
অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে নিয়ে এত ছোট জিনিস অর্থাৎ এ ড্রোন কিভাবে আকাশে উড়ে। তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট করা হয়েছে যারা আজকের এই টপিক সম্পর্কে জানতে চান। আসলেই আমাদের মনের মধ্যে অনেক ধরনের প্রশ্ন জাগে এবং এ সকল প্রশ্ন বৈজ্ঞানিক প্রশ্ন অথবা অহেতুক প্রশ্ন। তবে আপনারা যারা ড্রোন কিভাবে আকাশে উড়ে এর বৈজ্ঞানিক যুক্তি বা তথ্য জানতে চান তাদের জন্য এই পোস্ট করা হয়েছে এবং এখানে আপনারা নির্ভুলভাবে ড্রোন কিভাবে আকাশে উড়ে তার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে ড্রোনের মাধ্যমে খুব সহজেই বিভিন্ন জায়গায় শ্যুটিং করা সম্ভব হচ্ছে এবং ড্রোনের মাধ্যমে শুটিং করলে দেখবেন যে সেখানে খুব সুন্দর ভাবে ভিউ নেওয়া সম্ভব হচ্ছে এবং সেটি যেমন দেখতে সুন্দর তেমনি ভাবে আকর্ষণীয় মনে হচ্ছে। অতীতের ড্রোন নিয়ে বাংলাদেশে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও বর্তমান সময়ে ড্রোনের বিষয়ে এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা উঠে গিয়েছে। তাই বিভিন্ন ধরনের শুটিং করার জন্য এবং বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের ইউটিউব চ্যানেলের ব্লগিং ভিডিও তৈরি করার জন্য ব্যবহার করা যাচ্ছে।
তবে আমাদের যাদের সাদা দিলে কোন কাজ নেই তারা হয়তো জানতে চাই এত সহজ এবং ছোট জিনিস দিয়ে কিভাবে আকাশে উড়ে খুব সহজে সবকিছু ক্যাপচার করা সম্ভব হচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে ড্রন জেটির ওপরে ভিত্তি করে আকাশে উড়ে সেটার নাম হলো ইউএভি সিস্টেম। অর্থাৎ এই সিস্টেমের মাধ্যমে জুন কে পরিচালনা করে এবং ড্রোন’ আকাশে উড়তে সক্ষম হয়। এই সিস্টেমের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের টেকনিক্যাল বিষয় থাকে যা আপনারা ইউটিউব এ বিষয়ে কোন ভিডিও সার্চ করলেই খুব সহজেই পেয়ে যাবেন।
তবে বাহ্যিক দৃষ্টিকোণ থেকে ড্রোনের তিন থেকে চারটি পাখা থাকে এবং সেই পাখা অত্যন্ত শক্তিশালী হয়ে থাকে। যার কারণে খুবই ছোট ছোট পাখি আকাশে উড়তে সক্ষম হয় এবং নিচের যে বডি থাকে সেই বডি কে টেনে তুলতে সক্ষম হয়। এই ধরনের সঙ্গে আপনারা যেমন ভিতরে ব্যাটারি পাবেন এবং ব্যাটারির মাধ্যমে চার্জ সিস্টেমে এই ড্রোন যখন আকাশে উড়বে তখন ক্যামেরা চালু করার মাধ্যমে সেই ক্যামেরার মাধ্যমে যতদূর কাভার করা যায় ততদূর কাভার করে নেওয়া যাবে।
তাছাড়া ড্রন কে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে রিমোট কন্ট্রোল এবং সামরিক সহ অন্যান্য সিস্টেমের যেসকল ড্রন রয়েছে সে সকল ড্রনে জিপিএস সিস্টেম চালু করার পাশাপাশি অন্যান্য বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। তাছাড়া যেগুলো শক্তিশালী ড্রন তারা বিভিন্ন এলাকা জুড়ে ভিডিও কভার করতে পারে এবং কিছু কিছু জন আছে যেগুলো 10 কিলোমিটার পর্যন্ত গেলেও রিমোট কন্ট্রোল এর আওতাভুক্ত থাকে।
ড্রনে আপনি যেদিকে নির্দেশনা প্রদান করবেন সেই নির্দেশনা অনুসারে একটি কাজ করবে এবং নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করতে রিমোটের নির্দেশনা সংকেত পাঠানোর পর মাত্র 2 সেকেন্ড সময় লাগে।তাই বর্তমান সময়ের এই সিস্টেম আপনারা ব্যবহার করতে পারেন এবং যাদের ড্রন বিষয়ে সকল রয়েছে তারা আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে বিভিন্ন দামে ড্রোন সম্পর্কে অবগত হতে পারেন অথবা এগুলো চাইলে কিনে নিতে পারেন।
Leave a Reply