
আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাকে স্বাগতম। আপনি কি কিভাবে ভর্তি বাতিল করতে হবে এই বিষয়ে দরখাস্ত লিখতে চাচ্ছেন? আমরা যখন কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে তারপর কোন কারনে সেই ভর্তি যদি বাতিল করতে হয় তাহলে দরখাস্ত জমা দিতে হয়। কিন্তু কিভাবে দরখাস্ত লিখতে হবে এই বিষয়টা জানাটা খুবই জরুরী। কারণ দরখাস্ত লেখার সঠিক নিয়ম না জানলে কখনোই ভালো দরখাস্ত লিখে উপস্থাপন করা যায় না। আর এজন্যই আপনাকে প্রথমে দরখাস্ত লিখার নিয়মটা জানতে হবে। তারপরে দরখাস্তটি লিখে প্রতিষ্ঠানে প্রধানের কাছে জমা দিতে হবে । তারপরে প্রতিষ্ঠান প্রধান দরখাস্ত পাওয়ার পরে ভর্তি বাতিলের প্রক্রিয়াটি শুরু করবেন এবং ভর্তি বাতিলের পক্ষে অনুসরণ করে পরবর্তীতে বাতিল করা যাবে। তাহলে আপনাকে সঠিক নিয়ম জানতে হবে আর আমাদের আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি ভর্তি বাতিল করার জন্য সঠিক নিয়ম জানতে পারবেন।
আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রয়োজনে দরখাস্ত লিখে থাকি। কিন্তু দরখাস্ত লিখতে হলে দরখাস্ত লিখার যে সঠিক নিয়ম রয়েছে সেই নিয়মটি জানতে হবে। আমরা যেমন বিদ্যালয়ে পড়াকালীন সময়ে পরীক্ষার খাতায় লিখার জন্য অনেক সময় দরখাস্ত লেখার নিয়ম শিখি সেই অনুসরণ অনুসরণ করে পরীক্ষার লিখায় দরখাস্ত লিখি। তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শেখানোর নিয়ম গুলো মনে রাখা দরকার। তারপরে অনেক শিক্ষার্থী দেখা যায় যে দরখাস্ত লিখতে পারে না বা দরখাস্ত লিখতে সমস্যা হয় বা কিভাবে দরখাস্তটি লিখে দরখাস্তটি গ্রহণযোগ্যতা লাভ করবে বা সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে সেই বিষয়টি অনেকেই অবগত থাকে না। এজন্য তারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় যে দরখাস্ত লিখতে ভুল করে। তাই দরখাস্ত লিখতে হয় এবং প্রয়োজনে সকল বিষয়ে দরখাস্ত লিখা যায় এজন্য মূলত আমাদের আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে। আর এখান থেকে খুব সহজে দরখাস্ত লেখার সকল ধরনের নিয়ম আপনি শিখে নিতে পারবেন বলে আশা করছি।
দরখাস্ত আসলে অনেক সহজ একটা ব্যাপার। যদি দরখাস্ত লিখার নিয়ম জানা যায় তাহলে যে কোন দরখাস্ত লেখা যাবে। কিন্তু দরখাস্ত লেখার নিয়ম না শিখতে পারলে সুন্দর ভাবে দরখাস্ত লিখা যায় না। আবার দরখাস্তের মধ্যে সুস্পষ্ট ভাষা ব্যবহার করতে হবে। কেননা অস্পষ্ট ভাষায় দরখাস্ত লিখলে সেই দরখাস্ত কখনো গ্রহণযোগ্য হয় না। তাই যে বিষয়ে দরখাস্ত লেখা হচ্ছে সেই বিষয়টি অবশ্যই সুস্পষ্টের মধ্যে উপস্থাপন করতে হবে। যদি মূল বিষয়টি দরখাস্তাতে উপস্থাপন করা না যায় তাহলে সে দরখাস্ত দিয়েও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গ্রহন করবে না। তাই যে কোন দরখাস্ত লেখার সময় অবশ্যই সুস্পষ্ট ভাষা ব্যবহার করতে হবে।
ভর্তি বাতিল করার জন্য দরখাস্ত লিখতে হলে অবশ্যই দরখাস্তের মধ্যে বাতিলের বিষয়টি উল্লেখ করতে হবে। তাছাড়া দরখাস্তের শুরুতে তারিখ লিখতে হবে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানের কাছে দরখাস্ত লিখতে হবে। তারপর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম লিখতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামের পর ঠিকানা অন্তর্ভূক্ত করতে হবে। তারপর যে বিষয়ে দরখাস্তটি লিখা হচ্ছে সেই বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। তারপর মূল দরখাস্ত লেখা শুরু করতে হবে। মূল দরখাস্তের মধ্যে যাবতীয় বিষয় বিস্তারিত লিখতে হবে। দরখাস্ত নিচে নিজের পরিচয় দিতে হবে। এভাবে একটি দরখাস্ত পরিপূর্ণতা অর্জন করে এবং দরখাস্ত শেষ হয়। আর এভাবে যদি দরখাস্ত লিখা যায় তাহলে দরখাস্তটি একটি পারফেক্ট দরখাস্ত হিসেবে পরিগণিত হবে।।
তবে দরখাস্তের মধ্যে যে ভর্তি বাতিলের বিষয়টি অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। কারণ ভর্তি বাতিলের জন্য দরখাস্ত মূলত লেখা। তাই ভর্তির বাতিল কেন করা হচ্ছে যাবতীয় বিষয় দরখাস্তের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। যদি এই বিষয়টি দরখাস্তের মধ্যে না লিখা হয় তাহলে সে দরখাস্তটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান ঠিকমতো বুঝতে পারবেন না। আশা করি আপনি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।

Leave a Reply