বাংলাদেশ নামক দেশটির অভ্যুদয় ঘটে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর তারিখে। অর্থাৎ এখন বাংলাদেশের বয়স ৫০ বছর। অনেক চড়াই উতরাই পেরিয়ে অনেক ত্যাগ তিতিক্ষার বিনিময়ে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর তারিখে বাংলাদেশ স্থান পায় বিশ্বের মানচিত্রে। এরপর থেকেই শুরু হয় বাংলাদেশের পথ চলার ইতিহাস। অতীত ইতিহাস একটি দেশের দর্পণ স্বরূপ। অর্থাৎ বর্তমানে দাঁড়িয়েও একজন ব্যক্তি ইতিহাসের মাধ্যমে সেই সময় এর ঘটনা বলি সম্পর্কে সবই বুঝতে পারে এবং তার কাছে মনে হয় ঘটনাগুলি হয়তো এখনকার এই এবং সে তার অন্তরের চক্ষু দ্বারা সেটি অনেক সময় দেখতে পাওয়া যায় তখন কি ঘটেছিল।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের যে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল সেই যুদ্ধে সময় কার অনেক ব্যক্তি এখন আর জীবিত নেই, আবার সেই সময় যাদের জন্ম হয়নি সেইসব জনগণও ইতিহাস ঘেঁটে বা সকলের কাছে গল্পগুলি শুনে অবশ্যই ১৯৭১ সালে কি ঘটেছিল সেই সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায় অথবা 1971 সালের মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে চলে যাওয়া যায়।
তাই একটি জাতির সঠিক ইতিহাস জানলে অবশ্যই সবার জন্যই খুব ভালো হয়। সেই ইতিহাস গৌরবের হয়ে থাকে। আমাদের বাংলাদেশের যেমন গৌরব গাঁথা ইতিহাস মুক্তিযুদ্ধের সেই মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হওয়ার বিষয়টা আমরা গর্ববোধ করে বলে থাকি সকলের কাছে। আবার একই বিষয় পাকিস্তানের কাছে গৌরবের নাও হতে পারে তারা এক সময় যে পূর্ব পাকিস্তান তাদের মধ্যে ছিল অর্থাৎ একই দেশ হিসেবে ছিল সে কথা এখনকার পাকিস্তানিরা অনেকেই হয়তো সে বিষয়টি জানেই না।
কারণ তাদের সেই ইতিহাসটি অবশ্যই গৌরবের নয়। তারপরেও মানুষের বা একটি দেশের প্রত্যেক নাগরিকের সেই দেশের ইতিহাস সম্পর্কে অবগত হওয়া জরুরী। যদি ইতিহাস গৌরবের নাও হয়ে থাকে তারপরেও ইতিহাস জানা উচিত কারণ একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে সেই দিকটি অবশ্যই সকলের সতর্ক থাকা উচিত।আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটটি এখনো ভিজিট করেননি তারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।
আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা চিকিৎসা স্বাস্থ্য পুষ্টিবিজ্ঞান ভূগোল অর্থনীতি শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতি দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় বিজ্ঞান ইত্যাদি তথ্য অত্যন্ত সুন্দর সহজ সরল এবং সাবলীল ভাষায় প্রকাশ করা থাকে। তাই এগুলো থেকে আপনাদের যে তথ্যগুলি প্রয়োজন তা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে অবশ্যই আপনারা দেখে নিতে পারবেন। আমাদের ওয়েবসাইটের ভাষা অত্যন্ত সহজ সরল ও সাবলীল হওয়ায় অত্যন্ত দুর্বল অর্থাৎ অতি দুর্বল ব্যক্তি ও বুঝে নিতে পারে অতি সহজেই।
আবার আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তর গুলি ডাউনলোড করে নেওয়া যায়। আপনাদের যদি কারো প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে হয় তাহলেও তা আপনারা পারবেন। কারণ আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তর বা তথ্য ডাউনলোড করে নিতে কোন ধরনের এক্সট্রা পয়সা খরচ হয় না। তাই আপনাদের সুবিধার জন্যই আপনাদের প্রয়োজন এর জন্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি বার বার ভিজিট করুন। শিক্ষার্থীরাও আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে যেতে পারে কারণ আমরা শিক্ষা বিষয়ক সকল ধরনের তথ্য উপাত্ত প্রকাশ করে থাকি।
শিক্ষার্থী রাজ্যের শ্রেণিবি হয়ে থাকুক না কেন তাদের সকলের জন্য তাদের শ্রেণী অনুযায়ী প্রশ্নের উত্তরগুলি আমরা প্রকাশ করে থাকি। প্রাথমিক শ্রেণী থেকে শুরু করে আমরা উচ্চ শ্রেণী পর্যন্ত সকল বিষয়ের প্রশ্নের উত্তরগুলি প্রায়ই প্রকাশ করে থাকে তাই সকলের জন্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইট হয়ে উঠতে পারে। তাই ইতিহাসকে জানা সেটি হোক বিশ্বের দেশের সমাজের জাতির ধর্মের বর্ণের সব ইতিহাসই মানুষের প্রতিটি ব্যক্তির জানা অত্যন্ত জরুরী।
বাংলাদেশের ইতিহাসের জনক কে এটি এখন আমাদের দেখতে হবে। ইতিহাস বিজ্ঞান জনক হেরোডোটাস । তাই বাংলাদেশের ইতিহাসের জনক হিসেবেও হেরোডোটাসকেই বলা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের আলাদা কোন ইতিহাসের জনক নেই সেই কারণে হেরোডোটাসকেই বাংলাদেশের ইতিহাসের জনক হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে এখনো। আমরা আপনাদেরকে এ ধরনের সকল তথ্য প্রদান করে সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।
Leave a Reply