মাধ্যমিক পর্যায়ে যারা পড়াশোনা করছেন তাদের পূর্ণবর্গ সংখ্যা সম্পর্কে জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা টপিক। আপনি যখন পূর্ণবর্গ সংখ্যা সম্পর্কে ধারণা অর্জন করার জন্য এখানে ভিজিট করেছেন তখন অবশ্যই পূর্ণ বর্গ সংখ্যা কাকে বলে এবং এটা বের করার সঠিক নিয়ম আপনাদেরকে জানিয়ে দেওয়া হবে। তাই আপনারা যারা শিক্ষা বিষয়ে দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন তথ্য সার্চ করে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ভিজিট করেন ।
সেই তথ্যগুলো পড়ে নিতে চান তাদের উদ্দেশ্যে আমাদের ওয়েবসাইটে পূর্ণবর্গ সংখ্যা বের করার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। যারা ষষ্ঠ অথবা সপ্তম শ্রেণীতে পড়েন অথবা অষ্টম শ্রেণীতে পড়েন তারা অবশ্যই এই পোস্ট যদি পড়েন তাহলে পূর্ণবর্গ সংখ্যা সম্পর্কে সঠিক ধারণা আসবে এবং আপনারা পরবর্তী শ্রেণীতে এটার সঠিক ব্যবহার করে প্রত্যেকটি গণিতের সমস্যার সমাধান সঠিকভাবে করে নিতে পারবেন।
তাই আমরা বিস্তারিত আলোচনা না করে সরাসরি মূল টপিকে চলে যায় এবং সর্ব প্রথমে আপনাদেরকে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে পূর্ণ বর্গের সংখ্যা আসলে বলতে কি বোঝানো হয়েছে। তাই আপনি যখন পূর্ণবর্গ সংখ্যা সম্পর্কে ধারণা অর্জন করতে এখানে ভিজিট করেছেন তখন বলব যে কোন সংখ্যাকে যখন ওই সংখ্যা দিয়ে গুণ করা হয় তখন সেটাকে পূর্ণবর্গ সংখ্যা বলা হয়। সাধারণত আমরা যদি নয় কে নয় দিয়ে গুন দিই তাহলে ৮১ উত্তর পাওয়া যাবে এবং 81 হল পূর্ণবর্গ সংখ্যা। এভাবে আমরা পূর্ণবর্গ সংখ্যার উদাহরণ হাজার হাজার বের করতে পারি এবং প্রত্যেকটি সংখ্যা সঙ্গে প্রত্যেকটি সংখ্যা গুণ দিলে সেটা পূর্ণবর্গ সংখ্যা হিসেবে বিবেচিত হবে।
তাই আপনি যখন পূর্ণবর্গ সংখ্যা বের করতে চাইবেন অথবা পূর্ণ বর্গ সংখ্যা চিন্তা চাইবেন তখন আপনাকে নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। সাধারণত আমরা যদি সহজ সহজ কোন সংখ্যার পূর্ণবর্গ সংখ্যা বের করতে চাই তাহলে দেখা যাবে যে সেটা আমাদের এত থাকার কারণে বের করা আহামরি কোন কঠিন কোন বিষয় হবে না।
কিন্তু আপনি যখন এই ধরনের সমস্যার সমাধান বের করতে চাইবেন এবং সেটা যদি বড় সংখ্যা হয় তখন অবশ্যই আপনাকে নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। তাই পূর্ণবর্গ সংখ্যা বের করতে হলে আপনাকে যে সংখ্যাটি প্রদান করা হয়েছে তার ভেতরে যে অংক গুলো রয়েছে সেগুলো সর্ব প্রথমে আমরা যোগফল বের করব।
এখানে আমরা ৬২৫ এর উদাহরণ একটা দিতে পারি। ৬২৫ এর ভেতরে রয়েছে ৬,২ এবং ৫। অর্থাৎ এই সংখ্যাগুলোকে আমরা যদি যোগ করি তাহলে 13 পাব। এখন আপনারা যদি আবার ১৩ এর অংকের এক ও তিন যোগ দি তাহলে চার পাওয়া যাবে। তাহলে আমরা এখান থেকে এটা বুঝতে পারলাম যে কোন পূর্ণবর্গ সংখ্যা যখন ভেঙ্গে ভেঙ্গে যোগ করব এবং যোগ করার যোগফল ১,৪,৭ অথবা ৯ বের হবে তখন সেটা পূর্ণবর্গ সংখ্যা হিসেবে বিবেচিত হবে। তাই পূর্ণবর্গ সংখ্যা বের করার ক্ষেত্রে আপনারা একই নিয়ম অনুসরণ করবেন এবং আশা করে যে ক্ষেত্রে বড় বড় সংখ্যা বের হলেও আপনাদের সেটা কঠিন কোন বিষয় বলে মনে হবে না।
এক্ষেত্রে আপনারা যদি আরো একটা উদাহরণ পেতে চান তাহলে বলব যে ৪৪১ সংখ্যাটিকে আমরা একটু যোগ করার চেষ্টা করি। তাহলে এখানে দুইটা চার এবং একটা এক থাকার কারণে যোগফল হিসেবে সেটার উত্তর হবে নয়। তাহলে উত্তর হিসেবে এটার বিষয়গুলো আমরা নয় পেলাম বলে অবশ্যই আমাদেরকে এটা বুঝতে হবে যে এটা একটা পূর্ণবর্গ সংখ্যা।
আশা করছি যে এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদেরকে খুব সহজ একটা নিয়ম অনুসরণ করার মধ্য দিয়ে পূর্ণবর্গ সংখ্যা বের করার নিয়ম জানিয়ে দিতে পেরেছি। তারপরও আপনারা যদি কোথাও কোন তথ্য বুঝতে অসুবিধা বোধ করেন তাহলে কমেন্ট বক্সে লিখে জানলে অবশ্যই আপনাদেরকে সে বিষয়ে আমরা সঠিক তথ্য প্রদান করতে পারব।
Leave a Reply