ করত বলে জানা যায়। ইসলাম ধর্মের মহানবী নবী মুহাম্মদ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম কুরাইশ বংশের বনু হাসিম গোত্রে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। আমরা দেখেছি যে আরো এস এইচ আই আর কে ছিলেন এবং তিনি ও কুরাইশ নাম পেয়েছিলেন। কুরাইশতাদের নাম লাভ করে যখন গোসাই ইবনে কিলাব তোর ইবনে মালিকের ষষ্ঠ প্রজন্মের বংশধর ছিলেন। আর তার আত্মীয়দের একত্রিত করে এবং কাভার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিলেন।

এর আগে ফিহরের বংশধররা তাদের কিনানা আত্মীয়দের মধ্যে বিক্ষিপ্ত যাযাবর গোষ্ঠীতে বসবাস করত। বদরের কোরাইশি সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে ছিলেন আমর ইবনে হিশাম। যাকে পরে মোহাম্মদ কোনিয়া আবু জাহেল দিয়েছিলেন। কুরাইশদের অন্যান্য নেতাদের মধ্যে আবু জাফল বদরে মারা যান। যার ফলে কুরাইশদের নেতৃত্ব আবু সুফিয়ান এর কাছে হস্তান্তরিত হয়। তাই দেখা যায় যে আসলে কুরাইশ সেই সময়কার অর্থাৎ ইসলাম প্রতিষ্ঠার প্রথম দিকের একটি নামকরা বংশ হিসেবেই প্রতিষ্ঠিত ছিল।

এবং আমাদের মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এই কুরাইশ বংশের জন্মগ্রহণ করেন। এছাড়া সে সময় যখন ইসলামের প্রথম বা উদ্ভবের যুগ তখন আরবের মক্কা নগরীর কাবা ঘরের নিয়ন্ত্রণে ছিল এই কুরাইশ বংশরা। তাই কোরাইশ আসলে একটি বংশের নাম গোত্রের নাম।

আরে বংশের নাম আর খতরের নাম জানার জন্য আমাদের এত আগ্রহ তার কারণ হলো আমাদের মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এই কুরাইশ বংশের জন্মগ্রহণ করার কারণে আমাদের কাছে এত প্রিয় বা জানার ইচ্ছা। সব মানুষের ই একটি গোত্র বা বংশ পরিচয় থাকে। কারণ পূর্বপুরুষেরা যে অংশে ধর্ম গ্রহণ করেছেন প্রতিটি মানুষের সেটি হল তার পূর্বপুরুষের বংশ। এবং আরবের অবশ্যই একটি

বিখ্যাত বা উচ্চ বর্ণের গোত্র ছিল এই কুরাইশ বংশ। মক্কা নগরের যেহেতু কাবা ঘরের নিয়ন্ত্রণে তাদের ছিল এ কারণে অবশ্যই এই কুরাইশ বংশধারা অনেক প্রভাবশালী ছিল বলেও মনে করা হয়। তাই আপনারা এখন যে কুরাইশ বংশের বা কুরাইশ শব্দের অর্থ জানতে চেয়েছিলেন তা অবশ্যই আমাদের এখান থেকে পেয়ে গেলেন। ইসলামের অন্যান্য বিষয়ক সংক্রান্ত জানতে হলে আপনাদের অবশ্যই আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে হবে।

কারণ আমরা ইসলাম সম্পর্কিত সকল বিষয় অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে সঠিক তথ্য প্রচার করে থাকি। এ কারণে আপনাদের যদি কোন কিছু ইসলাম সম্পর্কিত জানার থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে এখান থেকে দেখে নিবেন। আবার আমাদের এখান থেকে যেকোনো তথ্যাদি আপনারা ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আপনাদের আমাদের এখান থেকে তথ্য ডাউনলোড করে নিতে এক্সট্রা কোন চার্জের প্রয়োজন হয় না। তাই অবশ্যই অনায়াসে দেখে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন আমরা দেখে নেই যে কুরাইশ শব্দের অর্থ কি। কুরাইশ শব্দের অর্থ সওদাগর। তত্‍কালে অন্যান্য গোত্রের তুলনায় ব্যবসা-বানিজ্য ও মান-সম্মানের ক্ষেত্রে কুরাইশরা ছিল অধিক প্রসিদ্ধ।