বর্তমান বিশ্বের চালিকাশক্তি হচ্ছে এই ইন্টারনেট। বিশ্বের যে দেশ অর্থনৈতিক দিক থেকে যত বেশি শক্তিশালী সেই দেশ বিশ্বে তত শক্তিধর দেশ হিসেবে বিভাজ্য হয়ে থাকে। এখন বলা হয় ইন্টারনেট প্রযুক্তিগত দিক থেকে যে দেশ যত এগিয়ে বিশ্বে সেই দেশ তত শক্তিশালী বিবেচনা করা হয় । প্রযুক্তিগত দিক থেকে এগিয়ে যেতে হলে বর্তমান বিশ্বে অবশ্যই ইন্টারনেটে প্রয়োজন আছে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে গোটা পৃথিবী অর্থাৎ সারা বিশ্ব আজকে মানুষের হাতের মুঠোয় এসেছে।
অফিস থেকে শুরু করে যে কোন কাজ এখন ইন্টারনেটের মাধ্যমে করতে হয়। এক মুহূর্ত ইন্টারনেট না হলে আর চলা যায় না। পৃথিবী যত এগিয়ে যাচ্ছে বিশ্বের মানুষ অথবা পৃথিবীর মানুষজন ততই প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে পড়ছে। সকল প্রযুক্তি ইন্টারনেটের মাধ্যমে চালিত হচ্ছে। ব্যাংকিং ব্যবস্থাবলি, বা বিভিন্ন সেবাখাত সমস্ত জায়গায় এখন ইন্টারনেট সহযোগে চলছে। তাই ইন্টারনেট শক্তি বর্তমান পৃথিবীতে এখন অন্যতম একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।
শিক্ষা চিকিৎসা স্বাস্থ্য সেবা শিল্প যোগাযোগ সকল ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার ব্যাপকভাবে হয়ে চলেছে। ইন্টারনেটের সংযোগ না থাকলে গোটা বিশ্ব এখন থমকে দাঁড়িয়ে থমকে দাঁড়িয়ে যায়। ইন্টারনেট এখন মানুষের। অক্সিজেন ছাড়া যেমন মানুষের জীবন চলতে পারে না তেমনি ইন্টারনেট ছাড়া এখন আর মানুষের চলতে পারে না ইন্টারনেট ছাড়া মানুষের জীবন চলতে পারে না। এখন আমাদের দেখাতে হবে ইন্টারনেটের জনক কে। আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইট টি ভিজিট করেননি তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট টি ভিজিট করুন।
আমাদের ওয়েবসাইটটি শিক্ষা স্বাস্থ্য সংস্কৃতি শিল্প বাণিজ্য দৈনন্দিন জীবন বিষয়ে আপনাদের যা কিছু প্রয়োজন সকল তথ্যগুলি আমরা প্রকাশ করে থাকি। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলো অর্থাৎ আপনার জন্য যাবতীয় প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি ডাউনলোড করে নেওয়া যায়। এবং আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নিতে আপনার আলাদা কোন অর্থের খরচ হবে না। তাই আপনার প্রয়োজনে যে কোন তথ্য আপনি খুব সহজেই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
কোন তথ্যের উত্তর ডাউনলোড করে নিতে আমাদের ওয়েবসাইটে ডাউনলোড অপশনে গিয়ে সেখানে দেখানো প্রয়োজনীয় লিঙ্কে ক্লিক করে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় বা কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আমাদের ওয়েবসাইটে আপনার জীবন চলার পথে যে তথ্যের প্রয়োজন সেগুলি সব তথ্য আমাদের ওয়েবসাইটে পেয়ে যাবেন। আবার শিক্ষার্থীরাও আমাদের ওয়েবসাইটটি বার বার ভিজিট করতে পারে কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক সকল শ্রেণীর সকল বিষয়ের সকল প্রশ্নের উত্তর আমরা অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে নির্ভুল সাবলীল ভাষায় প্রকাশ করে থাকি।
তাই শিক্ষার্থীরা যদি তাদের পাঠ্যপুস্তকের পাশাপাশি আমাদের ওয়েবসাইট টি ও বারবার ভিজিট করে তাহলে তাদের যে কোন কঠিন প্রশ্নের উত্তরগুলিও দেখে নিতে পারবে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে। সহজ সরল ভাষায় দেওয়া থাকে আমাদের প্রশ্নের উত্তরগুলি। যেহেতু পড়াশোনার বিকল্প নাই তাই প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে অনেক বেশি বেশি পড়াশোনা করতে হবে। এবং পড়াশোনা করার সহজ উপায় হচ্ছে যখন যেখানেই থাকুক না কেন সেখানেই যেন ঠিকমতো পড়াশোনা করতে পারে তাই যদি তার সাথে একটি স্মার্ট ফোন থাকে তাহলে যেখানে সেখানে বসে ইন্টারনেট সহযোগে অবশ্যই পড়াশোনা করে নিতে পারবে।
তাহলে চলুন দেখি ইন্টারনেটের জনক কে। আমেরিকার প্রথিতযশা বিজ্ঞানী ভিন্টন জি কার্ফ, তার জন্ম ২৩ শে জুন ১৯৪৩ সালে তিনি কম্পিউটারের অগ্রগতির জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আমেরিকার এই বিখ্যাত কম্পিউটার বিজ্ঞানী কে ইন্টারনেটের জনক হিসেবে গণ্য করা হয়। অর্থাৎ তাহলে আমরা বলতে পারি ইন্টারনেটের জনক-Vinton Gray Cerf (ভিনটন জি কার্ফ)
(জন্ম২৩ জন ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দ)
ভিন্টন জি কার্ফকে আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়। তবে তিনি তার এই উপাধিটি আমেরিকার আরেক কম্পিউটার বিজ্ঞানী রবার্ট কানের সাথে ভাগ করে নেন। তাহলে আমরা বলতে পারি এই ইন্টারনেট বর্তমান প্রজন্মের জন্য একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ। ইন্টারনেট ছাড়া এখন গোটা বিশ্ব থেমে যায়। স্থবির হয়ে যায় সকল কাজকর্ম সকল কর্মকারখানা সকল ব্যাংকিং খাত।
Leave a Reply