প্রিয় ভিজিটর আমাদের ওয়েবসাইট এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে স্বাগতম। আপনারা যারা মোবাইলে 50 হাজার টাকা পর্যন্ত লোন নেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে এসেছেন তারা আমাদের ওয়েবসাইটের এই পোস্টপড়ে শেষ পর্যন্ত জেনে নিবেন। মোবাইল ফোনে 50 হাজার টাকা পর্যন্ত বর্তমান সময়ে লোন নেওয়া যাচ্ছে এবং এই লোন নেওয়ার জন্য যদি আপনার বিশেষ দরকার থাকে তাহলে এই লোন নেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইট এর পোস্ট জেনে নিন এবং এই লোন কি এবং কিভাবে পরিচালনা করা হচ্ছে সে সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। বাংলাদেশ ব্যাংক বর্তমান সময়ে 100 কোটি টাকা পর্যন্ত মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ঋণ প্রদান করবে বলে জানিয়েছেন।
তবে প্রথম ধাপে 50 কোটি টাকার লোন জনগণের মধ্যে প্রদান করা হবে। যদি প্রথম ধাপের নির্দিষ্ট মেয়াদের ভেতরে 50 কোটি টাকা লোন বিতরণ এবং উত্তোলন করা সম্ভব হয় এবং এর মাধ্যমে কোন ধরনের ঝুঁকি না থাকে যদি তা প্রদান করা লাভজনক হয় তাহলে পরবর্তীতে দ্বিতীয় ধাপে আরও 50 কোটি টাকা ঋণ প্রদান করা হবে। আর বর্তমান সময়ে ডিজিটাল যুগে এই লোন আপনারা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে এবং অন্যান্য ওয়ালেট এর মাধ্যমে গ্রহণ করতে পারবেন। তাই এই লোন সম্পর্কে যারা বিস্তারিত জানেন না অথবা এই লোন কিভাবে পরিচালনা করা হচ্ছে যা বুঝতে পারেন নি তা আজকে আমাদের ওয়েবসাইটের এই পোষ্টের মাধ্যমে জেনে নিন।
বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে এই 50 কোটি টাকা প্রদান করবে এবং রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের বিভিন্ন শাখায় একাউন্টধারী ব্যক্তিরা এর আওতাভুক্ত হবে। অর্থাৎ কোন রাষ্ট্রপতি ব্যাংকে আপনার যদি অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে তাহলে সেই ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করে আপনারা বিভিন্ন সময়ে লোন গ্রহণ করতে পারবেন। এই লোন গ্রহণ করে আপনাদেরকে সর্বোচ্চ ছয় মাস মেয়াদে টাকা প্রদান করতে হবে এবং এক্ষেত্রে আপনারা যারা সুদের হার জানতে চাচ্ছেন তারা জেনে নিন। মূলত বাংলাদেশ ব্যাংক শতকরা 1 শতাংশ সুদে বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে এই 50 কোটি টাকা প্রথম ধাপে প্রদান করবেন।
রাষ্ট্রয়ত্ত ব্যাংকগুলোতে পর্যায়ে যে লোন বিতরণ করবেন তার শতকরা সর্বোচ্চ 9 শতাংশ সুদে প্রদান করবেন। এই লোন পেতে হলে আপনাকে রাষ্ট্রয়ত্ত ব্যাংকগুলোতে একাউন্ট থাকতে হবে এবং অ্যাকাউন্ট থাকার পর আপনারা যদি লোন গ্রহণ করতে চান তাহলে 500 টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ 50 হাজার টাকা পর্যন্ত লোন ডিজিটাল পদ্ধতিতে অথবা মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে গ্রহণ করতে পারবেন। বর্তমানে বিকাশের মাধ্যমে এই লোন চালু করা হয়েছে এবং বিকাশের মাধ্যমে লোন পরিশোধ করার সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে তিন মাস।
অতি দ্রুত নগদ একাউন্টের মাধ্যমে টাকা প্রদান করা শুরু হবে এবং সে তো মধ্যে বাংলাদেশ সিটি ব্যাংক এই লোন প্রদান করা শুরু করেছে। তবে এই লোনের বিষয়ে যদি কোন ধরনের ঝামেলা হয়ে থাকে অথবা এ লোন পরিশোধ কেউ যদি অক্ষম হয়ে থাকেন তাহলে সেই দায়ভার গ্রহণ করবে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক। অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংক এ বিষয়ে কোনো হস্তক্ষেপ করবে না। রাষ্ট্রয়ত্ত ব্যাংকগুলোতে মালিকানা পর্যায়ে কাজ করবে এবং যাদেরকে দাওয়াত প্রদান করবে তাদের থেকে লোন বিতরণ করা থেকে শুরু করে লোন উত্তোলনের যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করবে।
তবে এই লোন নিয়ে কেউ যে অপরিশোধ করে রাখবে তা হবে না। যাইহোক আপনারা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে এই লোন নেওয়ার নতুন প্রসেসস সম্পর্কে জানতে এসেছেন বলে হয়তো নতুন নিয়ম জানতে চাচ্ছেন। তাই যারা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে একাউন্ট খুলেছেন এবং অ্যাকাউন্ট খুলে বিভিন্ন সময়ে লেনদেন করেন তারা বিভিন্ন সময়ে 500 টাকা থেকে সর্বোচ্চ 50 হাজার টাকা পর্যন্ত লোন গ্রহণ করতে পারবেন আপনাদের লেনদেনের উপরে ভিত্তি করে। তাছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক যখন 100 কোটি টাকার টার্গেট পূরণ করবে তখন পরবর্তীতে এই লোনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে দিবে।
Leave a Reply